ঘরের মাঠে ম্যানচেস্টার সিটিকে নিয়ে খেলল টটেনহাম হটস্পার। আজ হোয়াইট হার্ট লেনে লিগের শীর্ষ দল সিটিকে আতিথেয়তা দিয়েছিল টটেনহাম। কিন্তু খেলায় তার ছিটে ফোটাও দেখায়নি লন্ডনের এই দলটি। সিটিকে ৪-১ গোলে হারিয়ে দিয়েছে টটেনহাম।
খেলার শুরুতে কিন্তু বোঝা যায়নি এ রকম কিছু হতে চলেছে। খেলার ২৫ মিনিটেই এগিয়ে গিয়েছিল ম্যানুয়েল পেলেগ্রিনির দল। ইয়া তোরের পাসে কেভিন ডি ব্রুইন এগিয়ে দেন সিটিকে। তবে গোলটি নিয়ে প্রশ্ন রয়ে গেছে। তোরে পাস দেওয়ার সময় অফসাইডে ছিলেন ব্রুইন। নিজের ভুল অবশ্য বেশ দ্রুত শুধরে নিয়েছেন ম্যাচ অফিশিয়ালরা। প্রথমার্ধের শেষ মুহূর্তে এরিক ডায়ার দূরপাল্লার এক শটে গোলে গোল করে দলকে সমতায় ফিরিয়েছিলেন। কিন্তু বলটি তাঁর কাছে যাওয়ার আগে পল ওয়াকার ক্রস করেছিলেন ডি বক্সে। ক্রসটি করার সময় ওয়াকার ছিলেন পরিষ্কার অফসাইডে। প্রথমার্ধ সমতা নিয়ে মাঠ ছাড়ে দুই দল। বিরতির পরেই খেলার সুর পাল্টে যায়। ৫০ মিনিটের মাথায় টবি আল্দারওয়েইল্ডের গোলে এগিয়ে যায় টটেনহাম। ৬১০ মিনিটে মৌসুমের প্রথম গোল করেন হ্যারি কেন। এই গোলের সময়ও অফসাইডে ছিলেন কেন। সৌভাগ্যের ছোঁয়া পাওয়া টটেনহাম অবশ্য ম্যাচটি নিয়ে সন্দেহের অবকাশ রাখতে চায়নি। খেলা শেষ শেষ হওয়ার ১১ মিনিট আগে এরিক লামেলার দলের চতুর্থ গোল করে ম্যাচ নিয়ে ঘেরা সব সংশয় দূর করে দেন। বাকি সময়টুকু সিটি আক্রমণের পর আক্রমণ করে গেলেও কোনো গোল ফিরিয়ে দিতে পারেনি।
দ্বিতীয়ার্ধে বল দখলে এবং আক্রমণে এগিয়ে ছিল পেলেগ্রিনির দলই। কিন্তু সার্জিয়ো আগুয়েরোর হঠাৎ ফর্ম হারিয়ে ফেলা এবং আক্রমণ ভাগের অন্যদের ব্যর্থতায় গোলের দেখা পায়নি তাঁরা। এই হারের পরও পয়েন্ট তালিকার শীর্ষে আছে সিটি। তবে নিজেদের খেলায় নগর প্রতিদ্বন্দ্বী ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড জিততে পারলে শীর্ষস্থান খোয়াবে সিটি।
খেলার শুরুতে কিন্তু বোঝা যায়নি এ রকম কিছু হতে চলেছে। খেলার ২৫ মিনিটেই এগিয়ে গিয়েছিল ম্যানুয়েল পেলেগ্রিনির দল। ইয়া তোরের পাসে কেভিন ডি ব্রুইন এগিয়ে দেন সিটিকে। তবে গোলটি নিয়ে প্রশ্ন রয়ে গেছে। তোরে পাস দেওয়ার সময় অফসাইডে ছিলেন ব্রুইন। নিজের ভুল অবশ্য বেশ দ্রুত শুধরে নিয়েছেন ম্যাচ অফিশিয়ালরা। প্রথমার্ধের শেষ মুহূর্তে এরিক ডায়ার দূরপাল্লার এক শটে গোলে গোল করে দলকে সমতায় ফিরিয়েছিলেন। কিন্তু বলটি তাঁর কাছে যাওয়ার আগে পল ওয়াকার ক্রস করেছিলেন ডি বক্সে। ক্রসটি করার সময় ওয়াকার ছিলেন পরিষ্কার অফসাইডে। প্রথমার্ধ সমতা নিয়ে মাঠ ছাড়ে দুই দল। বিরতির পরেই খেলার সুর পাল্টে যায়। ৫০ মিনিটের মাথায় টবি আল্দারওয়েইল্ডের গোলে এগিয়ে যায় টটেনহাম। ৬১০ মিনিটে মৌসুমের প্রথম গোল করেন হ্যারি কেন। এই গোলের সময়ও অফসাইডে ছিলেন কেন। সৌভাগ্যের ছোঁয়া পাওয়া টটেনহাম অবশ্য ম্যাচটি নিয়ে সন্দেহের অবকাশ রাখতে চায়নি। খেলা শেষ শেষ হওয়ার ১১ মিনিট আগে এরিক লামেলার দলের চতুর্থ গোল করে ম্যাচ নিয়ে ঘেরা সব সংশয় দূর করে দেন। বাকি সময়টুকু সিটি আক্রমণের পর আক্রমণ করে গেলেও কোনো গোল ফিরিয়ে দিতে পারেনি।
দ্বিতীয়ার্ধে বল দখলে এবং আক্রমণে এগিয়ে ছিল পেলেগ্রিনির দলই। কিন্তু সার্জিয়ো আগুয়েরোর হঠাৎ ফর্ম হারিয়ে ফেলা এবং আক্রমণ ভাগের অন্যদের ব্যর্থতায় গোলের দেখা পায়নি তাঁরা। এই হারের পরও পয়েন্ট তালিকার শীর্ষে আছে সিটি। তবে নিজেদের খেলায় নগর প্রতিদ্বন্দ্বী ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড জিততে পারলে শীর্ষস্থান খোয়াবে সিটি।
No comments:
Post a Comment