গুগল ডক্টর-এ সার্চ করে জানা যায় সব কিছু। অনেক সময় এমন হয়, যে দরকারে গুগল ডক্টর-এ সার্চ দেওয়া হয়েছে সেই দরকার ছাড়াও চলে আসে এমন সব কিছু যা আমাদের প্রয়োজন নেই। সে সময়ই অবশ্যম্ভাবীভাবেই আমরা শুরু করে দিই অপ্রয়োজনীয় জিনিসগুলো নিয়ে ঘাঁটাঘাটি। আমরা অনেক দেরিতেই বুঝতে পারি যে আমরা যা নিয়ে ঘাঁটাঘাটি করছি তা আসলে আমাদের জন্য গুরুত্ব বহণ করে না। আমরা মাথাব্যথার জন্য যদি গুগল ডক্টর-এ সার্চ দিই মাথাব্যথার কারণ অনুসন্ধানে তবে অনুসন্ধানে প্রথমেই আসে বিজ্ঞাপনের একটি পেজ যেখান থেকে একটি লিংক পাওয়া যায় যা কিনা মস্তিষ্ক ক্যানসারের কারণ বিষয়ক একটি প্রশ্নোত্তর পর্বের সূচনা করে। প্রশ্নোত্তর পর্ব এবং জরিপে অংশগ্রহণের জন্য যার শেষে দেওয়া হয় ধন্যবাদ।
এর পরের অনুসন্ধানে আসে বেন এবং জেরির আইসক্রিম স্বাদের কারণে সংখ্যায় অধিক হত্তয়া- ইত্যাদিসহ মাথাব্যথার বিভিন্ন লিংক। প্রাথমিক মাথাব্যথা, মাইগ্রেন বা ক্লাস্টার মাথাব্যথা, জীবন আশঙ্কার মস্তিষ্কের টিউমার, স্ট্রোক, মেনিনজাইটিসসহ মারাত্মক অবস্থা বিভিন্ন ছোটো পরিস্থিতির কারণেও হতে পারে। ক্যাফেইন, ধূমপান বা আঘাতের দ্বারা সৃষ্ট গর্তে সংক্রমণ এবং ব্যথার ওষুধ প্রত্যাহারের কারণেও এইসব পরিস্থিতি হতে পারে। এ ছাড়াও হতে পারে ঠাণ্ডা আইসক্রিম গ্রহণের মাথাব্যথা এবং সূত্রপাত করতে পারে হঠাৎ মস্তিষ্কের নিশ্চল অবস্থা। এ ছাড়া আরও কিছু জটিলতা দেখা দিতে পারে এবং এর সমন্বয় থেকে যে ফলাফল আসবে তা হলো মিশ্র মাথাব্যথা।
গুগল ডক্টর-এ সার্চ করে বিভিন্ন ধরনের তথ্যের ফলে আমাদের যা দরকার সেই তথ্য পেতেই আমাদের দিতে হয় অনেক সময়। যার ফলে অনলাইন ব্যবহারকারীদের তুষ্ট করতে পারছে না গুগল ডক্টর। বিভিন্ন ধরনের প্রশ্নসহ সূত্র আসার ফলে রোগীদের জন্য বিশাল হুমকি হয়ে দাঁড়াচ্ছে। আপরদিকে অদক্ষ ডাক্তার ও ক্লিনিক বিশৃঙ্খলভাবে বৈধতা পেয়ে যাচ্ছে। অনলাইনে যারা সমস্যা নিয়ে যাচ্ছেন তারা ভুল দিকে চলে যেতে পারের যদি এই সমস্যা অচিরেই সমাধান করা না হয়।
সাইবার ফিজিএলজি বিহেভিয়র অ্যান্ড সোশাল নেটওয়ারকিং-এর এক গবেষণায় জানা গেছে, অনলাইনে তথ্য বিভ্রাটের সাথে সাথে স্বাস্থ্য সম্পর্কে সন্দেহর সঙ্গে সর্বনাশা রোগের খুব বেশি তথ্য, সম্ভাব্য চিকিৎসা বিল, অক্ষমতা এবং কাজের ক্ষতির সম্ভাবনা রয়েছে। যেখানে ভারতে পরীক্ষা-নিরীক্ষার কোনো ধরনের তথ্য অনলাইনে পাওয়া যায় না যতক্ষণ পর্যন্ত নিশ্চিত অবস্থা জানা না যায়।
এর পরের অনুসন্ধানে আসে বেন এবং জেরির আইসক্রিম স্বাদের কারণে সংখ্যায় অধিক হত্তয়া- ইত্যাদিসহ মাথাব্যথার বিভিন্ন লিংক। প্রাথমিক মাথাব্যথা, মাইগ্রেন বা ক্লাস্টার মাথাব্যথা, জীবন আশঙ্কার মস্তিষ্কের টিউমার, স্ট্রোক, মেনিনজাইটিসসহ মারাত্মক অবস্থা বিভিন্ন ছোটো পরিস্থিতির কারণেও হতে পারে। ক্যাফেইন, ধূমপান বা আঘাতের দ্বারা সৃষ্ট গর্তে সংক্রমণ এবং ব্যথার ওষুধ প্রত্যাহারের কারণেও এইসব পরিস্থিতি হতে পারে। এ ছাড়াও হতে পারে ঠাণ্ডা আইসক্রিম গ্রহণের মাথাব্যথা এবং সূত্রপাত করতে পারে হঠাৎ মস্তিষ্কের নিশ্চল অবস্থা। এ ছাড়া আরও কিছু জটিলতা দেখা দিতে পারে এবং এর সমন্বয় থেকে যে ফলাফল আসবে তা হলো মিশ্র মাথাব্যথা।
