এটা ছিল লিওনেল মেসির শততম চ্যাম্পিয়ন্স লিগ ম্যাচ। আর্জেন্টাইন ফুটবল যাদুকর এমন উপলক্ষ্যকে উদযাপন করবেন নিজস্ব স্টাইলে, তাই ছিল স্বাভাবিক। রোমার স্তাদিও অলিম্পিকোতে এবারের চ্যাম্পিয়ন্স লিগের প্রথম ম্যাচ খেলতে গেলো বার্সেলোনা। লুই সুয়ারেসের গোলে তারা এগিয়েও ছিল। কিন্তু প্রায় ৫০ মিটার দূর থেকে আলেসান্দ্রো ফ্লোরেঞ্জির করা গোল হতাশ করলো মেসি ও তার দলকে। চ্যাম্পিয়ন্স লিগের বর্তমান চ্যাম্পিযন বার্সেলোনাকে রোম থেকে ফিরতে হলো ১-১ গোলের ড্র নিয়ে। সিরি 'এ' দল এএস রোমা আদায় করে নিল একটি পয়েন্ট।
সাইড বেঞ্চ থেকে উঠে এসে গেলো সপ্তাহের শেষে আতলেতিকো মাদ্রিদের বিপক্ষে গোল করেছিলেন মেসি। কিন্তু রোমার বিপক্ষে তার সেরা চেষ্টাটা ক্রসবারে লেগে ফিরে আসে। ওটা দ্বিতীয়ার্ধের ঘটনা। প্রতিপক্ষকে চাপের মধ্যে রেখেও জয় পায়নি বার্সা। ম্যাচের দুটি গোলই এসেছে প্রথমার্ধে। গ্রুপ 'ই" এর এই ম্যাচে ফ্লোরেঞ্জির ৫০ মিটার দুরের শটের গোলই আলোচনায়।
খুব কাছ থেকে গোল করেছিলেন সুয়ারেস। কিন্তু দশ মিনিটের মধ্যে রোমা ম্যাচে ফিরে আসে। প্রায় টাচলাইনের কাছ থেকে করা ফ্লোরেঞ্জির লবে বিব্রত হতে হয়েছে বার্সার গোলকিপার মার্ক আন্দ্রে তের স্তেগানকে। ফ্লোরেঞ্জির এই গোলের কারণেই বার্সা ম্যানেজার লুই এনরিকের পুরণো ক্লাবের বিপক্ষে সাফল্য পাওয়া হলো না। ২০১১-১২ মৌসুমে রোমার দায়িত্বে ছিলেন এনরিক।
ম্যাচের শুরুটা ছিল প্রবল গতির। বার্সেলোনারই আধিপত্য ছিল তাতে। ২১ মিনিটের সময় আসে ম্যাচের প্রথম গোল। ডান উইং থেকে উঠে আসেন ইভান রাকিতিচ। সময় পেয়েছিলেন সুয়ারেসকে ভালো একটি বল বানিয়ে দেয়ার। ক্রোয়েশিয়ান এই খেলোয়াড়ের ক্রস রোমার এক ডিফেন্ডারের গায়ে সামান্য লেগে সুয়ারেসের কাছে যায়। সুয়ারেস লক্ষ্যভেদ করেন। স্বাগতিকরা অবশ্য এই গোল মানতে পারেনি। তাদের দাবি ছিল লুকাস দিগনেকে তার আগেই ফাউল করেছেন মেসি। কিন্তু রেফারি তো শোনেন নি।
এরপর রোমার সামনে আরো বিপদ আসে। রোমার ডিফেন্স ভেঙ্গে পড়ে। গোলকিপার সেজেসনি বিপদ সামলানোর চেষ্টা করেন। সুয়ারেস গড়িয়ে পড়েন। পেনাল্টির জোর আবেদন উঠেছিল। কিন্তু রেফারি রোমাকে দেন গোল কিক। ৩১ মিনিটের সময় রোমার মুখে হাসি ফোটে। গোলের কোনো সুযোগ তখন তৈরি হয়নি। ডান প্রান্ত থেকে আক্রমণ ছিল রোমার। বহুদূর থেকে ফ্লোরেঞ্জির লব গোলকিপারের মাথার ওপর দিয়ে গিয়ে জালে জড়ায়। বিস্ময় জন্মে তাতে।
বিরতির পর রোমার ডিফেন্সকে আরো কঠিন সময় পার করতে হয়েছে। রোমার পোলিশ গোলরক্ষক সেজেসনি হাতে ব্যথা পেয়ে মাঠ ছাড়েন। সুয়ারেসের সাথে সংঘর্ষে ব্যথা পান তিনি। রাফিনহাকে নামিয়েছিল বার্সা। কিন্তু পায়ের ইনজুরিতে পড়ে খেলায় নামার মিনিট খানেক পরই মাঠ ছাড়তে হয় তাকে। কিন্তু দ্বিতীয়ার্ধে পজেশনের ক্ষেত্রে এগিয়ে থেকে খেলতে থাকে বার্সা। আন্দ্রেস ইনিয়েস্তার একটি চেষ্টা ঠেকিয়ে দেন রোমার বদলী গোলকিপার দি স্যানটিস। সবকিছু হার মানিয়ে মেসি চলে গিয়েছিলেন গোল পাওয়ার দিকে। কিন্তু তার শট ক্রসবারে লেগে ফেরে। জর্দি আলবার ভলিও ঠেকাতে হয় গোলকিপারকে। আক্রমণে আক্রমনে দারুণ খেলে গেলেও আর ভাগ্য ফেরেনি বার্সার। শেষ পর্যন্ত ড্র নিয়েই মাঠ ছাড়তে হয় বর্তমান চ্যাম্পিয়নদের।
