কাটাছেঁড়ায় ঘরোয়া প্রতিকার - All Technology

This is a Technology Blog site.If you have a desire to learn, but a repository of knowledge for you to this page.Now that the technology will continue to become more self-reliant development of the last corner.I will attempt to present something new for everyone.

Recent Posts

Breaking

Post Top Ad

Your Ad Spot

Monday, September 14, 2015

কাটাছেঁড়ায় ঘরোয়া প্রতিকার

অসাবধানতায় বা দুর্ঘটনায় হাটু, কনুই বা শরীরের যেকোনো স্থানে কেটে বা ছিঁড়ে যেতে পারে। সঠিকভাবে পরিষ্কার করা না হলে খুব সাধারণ এই কাটাছেঁড়া থেকে ইনফেকশন বা সংক্রমণ হওয়ার ঝুঁকি থাকে।
স্বাস্থ্যবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে কাটাছেঁড়া সারিয়ে তোলার ঘরোয়া কিছু টোটকা উল্লেখ করা হয়।
পড়ে গিয়ে বা কোনো কিছুর সঙ্গে ঘষা লেগে যদি ছিলে যায় তবে প্রথমেই পরিষ্কার পানি দিয়ে আক্রান্ত স্থান ধুয়ে ফেলতে হবে। এরপর অ্যান্টিব্যাক্টেরিয়াল অয়েন্টমেন্ট বা মলম ব্যবহার করতে হবে। তবে মলম হাতের কাছে না থাকলে ঘরোয়া কিছু উপকরণ দিয়েই পরিচর্যা করা যেতে পারে।
মধু
ছিলে যাওয়া ত্বকে মধু লাগালে তা ব্যাথা কমাতে সাহায্য করে। তাছাড়া ইনফেকশন সৃষ্টিকারী ব্যাক্টেরিয়া দমনেও মধু বেশ কার্যকর। গবেষকরা জানান, দোকানের অ্যান্টিব্যাক্টেরিয়াল ক্রিম বা মলমের তুলনায় মধু বেশি কার্যকর। তবে এক্ষেত্রে খাঁটি মধু ব্যবহার করতে হবে, কারণ রান্না করার ফলে মধুর উপকারী এনজাইম নষ্ট হয়ে যায়।
রসুন
রসুনে রয়েছে অ্যালিসিন নামক এক ধরনের তৈলাক্ত রস, যাতে রয়েছে অ্যান্টিব্যাক্টেরিয়াল উপাদান। এই উপাদান কাটাছেঁড়ায় ব্যাক্টেরিয়ার সংক্রমণ রোধে সহায়তা করে। ছিলে গেলে এক কোয়া রসুন ছেঁচে নিয়ে এর রস সরাসরি ক্ষতিগ্রস্ত স্থানে লাগাতে হবে। ২০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলতে হবে। কারণ বেশি সময় রসুনের রস ত্বকে লাগানো থাকলে তা ত্বকের কোষকলা ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে।
হলুদ
রূপচর্চা এবং ঔষধি ‍গুণাবলীর জন্য হলুদ বেশ পরিচিত। হলুদের গাঢ় হলদে রং রক্তক্ষরণ বন্ধ করতে বেশ কার্যকর। তাছাড়া জ্বালাভাবও কমাতেও সাহায্য করে এই মসলা।
আলু
কাটাছেঁড়া সারিয়ে তুলতে জুরি নেই। ছিলে যাওয়া স্থান ভালোভাবে পরিষ্কার করে এক টুকরা আলু ধুয়ে কুচি করে একটি পরিষ্কার কাপড়ে নিয়ে ওই কাপড়টি দিয়ে ছিলে যাওয়া স্থান পেঁচিয়ে রাখতে হবে। প্রতি চার ঘণ্টা পরপর কাপড় ও আলুকুচি বদলে নিতে হবে।
টি ট্রি অয়েল
ত্বকের নানা ধরনের সমস্যার সমাধানে বহুল ব্যবহৃত একটি উপাদান হল টি ট্রি অয়েল। ব্যাক্টেরিয়া এবং ফাঙ্গাস সংক্রমণ দমনে বেশ কার্যকর একটি উপাদান টি ট্রি অয়েল। তাই সাধারণ ক্ষতে কয়েক ফোঁটা টি ট্রি অয়েল লাগানো হলে উপকার পাওয়া যাবে।
অ্যালোভেরা
অ্যালোভেরা জেলে থাকা অ্যান্টিসেপ্টিক উপাদান সাধারণ ক্ষত সারিয়ে তুলতে সাহায্য করে। তাছাড়া জেলে থাকা ভিটামিন ই ক্ষত দ্রুত সারিয়ে তুলতে পারে। অ্যালোভেরার পাতা ভেঙে জেল বের করে সরাসরি ক্ষততে লাগালেই উপকার পাওয়া যাবে।
নারিকেল তেল
বিশুদ্ধ নারিকেল তেল যেকোনো কাটাছেঁড়া সারিয়ে তুলতে দারুণ কার্যকর। এই তেলের অ্যান্টিব্যাক্টেরিয়াল উপাদান ত্বকের ক্ষতি পুষিয়ে তুলতে সাহায্য করে। ক্ষতস্থানে সরাসরি নারিকেল তেল ব্যবহার করলেই সংক্রমণ রোধ করা যায়। দিনে কয়েকবার ক্ষতোর উপর নারিকেল তেল লাগালেই ক্ষতিগ্রস্ত ত্বক শুকিয়ে আসবে।

No comments:

Post a Comment

Post Top Ad

Your Ad Spot

Pages