চ্যাম্পিয়নস লিগে আজ রাতে রোমার বিপক্ষে মাঠে নামলেই ‘তিন অঙ্ক’ ছুঁয়ে ফেলবেন লিওনেল মেসি। চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সেলোনা ফরোয়ার্ডের এটি হবে ১০০ তম ম্যাচ। ১১ বছরের ক্লাব ক্যারিয়ারে অর্জন নেহাত কম নয়। চারবার পরেছেন ইউরোপ শ্রেষ্ঠত্বের মুকুট। মেসির এ ‘সেঞ্চুরি’র আগে অতীতের কিছু অর্জনে চোখ বুলিয়ে নেওয়া যেতে পারে।
চ্যাম্পিয়নস লিগে ১০০ ম্যাচে ৮০ গোল করে অবশ্য মেসিকে গত রাতেই ছাড়িয়ে গেছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। শাখতার দোনেৎস্কের বিপক্ষে দুর্দান্ত এক হ্যাটট্রিকই রোনালদোকে এগিয়ে দিয়েছে। আজ নিজের ‘সেঞ্চুরি’ ম্যাচে মেসি তেমন কিছু করতে পারেন কিনা, দেখার বিষয় এটিই। ৯৯ ম্যাচে মেসির গোলসংখ্যা ৭৭।
গোলের সংখ্যায় রোনালদো আপাতত এগিয়ে গেলেও কিছু রেকর্ডে কিন্তু অধিষ্ঠিত মেসি একাই। ২০০৮-০৯,২০০৯-১০, ২০১০-১১,২০১১-১২, ২০১৪-১৫-পাঁচ মৌসুমে হয়েছেন সর্বোচ্চ গোলদাতা। চ্যাম্পিয়নস লিগের ইতিহাসে সর্বোচ্চ পাঁচ হ্যাটট্রিক মেসির। ইউরোপের ২৩টি ভেন্যুতে গোল পেয়েছেন আর্জেন্টাইন তারকা। এত সংখ্যক ভেন্যুতে গোল পাওয়ার রেকর্ড নেই আর কারও। স্পেন, ইতালি, জার্মানি, ইংল্যান্ড, ফ্রান্স, হল্যান্ড, পর্তুগাল, ডেনমার্ক, স্কটল্যান্ড, সুইজারল্যান্ড, রাশিয়া, ইউক্রেন, বেলারুশ, চেক রিপাবলিক, গ্রিস ও সাইপ্রাস-ইউরোপের মোট ১৬টি দেশে গোল পেয়েছেন। এ রেকর্ডটিও নেই কারও।
কিছু রেকর্ডে আছে যৌথ অংশীদারত্ব। হোসে আলতিফিনির সঙ্গে যৌথভাবে এক মৌসুমে সর্বোচ্চ ১৪ গোলের রেকর্ডটি ছিল মেসির। এটি অবশ্য ভেঙে দিয়েছেন রোনালদো। রিয়াল ফরোয়ার্ডের গোল সংখ্যা ১৭।
চ্যাম্পিয়নস লিগে সর্বোচ্চ পাঁচটি হ্যাটট্রিক মেসির। ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর হ্যাটট্রিক-সংখ্যা ৩ টি। তিনটি করে হ্যাটট্রিক অবশ্য আছে মারিও গোমেজ, ফিলিপ্পো ইনজাগি ও লুইস আদ্রিয়ানোর।
বার্সা ফরোয়ার্ড সবচেয়ে বেশি গোল পেয়েছেন এসি মিলানের বিপক্ষে, ৮টি। নির্দিষ্ট কোনো দলের বিপক্ষে এত গোলের রেকর্ড আছে কেবল লুইজ আদ্রিয়ানোর, বাতে বরিসভের বিপক্ষে ৮ গোল করেছেন এসি মিলান স্ট্রাইকার।
গোল সহায়তায় মেসির অবস্থান তিনে। ৯৯ ম্যাচে মেসি গোলে সহায়তা করেছেন ২১ টি। তার ওপরে থাকা রোনালদোর ২২ টি, রায়ান গিগস ৩০ অ্যাসিস্টে সবার ওপরে। পরিসংখ্যানের বিচারে আরও অনেক রেকর্ডেই পাওয়া যাবে বার্সা তারকার নাম। তবে সব ভুলে মেসির আপাতত মনোযোগ রোমার বিপক্ষে এ ম্যাচেই। ভক্ত-সমর্থকেরা নিশ্চয় চাইবেন, মেসি জ্বলে উঠুক এ ম্যাচে। এখন ‘সেঞ্চুরি’র ম্যাচটা রাঙাতে পারেন কিনা, সেটাই দেখার।
