দেশ সেরা স্পিনার সাঈদ আজমলের এখন অবসর নেয়া উচিত বলে মন্তব্য করেছেন পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের (পিসিবি) এক কর্মকর্তা। তিনি বলেন, এ্যাকশন শুধরানোর পর তার বোলিং এখন আর খুব বেশি কার্যকর হচ্ছে না, তাই আজমলের এখন অবসর নেয়া বিষয়টি চিন্তা করা উচিত।
স্থানীয় একটি সংবাদ সংস্থার সঙ্গে আলাপকালে নিজের নাম প্রকাশ না করে ঐ কর্মকর্তা বলেন, আজমল নিষিদ্ধ হওয়ার আগে যতটা ছিলেন এখন আর ততটা কার্যকর নেই।
তিনি বলেন, ‘তার বোলিংয়ে এখন অধিকাংশ সময় লাইন-লেন্থ ঠিক থাকছে না এবং একবার নয় বহুবার তাকে উইকেট শূন্য থাকতে হয়েছে।’
এ কারণেই সম্প্রতি জাতীয় দলে আজমলকে রাখা হচ্ছে না বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
তিনি বলেন, ‘তার অকার্যকরীতার কারণেই জিম্বাবুয়ে ও ইংল্যান্ডের বিপক্ষে আসন্ন সিরিজের দলে আজমলকে রাখা হয়নি।’
তবে আজমল এক টুইটার বার্তায় সমালোচকদের মুখ বন্ধ করতে পুনরায় সফলভাবে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফেরার আত্মপ্রত্যয় ব্যক্ত করেছিলেন।
স্থানীয় গণমধ্যমে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী আজমল নিজেও অবসর নেয়ার বিষয়ে ভাবছেন । কিন্তু আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানানোর আগে তিনি পাকিস্তানের হয়ে একটি বিদায়ী ম্যাচ কিংবা সিরিজ খেলতে চান। এ জন্য পিসিবি’র কাছে তিনি হয়তোবা অনুরোধ করতে পারেন।
জিম্বাবুয়ে ও ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের দলে জায়গা না পেয়ে এমন সিদ্ধান্ত নেন আজমল।
অবৈধ বোলিং এ্যাকশনের অভিযোগে গত বছর সেপ্টেম্বরে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে বোলিংয়ে নিষিদ্ধ হন আজমল। এ্যাকশন শুধরানোর প্রক্রিয়ার মধ্যে থাকার কারণে ২০১৫ বিশ্বকাপ থেকেও নিজের নাম প্রত্যাহার করে নেন তিনি।
গত ফেব্রুয়ারীতে বোলিং পরীক্ষা দিয়ে আবার আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে বোলিং করার অনুমতি পান আজমল।
চলতি বছর আজমল এ পর্যন্ত দুইটি ওয়ানডে ম্যাচে অংশ নিয়ে ১৯.১ ওভার বোলিং করে ৬.৪১ গড়ে রানের বিনিময়ে মাত্র একটি উইকেট শিকার করতে সক্ষম হয়েছেন। একই সঙ্গে একটি মাত্র টি-২০ ম্যাচে ৩.২ ওভার বোলিং করে ২৫ রান খরচ করলেও কোন উইকেট নিতে পারেননি।
স্থানীয় একটি সংবাদ সংস্থার সঙ্গে আলাপকালে নিজের নাম প্রকাশ না করে ঐ কর্মকর্তা বলেন, আজমল নিষিদ্ধ হওয়ার আগে যতটা ছিলেন এখন আর ততটা কার্যকর নেই।
তিনি বলেন, ‘তার বোলিংয়ে এখন অধিকাংশ সময় লাইন-লেন্থ ঠিক থাকছে না এবং একবার নয় বহুবার তাকে উইকেট শূন্য থাকতে হয়েছে।’
এ কারণেই সম্প্রতি জাতীয় দলে আজমলকে রাখা হচ্ছে না বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
তিনি বলেন, ‘তার অকার্যকরীতার কারণেই জিম্বাবুয়ে ও ইংল্যান্ডের বিপক্ষে আসন্ন সিরিজের দলে আজমলকে রাখা হয়নি।’
তবে আজমল এক টুইটার বার্তায় সমালোচকদের মুখ বন্ধ করতে পুনরায় সফলভাবে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফেরার আত্মপ্রত্যয় ব্যক্ত করেছিলেন।
স্থানীয় গণমধ্যমে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী আজমল নিজেও অবসর নেয়ার বিষয়ে ভাবছেন । কিন্তু আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানানোর আগে তিনি পাকিস্তানের হয়ে একটি বিদায়ী ম্যাচ কিংবা সিরিজ খেলতে চান। এ জন্য পিসিবি’র কাছে তিনি হয়তোবা অনুরোধ করতে পারেন।
জিম্বাবুয়ে ও ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের দলে জায়গা না পেয়ে এমন সিদ্ধান্ত নেন আজমল।
অবৈধ বোলিং এ্যাকশনের অভিযোগে গত বছর সেপ্টেম্বরে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে বোলিংয়ে নিষিদ্ধ হন আজমল। এ্যাকশন শুধরানোর প্রক্রিয়ার মধ্যে থাকার কারণে ২০১৫ বিশ্বকাপ থেকেও নিজের নাম প্রত্যাহার করে নেন তিনি।
গত ফেব্রুয়ারীতে বোলিং পরীক্ষা দিয়ে আবার আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে বোলিং করার অনুমতি পান আজমল।
চলতি বছর আজমল এ পর্যন্ত দুইটি ওয়ানডে ম্যাচে অংশ নিয়ে ১৯.১ ওভার বোলিং করে ৬.৪১ গড়ে রানের বিনিময়ে মাত্র একটি উইকেট শিকার করতে সক্ষম হয়েছেন। একই সঙ্গে একটি মাত্র টি-২০ ম্যাচে ৩.২ ওভার বোলিং করে ২৫ রান খরচ করলেও কোন উইকেট নিতে পারেননি।
No comments:
Post a Comment