সমালোচনায় কান পাতা দায়। বিশ্বকাপ আর কোপার ফাইনালে হারের পর দেশের প্রতি তাঁর দায়বদ্ধতা নিয়েই প্রশ্ন উঠে গেছে। কিন্তু তারপরেও মেসির কাছে আর্জেন্টিনা অন্য এক আবেগের নাম। ব্যর্থ হন আর যা-ই হন নিজ দেশের আকাশি-সাদা জার্সি গায়ে ক্যারিয়ারের বাকিটা সময় খেলে যেতে চান এই মহাতারকা।
যুক্তরাষ্ট্রের অর্লিংটনে মেক্সিকোর বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচটায় কী দুর্দান্ত এক গোল করেই না দলকে হারের হাত থেকে বাঁচালেন। দুই গোলে পিছিয়ে পড়ে ম্যাচের শেষ পাঁচ মিনিটে আর্জেন্টিনার করা দুই গোলে নেপথ্য রহস্য ছিল মেসির দুর্দান্ত পারফরম্যান্স। আক্রমণভাগের প্রাণভোমরা হয়ে তিনি নেতৃত্ব দিয়েছেন দেশের সম্মান রক্ষার লড়াইয়ে। ম্যাচ শেষে অনেক দিন পরই সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়েছিলেন তিনি। সেখানেই উঠে এসেছে দেশের জার্সি গায়ে মেসির আকুতিটা।
মেসির মতে, বিশ্বকাপ নয়, তাঁর সুনামের সবচেয়ে বেশি ক্ষতি করেছে কোপা আমেরিকার ফাইনালে হার, ‘বিশ্বকাপ ফাইনালের সেই দুঃস্বপ্ন সবাই কাটিয়ে উঠেছিল। কোপা আমেরিকা প্রতিযোগিতায় আমরা মাঠে নেমেছিলাম নতুন উদ্যমে। লক্ষ্য ছিল লাতিন শ্রেষ্ঠত্বের ট্রফিটা দেশে নিয়ে যাওয়ার। প্রতিযোগিতার শুরু থেকেই দারুণ আত্মবিশ্বাসী ছিলাম। কিন্তু ফাইনালের হারটা আমাদের জন্য ছিল বজ্রপাতের মতো। এই ধাক্কা কাটিয়ে উঠতে অবশ্যই সময় লাগছে।’
মেসির দুঃখের জায়গাটা অন্যখানে। তিনি প্রচণ্ড কষ্ট পান যখন এক বছরে দেশকে দুটো বড় প্রতিযোগিতার ফাইনালে নিয়ে যাওয়ার পরেও সবার তীক্ষ্ণ সমালোচনা, ‘কেউ এই কথাটা নিয়ে ভাবে না। আর্জেন্টিনা গত এক বছরে দুটো বড় প্রতিযোগিতার ফাইনালে খেলেছে। এর একটি বিশ্বকাপ। ফাইনালে আমরা জিততে পারিনি। কিন্তু ফাইনালে ওঠার বিষয়টা তো ধর্তব্যে নেওয়া উচিত। সেটা না করে সবাই সুতীক্ষ্ণ ভাষায় আমাদের সমালোচনা করছে। ব্যাপারটা সত্যিই কষ্ট দেয়।’
সমালোচনার উত্তাপ গায়ে মেখেই মেসির লক্ষ্য এখন বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব। আগামী মাসেই ইকুয়েডরের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে শুরু হবে সেই অভিযান। মেসি জানেন এই লড়াই হয়ে ক্রমশ হয়ে উঠবে কঠিন থেকে কঠিনতর, ‘বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব নিয়েই ভাবছি এখন। কাজটা খুবই কঠিন। যত সময় যাবে বাছাইপর্বের সমীকরণ হয়ে উঠবে আরও কঠিন। আমরা সেই কঠিন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে চাই।’
যে যা-ই বলুক, দেশকে নিয়ে মেসির আকুতিটা কিন্তু বেশ স্পষ্টই।
যুক্তরাষ্ট্রের অর্লিংটনে মেক্সিকোর বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচটায় কী দুর্দান্ত এক গোল করেই না দলকে হারের হাত থেকে বাঁচালেন। দুই গোলে পিছিয়ে পড়ে ম্যাচের শেষ পাঁচ মিনিটে আর্জেন্টিনার করা দুই গোলে নেপথ্য রহস্য ছিল মেসির দুর্দান্ত পারফরম্যান্স। আক্রমণভাগের প্রাণভোমরা হয়ে তিনি নেতৃত্ব দিয়েছেন দেশের সম্মান রক্ষার লড়াইয়ে। ম্যাচ শেষে অনেক দিন পরই সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়েছিলেন তিনি। সেখানেই উঠে এসেছে দেশের জার্সি গায়ে মেসির আকুতিটা।
মেসির মতে, বিশ্বকাপ নয়, তাঁর সুনামের সবচেয়ে বেশি ক্ষতি করেছে কোপা আমেরিকার ফাইনালে হার, ‘বিশ্বকাপ ফাইনালের সেই দুঃস্বপ্ন সবাই কাটিয়ে উঠেছিল। কোপা আমেরিকা প্রতিযোগিতায় আমরা মাঠে নেমেছিলাম নতুন উদ্যমে। লক্ষ্য ছিল লাতিন শ্রেষ্ঠত্বের ট্রফিটা দেশে নিয়ে যাওয়ার। প্রতিযোগিতার শুরু থেকেই দারুণ আত্মবিশ্বাসী ছিলাম। কিন্তু ফাইনালের হারটা আমাদের জন্য ছিল বজ্রপাতের মতো। এই ধাক্কা কাটিয়ে উঠতে অবশ্যই সময় লাগছে।’
মেসির দুঃখের জায়গাটা অন্যখানে। তিনি প্রচণ্ড কষ্ট পান যখন এক বছরে দেশকে দুটো বড় প্রতিযোগিতার ফাইনালে নিয়ে যাওয়ার পরেও সবার তীক্ষ্ণ সমালোচনা, ‘কেউ এই কথাটা নিয়ে ভাবে না। আর্জেন্টিনা গত এক বছরে দুটো বড় প্রতিযোগিতার ফাইনালে খেলেছে। এর একটি বিশ্বকাপ। ফাইনালে আমরা জিততে পারিনি। কিন্তু ফাইনালে ওঠার বিষয়টা তো ধর্তব্যে নেওয়া উচিত। সেটা না করে সবাই সুতীক্ষ্ণ ভাষায় আমাদের সমালোচনা করছে। ব্যাপারটা সত্যিই কষ্ট দেয়।’
সমালোচনার উত্তাপ গায়ে মেখেই মেসির লক্ষ্য এখন বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব। আগামী মাসেই ইকুয়েডরের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে শুরু হবে সেই অভিযান। মেসি জানেন এই লড়াই হয়ে ক্রমশ হয়ে উঠবে কঠিন থেকে কঠিনতর, ‘বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব নিয়েই ভাবছি এখন। কাজটা খুবই কঠিন। যত সময় যাবে বাছাইপর্বের সমীকরণ হয়ে উঠবে আরও কঠিন। আমরা সেই কঠিন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে চাই।’
যে যা-ই বলুক, দেশকে নিয়ে মেসির আকুতিটা কিন্তু বেশ স্পষ্টই।
No comments:
Post a Comment