শান্তশিষ্ট ম্যাক্সিন মিউজিক আর ফটোগ্রাফি ভালোবাসে। বহুদিন পর তার নিজের শহর আর্কেডিয়া বে-তে ফিরে এসেও সে খুশি হতে পারে না। তার পুরোনো বন্ধু প্রাইসের বাবা হারানোর দুঃখ এবং আরেক বন্ধু র্যাচেলের হঠাৎ করেই শহর থেকে উধাও হয়ে যাওয়া তাকে খুব নাড়া দেয়!
উপায় না দেখে দিশেহারা ম্যাক্সিন ও প্রাইস তাদের উধাও হওয়া বন্ধু র্যাচেলকে খুঁজতে নেমে পড়ে। আর তখন খুঁজতে গিয়েই জানতে পারল শহরে ঘটে যাওয়া একের পর এক লুকানো আর গোপন সব ভয়াবহ বিষয় সম্পর্কে। এমন কাহিনি নিয়েই ডোন্টনড এন্টারটেইনমেন্টের তৈরি এবং স্কয়ার ইনিক্সের বাজারজাত করা লাইফ ইজ স্ট্রেঞ্জ নামের পাঁচ পর্বের গেমটি গেমারদের মাতাচ্ছে। চলতি বছরের শুরুতেই এর প্রথম পর্ব উইন্ডোজ, প্লে-স্টেশন ৩ ও ৪, এক্সবক্স ১ ও ৩৬০-এর জন্য বাজারে ছাড়া হয়। গেমটিতে চাইলেই সময়কে পিছিয়ে নেওয়া যাবে—এটিই গেমকে অন্য সব গেম থেকে আলাদা করেছে। অর্থাৎ, গেমে খেলতে গিয়ে প্রয়োজনে অতীত ফিরে যাওয়া, আবার বর্তমানে আসা এবং ভবিষ্যতে যাওয়া যাবে। মোট পাঁচটি অধ্যায়ের অভিযান সম্পন্ন করার মাধ্যমে মূল গেমটি শেষ হবে। আনরিয়েল ইঞ্জিন ৩ দিয়ে বানানো গেমটি গ্রাফিক অ্যাডভেঞ্চার হলেও আপনাকে তৃতীয় ব্যক্তি ভিউতে খেলতে হবে। খেলতে গিয়ে গেমের নারী চরিত্র ম্যাক্সিন তার লুকানো ক্ষমতাগুলো ধীরে ধীরে জানতে পারবে। এ ছাড়া এতে পরিবেশের নানা রকম উপাদান দিয়ে ধাঁধা সাজানো থাকবে। আর সেই ধাঁধা সমাধান করেই গেমে এগিয়ে যেতে হবে। ব্যাকগ্রাউন্ড সাউন্ড, দৃষ্টিনন্দন গ্রাফিকস—সব মিলিয়ে অদ্ভুত এই জীবনের স্বাদ নিতে আপনি প্রস্তুত তো!
উপায় না দেখে দিশেহারা ম্যাক্সিন ও প্রাইস তাদের উধাও হওয়া বন্ধু র্যাচেলকে খুঁজতে নেমে পড়ে। আর তখন খুঁজতে গিয়েই জানতে পারল শহরে ঘটে যাওয়া একের পর এক লুকানো আর গোপন সব ভয়াবহ বিষয় সম্পর্কে। এমন কাহিনি নিয়েই ডোন্টনড এন্টারটেইনমেন্টের তৈরি এবং স্কয়ার ইনিক্সের বাজারজাত করা লাইফ ইজ স্ট্রেঞ্জ নামের পাঁচ পর্বের গেমটি গেমারদের মাতাচ্ছে। চলতি বছরের শুরুতেই এর প্রথম পর্ব উইন্ডোজ, প্লে-স্টেশন ৩ ও ৪, এক্সবক্স ১ ও ৩৬০-এর জন্য বাজারে ছাড়া হয়। গেমটিতে চাইলেই সময়কে পিছিয়ে নেওয়া যাবে—এটিই গেমকে অন্য সব গেম থেকে আলাদা করেছে। অর্থাৎ, গেমে খেলতে গিয়ে প্রয়োজনে অতীত ফিরে যাওয়া, আবার বর্তমানে আসা এবং ভবিষ্যতে যাওয়া যাবে। মোট পাঁচটি অধ্যায়ের অভিযান সম্পন্ন করার মাধ্যমে মূল গেমটি শেষ হবে। আনরিয়েল ইঞ্জিন ৩ দিয়ে বানানো গেমটি গ্রাফিক অ্যাডভেঞ্চার হলেও আপনাকে তৃতীয় ব্যক্তি ভিউতে খেলতে হবে। খেলতে গিয়ে গেমের নারী চরিত্র ম্যাক্সিন তার লুকানো ক্ষমতাগুলো ধীরে ধীরে জানতে পারবে। এ ছাড়া এতে পরিবেশের নানা রকম উপাদান দিয়ে ধাঁধা সাজানো থাকবে। আর সেই ধাঁধা সমাধান করেই গেমে এগিয়ে যেতে হবে। ব্যাকগ্রাউন্ড সাউন্ড, দৃষ্টিনন্দন গ্রাফিকস—সব মিলিয়ে অদ্ভুত এই জীবনের স্বাদ নিতে আপনি প্রস্তুত তো!
খেলতে যা লাগবে প্রসেসর: ডুয়াল কোর ৩.০ গিগাহার্টজ
র্যাম: ২ গিগাবাইট
গ্রাফিকস: এনভিডিয়া জিফোর্স জিটিএক্স ২৬০ বা এটিআই এইচডি ৪৮৯০
ডাইরেক্ট এক্স: ৯.০
হার্ডডিস্ক: ৩ গিগাবাইট খালি জায়গা
No comments:
Post a Comment