চ্যাম্পিয়নস লিগে ১০০ ম্যাচে ৮০ গোল করে অবশ্য মেসিকে গত রাতেই ছাড়িয়ে গেছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। শাখতার দোনেৎস্কের বিপক্ষে দুর্দান্ত এক হ্যাটট্রিকই রোনালদোকে এগিয়ে দিয়েছে। আজ নিজের ‘সেঞ্চুরি’ ম্যাচে মেসি তেমন কিছু করতে পারেন কিনা, দেখার বিষয় এটিই। ৯৯ ম্যাচে মেসির গোলসংখ্যা ৭৭।
গোলের সংখ্যায় রোনালদো আপাতত এগিয়ে গেলেও কিছু রেকর্ডে কিন্তু অধিষ্ঠিত মেসি একাই। ২০০৮-০৯,২০০৯-১০, ২০১০-১১,২০১১-১২, ২০১৪-১৫-পাঁচ মৌসুমে হয়েছেন সর্বোচ্চ গোলদাতা। চ্যাম্পিয়নস লিগের ইতিহাসে সর্বোচ্চ পাঁচ হ্যাটট্রিক মেসির। ইউরোপের ২৩টি ভেন্যুতে গোল পেয়েছেন আর্জেন্টাইন তারকা। এত সংখ্যক ভেন্যুতে গোল পাওয়ার রেকর্ড নেই আর কারও। স্পেন, ইতালি, জার্মানি, ইংল্যান্ড, ফ্রান্স, হল্যান্ড, পর্তুগাল, ডেনমার্ক, স্কটল্যান্ড, সুইজারল্যান্ড, রাশিয়া, ইউক্রেন, বেলারুশ, চেক রিপাবলিক, গ্রিস ও সাইপ্রাস-ইউরোপের মোট ১৬টি দেশে গোল পেয়েছেন। এ রেকর্ডটিও নেই কারও।
কিছু রেকর্ডে আছে যৌথ অংশীদারত্ব। হোসে আলতিফিনির সঙ্গে যৌথভাবে এক মৌসুমে সর্বোচ্চ ১৪ গোলের রেকর্ডটি ছিল মেসির। এটি অবশ্য ভেঙে দিয়েছেন রোনালদো। রিয়াল ফরোয়ার্ডের গোল সংখ্যা ১৭।
চ্যাম্পিয়নস লিগে সর্বোচ্চ পাঁচটি হ্যাটট্রিক মেসির। ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর হ্যাটট্রিক-সংখ্যা ৩ টি। তিনটি করে হ্যাটট্রিক অবশ্য আছে মারিও গোমেজ, ফিলিপ্পো ইনজাগি ও লুইস আদ্রিয়ানোর।
বার্সা ফরোয়ার্ড সবচেয়ে বেশি গোল পেয়েছেন এসি মিলানের বিপক্ষে, ৮টি। নির্দিষ্ট কোনো দলের বিপক্ষে এত গোলের রেকর্ড আছে কেবল লুইজ আদ্রিয়ানোর, বাতে বরিসভের বিপক্ষে ৮ গোল করেছেন এসি মিলান স্ট্রাইকার।
গোল সহায়তায় মেসির অবস্থান তিনে। ৯৯ ম্যাচে মেসি গোলে সহায়তা করেছেন ২১ টি। তার ওপরে থাকা রোনালদোর ২২ টি, রায়ান গিগস ৩০ অ্যাসিস্টে সবার ওপরে। পরিসংখ্যানের বিচারে আরও অনেক রেকর্ডেই পাওয়া যাবে বার্সা তারকার নাম। তবে সব ভুলে মেসির আপাতত মনোযোগ রোমার বিপক্ষে এ ম্যাচেই। ভক্ত-সমর্থকেরা নিশ্চয় চাইবেন, মেসি জ্বলে উঠুক এ ম্যাচে। এখন ‘সেঞ্চুরি’র ম্যাচটা রাঙাতে পারেন কিনা, সেটাই দেখার।
No comments:
Post a Comment