বার্সেলোনায় নেইমার যোগ দিয়েছেন দুই বছর হয়ে গেল। কিন্তু এই দলবদলের অঙ্ক নিয়ে রহস্য এখনো কাটল না। নেইমারকে নিজেদের দলভুক্ত করতে নেইমারের বাবার প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগ করেছিল বার্সেলোনা, এমন অভিযোগ উঠেছিল বেশ আগেই। এবার বার্সেলোনা থেকে পাওয়া সেই অর্থের কর ফাঁকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে ব্রাজিলিয়ান তারকার বিরুদ্ধে। নেইমার নাকি ১২৪ কোটি টাকার সমপরিমাণ কর ফাঁকি দিয়েছিলেন। এই বিপুল পরিমাণ অর্থ উদ্ধার করতেই ব্রাজিলিয়ান আদালত থেকে নেইমারের সম্পত্তি জব্দ করার নির্দেশনা এসেছে।
গত ১১ সেপ্টেম্বরে ব্রাজিলের এক আদালতে বিচারক কার্লোস মুতা এই নির্দেশনা দিয়েছেন। আদায়কৃত অর্থের তিন গুন সম্পত্তি জব্দ করার পেছনে গত কয়েক বছরে জমা হওয়া সুদ, আইনি খরচ এবং অর্থনৈতিক নিরাপত্তাকে কারণ হিসেবে দেখিয়েছেন এই বিচারক। আদালত থেকে বলা হয়েছে ২০১১ সাল থেকে ২০১৩ পর্যন্ত সময়ে বিদেশ থেকে আসা অর্থের উৎস গোপন করেছিলেন নেইমার। সেই সময় নেইমার বার্সেলোনা থেকে প্রাপ্ত অর্থ বাবার প্রতিষ্ঠান থেকে পেয়েছেন বলে দাবি করেছিলেন। ফলে রাষ্ট্র এই বিপুল পরিমাণ কর থেকে বঞ্চিত হয়েছে। অভিযোগে ফাঁকি দেওয়া করের পরিমাণ ১২৪ কোটি টাকা কিন্তু আদালত ৩৭০ কোটি টাকার সম্পত্তি জব্দ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এ ব্যাপারে বিচারক কার্লোস জানান, বিগত বছর গুলোতে এই করের অর্থ থেকে প্রাপ্ত সুদ, আইনি খরচ এবং আর্থিক নিরাপত্তার বিষয়কে মাথায় রেখেই করের অর্থের তিন গুন সম্পত্তি জব্দ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। জব্দ করা সম্পত্তির মাঝে নেইমারের অভিভাবকদের মালিকানাধীন তিনটি প্রতিষ্ঠানও আছে।
২০১৩ সালের জুনে বার্সেলোনায় যোগ দেন নেইমার জুনিয়র। তখন বলা হয়েছিল ৪৯৮ কোটি টাকার (৫ কোটি ৭১ লাখ ইউরো) বিনিময়ে তাঁকে দলে টেনেছে বার্সেলোনা। কিন্তু পরবর্তী বার্সেলোনা সভাপতি মারিয়া বার্তোমেউয়ে স্বীকার করেন নেইমারের পরিবারকে দেওয়া অর্থ হিসেব করলে অঙ্কটা আসলে দাঁড়ায় ৭৫১ কোটি টাকাতে (৮ কোটি ৬২ লাখ ইউরো)! এবার সেই অর্থের হিসেবই আদালতে দিতে হচ্ছে ব্রাজিলিয়ান তারকার বাবা নেইমার দ্য সিলভা সান্তোসকে।
তবে তাঁদের বিপক্ষে ওঠা এই অভিযোগ পুরোপুরি অস্বীকার করেছেন নেইমারের পরিবার। নেইমারের বাবা জানান, 'নেইমার জুনিয়র কোনো রকম কর ফাঁকি দেয়নি। এবং আমাদের প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধেও ওঠা অভিযোগটি হাস্যকর। আমরা কেবল আমাদের কাজ করেছি। আমরা নিশ্চিত শেষ পর্যন্ত সবকিছু ঠিক হয়ে যাবে।'
সব মিলিয়ে নাটকের শেষ অঙ্ক দেখার অপেক্ষায় সবাই।
গত ১১ সেপ্টেম্বরে ব্রাজিলের এক আদালতে বিচারক কার্লোস মুতা এই নির্দেশনা দিয়েছেন। আদায়কৃত অর্থের তিন গুন সম্পত্তি জব্দ করার পেছনে গত কয়েক বছরে জমা হওয়া সুদ, আইনি খরচ এবং অর্থনৈতিক নিরাপত্তাকে কারণ হিসেবে দেখিয়েছেন এই বিচারক। আদালত থেকে বলা হয়েছে ২০১১ সাল থেকে ২০১৩ পর্যন্ত সময়ে বিদেশ থেকে আসা অর্থের উৎস গোপন করেছিলেন নেইমার। সেই সময় নেইমার বার্সেলোনা থেকে প্রাপ্ত অর্থ বাবার প্রতিষ্ঠান থেকে পেয়েছেন বলে দাবি করেছিলেন। ফলে রাষ্ট্র এই বিপুল পরিমাণ কর থেকে বঞ্চিত হয়েছে। অভিযোগে ফাঁকি দেওয়া করের পরিমাণ ১২৪ কোটি টাকা কিন্তু আদালত ৩৭০ কোটি টাকার সম্পত্তি জব্দ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এ ব্যাপারে বিচারক কার্লোস জানান, বিগত বছর গুলোতে এই করের অর্থ থেকে প্রাপ্ত সুদ, আইনি খরচ এবং আর্থিক নিরাপত্তার বিষয়কে মাথায় রেখেই করের অর্থের তিন গুন সম্পত্তি জব্দ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। জব্দ করা সম্পত্তির মাঝে নেইমারের অভিভাবকদের মালিকানাধীন তিনটি প্রতিষ্ঠানও আছে।
২০১৩ সালের জুনে বার্সেলোনায় যোগ দেন নেইমার জুনিয়র। তখন বলা হয়েছিল ৪৯৮ কোটি টাকার (৫ কোটি ৭১ লাখ ইউরো) বিনিময়ে তাঁকে দলে টেনেছে বার্সেলোনা। কিন্তু পরবর্তী বার্সেলোনা সভাপতি মারিয়া বার্তোমেউয়ে স্বীকার করেন নেইমারের পরিবারকে দেওয়া অর্থ হিসেব করলে অঙ্কটা আসলে দাঁড়ায় ৭৫১ কোটি টাকাতে (৮ কোটি ৬২ লাখ ইউরো)! এবার সেই অর্থের হিসেবই আদালতে দিতে হচ্ছে ব্রাজিলিয়ান তারকার বাবা নেইমার দ্য সিলভা সান্তোসকে।
তবে তাঁদের বিপক্ষে ওঠা এই অভিযোগ পুরোপুরি অস্বীকার করেছেন নেইমারের পরিবার। নেইমারের বাবা জানান, 'নেইমার জুনিয়র কোনো রকম কর ফাঁকি দেয়নি। এবং আমাদের প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধেও ওঠা অভিযোগটি হাস্যকর। আমরা কেবল আমাদের কাজ করেছি। আমরা নিশ্চিত শেষ পর্যন্ত সবকিছু ঠিক হয়ে যাবে।'
সব মিলিয়ে নাটকের শেষ অঙ্ক দেখার অপেক্ষায় সবাই।
No comments:
Post a Comment