স্পট ফিক্সিংয়ের কারণে নিষেধাজ্ঞার কবলে না পড়লে ক্রিকেট দুনিয়ায় ভিন্ন এক অবস্থানেই থাকতেন মোহাম্মদ আমির। অনন্য প্রতিভাদীপ্ত পাকিস্তানের এই বাঁ হাতি পেসারকে বিপথে পাঠিয়েছে ক্রিকেট-দুর্নীতি। তাঁর ক্রিকেট জীবন থেকে কেড়ে নিয়েছে পাঁচ-পাঁচটি মূল্যবান বছর।
নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে আমির এখন ফেরার অপেক্ষায়। কিন্তু তাঁর ফেরা নিয়ে নানামুখী বিতর্কে উত্তাল পাকিস্তানের ক্রিকেট মহল। কেবল আমিরই নন, ২০১০ সালে ইংল্যান্ড সফরের স্পট ফিক্সিং কেলেঙ্কারিতে তাঁর সঙ্গে নিষিদ্ধ সে সময়কার পাকিস্তান অধিনায়ক সালমান বাট ও পেসার মোহাম্মদ আসিফের ফেরা নিয়েও আপত্তি আছে ক্রিকেট-সংশ্লিষ্ট অনেকের। তবে শোয়েব আকতার তাদের দলের নন। বাট ও আসিফকে নিয়ে তাঁর মাথাব্যথা না থাকলেও আমিরকে তিনি দায়িত্ব নিয়েই গড়ে তুলতে চান নতুন করে।
ক্রিকেট ইতিহাসের দ্রুততম বোলার শোয়েবের ক্যারিয়ারের একেবারে গোঁধূলি-লগ্নেই আবির্ভূত হয়েছিলেন আমির। ২০০৯ সাল থেকে ২০১০ সালের মধ্যে শোয়েব-আমির জুটি পাকিস্তানের বোলিং আক্রমণের দায়িত্বে ছিলেন বেশ কটি ম্যাচে। ২০১১ সালে ক্রিকেটকে বিদায় জানানো শোয়েব আমিরের ব্যাপারে অসম্ভব সমব্যথী। সেই অনুভূতি থেকেই বাঁ হাতি এ পেস-প্রতিভার ফিরে আসার সংগ্রামে পাশে দাঁড়াতে চান তিনি।
আমিরের অতীতের অপরাধ যা-ই থাক, পাকিস্তান ক্রিকেটের জন্য আমিরকে প্রয়োজন, শোয়েবের মত এটাই। তবে আগের অবস্থায় ফিরতে আমিরকে যে দারুণ পরিশ্রম করতে হবে, সেটাও জানাতে ভোলেননি তিনি: ‘নিষেধাজ্ঞার আগে আমির কতটা প্রতিভাদীপ্ত ছিল, সেটা সকলেই জানেন। ক্রিকেটে নতুন করে ফেরার পর একই ধরনের বোলিং করতে তাঁকে যথেষ্ট পরিশ্রম করতে হবে।’
শোয়েব কাতারের দোহাতে অনুষ্ঠেয় পাকিস্তানের ঘরোয়া টি-টোয়েন্টি লিগ ও পাকিস্তান সুপার লিগে (পিএসএল) একটি দল কিনতে চান। আর সেই দলের অন্যতম খেলোয়াড় হিসেবে নিতে চান আমিরকে। তাঁর ভাষ্য: ‘আমি পিএসএলে একটি দল কিনে সেটাতে আমিরকে খেলাতে চাই। ও আমার দলে খেললে আমি দায়িত্ব নিয়ে ওর পুনর্বাসনের ব্যাপারটি দেখতে পারব।’
পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি) অবশ্য আমির, বাট ও আসিফের জন্য একটি পুনর্বাসন প্রক্রিয়া হাতে নিয়েছে। গত এপ্রিল থেকে আমির পাকিস্তানের ঘরোয়া একটি প্রতিযোগিতায় খেলাও শুরু করেছেন। সম্প্রতি এক ম্যাচে ৬ উইকেট নিয়ে সবার দৃষ্টিও কেড়েছেন তিনি। দীর্ঘ পাঁচ বছর পর ক্রিকেটে ফিরেও আমিরের প্রতিভায় যে একেবারেই মরচে ধরেনি, এই ম্যাচে সেটাই যেন প্রমাণ করেছেন তিনি।
নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে আমির এখন ফেরার অপেক্ষায়। কিন্তু তাঁর ফেরা নিয়ে নানামুখী বিতর্কে উত্তাল পাকিস্তানের ক্রিকেট মহল। কেবল আমিরই নন, ২০১০ সালে ইংল্যান্ড সফরের স্পট ফিক্সিং কেলেঙ্কারিতে তাঁর সঙ্গে নিষিদ্ধ সে সময়কার পাকিস্তান অধিনায়ক সালমান বাট ও পেসার মোহাম্মদ আসিফের ফেরা নিয়েও আপত্তি আছে ক্রিকেট-সংশ্লিষ্ট অনেকের। তবে শোয়েব আকতার তাদের দলের নন। বাট ও আসিফকে নিয়ে তাঁর মাথাব্যথা না থাকলেও আমিরকে তিনি দায়িত্ব নিয়েই গড়ে তুলতে চান নতুন করে।
ক্রিকেট ইতিহাসের দ্রুততম বোলার শোয়েবের ক্যারিয়ারের একেবারে গোঁধূলি-লগ্নেই আবির্ভূত হয়েছিলেন আমির। ২০০৯ সাল থেকে ২০১০ সালের মধ্যে শোয়েব-আমির জুটি পাকিস্তানের বোলিং আক্রমণের দায়িত্বে ছিলেন বেশ কটি ম্যাচে। ২০১১ সালে ক্রিকেটকে বিদায় জানানো শোয়েব আমিরের ব্যাপারে অসম্ভব সমব্যথী। সেই অনুভূতি থেকেই বাঁ হাতি এ পেস-প্রতিভার ফিরে আসার সংগ্রামে পাশে দাঁড়াতে চান তিনি।
আমিরের অতীতের অপরাধ যা-ই থাক, পাকিস্তান ক্রিকেটের জন্য আমিরকে প্রয়োজন, শোয়েবের মত এটাই। তবে আগের অবস্থায় ফিরতে আমিরকে যে দারুণ পরিশ্রম করতে হবে, সেটাও জানাতে ভোলেননি তিনি: ‘নিষেধাজ্ঞার আগে আমির কতটা প্রতিভাদীপ্ত ছিল, সেটা সকলেই জানেন। ক্রিকেটে নতুন করে ফেরার পর একই ধরনের বোলিং করতে তাঁকে যথেষ্ট পরিশ্রম করতে হবে।’
শোয়েব কাতারের দোহাতে অনুষ্ঠেয় পাকিস্তানের ঘরোয়া টি-টোয়েন্টি লিগ ও পাকিস্তান সুপার লিগে (পিএসএল) একটি দল কিনতে চান। আর সেই দলের অন্যতম খেলোয়াড় হিসেবে নিতে চান আমিরকে। তাঁর ভাষ্য: ‘আমি পিএসএলে একটি দল কিনে সেটাতে আমিরকে খেলাতে চাই। ও আমার দলে খেললে আমি দায়িত্ব নিয়ে ওর পুনর্বাসনের ব্যাপারটি দেখতে পারব।’
পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি) অবশ্য আমির, বাট ও আসিফের জন্য একটি পুনর্বাসন প্রক্রিয়া হাতে নিয়েছে। গত এপ্রিল থেকে আমির পাকিস্তানের ঘরোয়া একটি প্রতিযোগিতায় খেলাও শুরু করেছেন। সম্প্রতি এক ম্যাচে ৬ উইকেট নিয়ে সবার দৃষ্টিও কেড়েছেন তিনি। দীর্ঘ পাঁচ বছর পর ক্রিকেটে ফিরেও আমিরের প্রতিভায় যে একেবারেই মরচে ধরেনি, এই ম্যাচে সেটাই যেন প্রমাণ করেছেন তিনি।
No comments:
Post a Comment