গুগল ডক্টর-এ সার্চ করে বিভিন্ন ধরনের তথ্যের ফলে আমাদের যা দরকার সেই তথ্য পেতেই আমাদের দিতে হয় অনেক সময়। যার ফলে অনলাইন ব্যবহারকারীদের তুষ্ট করতে পারছে না গুগল ডক্টর। বিভিন্ন ধরনের প্রশ্নসহ সূত্র আসার ফলে রোগীদের জন্য বিশাল হুমকি হয়ে দাঁড়াচ্ছে। আপরদিকে অদক্ষ ডাক্তার ও ক্লিনিক বিশৃঙ্খলভাবে বৈধতা পেয়ে যাচ্ছে। অনলাইনে যারা সমস্যা নিয়ে যাচ্ছেন তারা ভুল দিকে চলে যেতে পারের যদি এই সমস্যা অচিরেই সমাধান করা না হয়।
সাইবার ফিজিএলজি বিহেভিয়র অ্যান্ড সোশাল নেটওয়ারকিং-এর এক গবেষণায় জানা গেছে, অনলাইনে তথ্য বিভ্রাটের সাথে সাথে স্বাস্থ্য সম্পর্কে সন্দেহর সঙ্গে সর্বনাশা রোগের খুব বেশি তথ্য, সম্ভাব্য চিকিৎসা বিল, অক্ষমতা এবং কাজের ক্ষতির সম্ভাবনা রয়েছে। যেখানে ভারতে পরীক্ষা-নিরীক্ষার কোনো ধরনের তথ্য অনলাইনে পাওয়া যায় না যতক্ষণ পর্যন্ত নিশ্চিত অবস্থা জানা না যায়।
পিউ রিসার্চ সেন্টার-এর ইন্টারনেট ও আমেরিকান লাইফ প্রজেক্টের তথ্য অনুযায়ী ৪৬% আমেরিকান সরাসরি ডাক্তারের কাছে যাওয়ার চিন্তা করে। ৩৮% ঘরে বসে চিকিৎসা করাতে চায়। তথ্যে আরো জানা গেছে ৪১% মামলাই রোগ নির্ণয়ের প্রয়োজন পরে। ১৮% বিভিন্ন ধরনের রোগ নির্ণয় করেন। বাকিরা কোনো ধরনের ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করেন না বা রোগ নির্ণয় করেন না। তবে অনলাইনে রোগ নির্ণয়ের চেয়ে তারা বেশি ভাগ্যবান যারা অনলাইনে যান না।
ভারতের চিকিৎসকরা অনলাইনের তথ্যের সূত্র দ্বারা হুমকির সম্মুখীন হন না। অনলাইনের বদলে মানুষ সংবাদপত্র, পত্রিকা এবং টিভিতে চিকিৎসা সম্পর্কে জানতে পারে। অনলাইনে যেসব তথ্য রয়েছে সেগুলো কিছু আছে যা একেবারে নতুন এবং তথ্যবহুল কিন্তু এর মাঝেই অনেক আছে যা একেবারেই পুরনো। অতএব ডাক্তারদের উচিত তাদের রোগীদের সঠিক পথ দেখানো খারাপ-ভালো বুঝিয়ে দেওয়া। এর মাঝে গুরুত্ব দেওয়া উচিত যে তারা কোথা থেকে এই তথ্যগুলো নিচ্ছেন এবং তা কতটা ভরসাপূর্ণ। সাধারণ তথ্য এবং পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য আসলে ব্লগ এবং ফোরামের চেয়ে সরকারি হাসপাতাল এবং সংবাদপত্রসহ এই ধরনের অনলাইনের তথ্যের নির্ভরতা বেশি বলে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।
ভারতের চিকিৎসকরা অনলাইনের তথ্যের সূত্র দ্বারা হুমকির সম্মুখীন হন না। অনলাইনের বদলে মানুষ সংবাদপত্র, পত্রিকা এবং টিভিতে চিকিৎসা সম্পর্কে জানতে পারে। অনলাইনে যেসব তথ্য রয়েছে সেগুলো কিছু আছে যা একেবারে নতুন এবং তথ্যবহুল কিন্তু এর মাঝেই অনেক আছে যা একেবারেই পুরনো। অতএব ডাক্তারদের উচিত তাদের রোগীদের সঠিক পথ দেখানো খারাপ-ভালো বুঝিয়ে দেওয়া। এর মাঝে গুরুত্ব দেওয়া উচিত যে তারা কোথা থেকে এই তথ্যগুলো নিচ্ছেন এবং তা কতটা ভরসাপূর্ণ। সাধারণ তথ্য এবং পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য আসলে ব্লগ এবং ফোরামের চেয়ে সরকারি হাসপাতাল এবং সংবাদপত্রসহ এই ধরনের অনলাইনের তথ্যের নির্ভরতা বেশি বলে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।
No comments:
Post a Comment