সাইড বেঞ্চ থেকে উঠে এসে গেলো সপ্তাহের শেষে আতলেতিকো মাদ্রিদের বিপক্ষে গোল করেছিলেন মেসি। কিন্তু রোমার বিপক্ষে তার সেরা চেষ্টাটা ক্রসবারে লেগে ফিরে আসে। ওটা দ্বিতীয়ার্ধের ঘটনা। প্রতিপক্ষকে চাপের মধ্যে রেখেও জয় পায়নি বার্সা। ম্যাচের দুটি গোলই এসেছে প্রথমার্ধে। গ্রুপ 'ই" এর এই ম্যাচে ফ্লোরেঞ্জির ৫০ মিটার দুরের শটের গোলই আলোচনায়।
খুব কাছ থেকে গোল করেছিলেন সুয়ারেস। কিন্তু দশ মিনিটের মধ্যে রোমা ম্যাচে ফিরে আসে। প্রায় টাচলাইনের কাছ থেকে করা ফ্লোরেঞ্জির লবে বিব্রত হতে হয়েছে বার্সার গোলকিপার মার্ক আন্দ্রে তের স্তেগানকে। ফ্লোরেঞ্জির এই গোলের কারণেই বার্সা ম্যানেজার লুই এনরিকের পুরণো ক্লাবের বিপক্ষে সাফল্য পাওয়া হলো না। ২০১১-১২ মৌসুমে রোমার দায়িত্বে ছিলেন এনরিক।
ম্যাচের শুরুটা ছিল প্রবল গতির। বার্সেলোনারই আধিপত্য ছিল তাতে। ২১ মিনিটের সময় আসে ম্যাচের প্রথম গোল। ডান উইং থেকে উঠে আসেন ইভান রাকিতিচ। সময় পেয়েছিলেন সুয়ারেসকে ভালো একটি বল বানিয়ে দেয়ার। ক্রোয়েশিয়ান এই খেলোয়াড়ের ক্রস রোমার এক ডিফেন্ডারের গায়ে সামান্য লেগে সুয়ারেসের কাছে যায়। সুয়ারেস লক্ষ্যভেদ করেন। স্বাগতিকরা অবশ্য এই গোল মানতে পারেনি। তাদের দাবি ছিল লুকাস দিগনেকে তার আগেই ফাউল করেছেন মেসি। কিন্তু রেফারি তো শোনেন নি।
এরপর রোমার সামনে আরো বিপদ আসে। রোমার ডিফেন্স ভেঙ্গে পড়ে। গোলকিপার সেজেসনি বিপদ সামলানোর চেষ্টা করেন। সুয়ারেস গড়িয়ে পড়েন। পেনাল্টির জোর আবেদন উঠেছিল। কিন্তু রেফারি রোমাকে দেন গোল কিক। ৩১ মিনিটের সময় রোমার মুখে হাসি ফোটে। গোলের কোনো সুযোগ তখন তৈরি হয়নি। ডান প্রান্ত থেকে আক্রমণ ছিল রোমার। বহুদূর থেকে ফ্লোরেঞ্জির লব গোলকিপারের মাথার ওপর দিয়ে গিয়ে জালে জড়ায়। বিস্ময় জন্মে তাতে।
বিরতির পর রোমার ডিফেন্সকে আরো কঠিন সময় পার করতে হয়েছে। রোমার পোলিশ গোলরক্ষক সেজেসনি হাতে ব্যথা পেয়ে মাঠ ছাড়েন। সুয়ারেসের সাথে সংঘর্ষে ব্যথা পান তিনি। রাফিনহাকে নামিয়েছিল বার্সা। কিন্তু পায়ের ইনজুরিতে পড়ে খেলায় নামার মিনিট খানেক পরই মাঠ ছাড়তে হয় তাকে। কিন্তু দ্বিতীয়ার্ধে পজেশনের ক্ষেত্রে এগিয়ে থেকে খেলতে থাকে বার্সা। আন্দ্রেস ইনিয়েস্তার একটি চেষ্টা ঠেকিয়ে দেন রোমার বদলী গোলকিপার দি স্যানটিস। সবকিছু হার মানিয়ে মেসি চলে গিয়েছিলেন গোল পাওয়ার দিকে। কিন্তু তার শট ক্রসবারে লেগে ফেরে। জর্দি আলবার ভলিও ঠেকাতে হয় গোলকিপারকে। আক্রমণে আক্রমনে দারুণ খেলে গেলেও আর ভাগ্য ফেরেনি বার্সার। শেষ পর্যন্ত ড্র নিয়েই মাঠ ছাড়তে হয় বর্তমান চ্যাম্পিয়নদের।
No comments:
Post a Comment