অতীতের ভুল কাজ থেকে শিক্ষা নেওয়াকে অনেকেই অতি প্রয়োজনীয় বিষয় বলে মনে করেন। যদিও এর একটি নির্দিষ্ট মাত্রা রয়েছে। যদি অতীতের ভুল থেকে বাড়াবাড়ি রকমের শিক্ষা নেওয়া হয় তাহলে তা হিতে বিপরীতও হয়ে যেতে পারে। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে ফক্স নিউজ।
অতীতের ভুল থেকে শিক্ষা নেওয়ার বিষয়টি আপনার জন্য হতে পারে আরেকটি ভুল। এটি উঠে এসেছে সাম্প্রতিক এক গবেষণায়। যুক্তরাষ্ট্রের ভ্যানডেরবিল্ট ইউনিভার্সিটির গবেষকরা জানিয়েছেন, অতীতের ভুলগুলোর ওপর মাত্রাতিরিক্ত মনোযোগ প্রদানে নানা মানসিক সমস্যা হতে পারে।
গবেষকরা জানিয়েছেন, ভুল থেকে শিক্ষা নেওয়া ভালো কোনো বুদ্ধি নয়। কারণ এতে মুড খারাপ হতে পারে এবং মানসিকভাবে নিজস্ব-পরিপূর্ণতার অনুভূতি আসতে পারে, যা মূলত একটি মানসিক সমস্যা। এক্ষেত্রে অতীতমুখীতা তৈরি হতে পারে বলেও সতর্ক করেন গবেষকরা।
এ বিষয়ে গবেষণাপত্রটির সহ-লেখক ও ভ্যানডেরবিল্ট ইউনিভার্সিটির অ্যাসোসিয়েট প্রফেসর কেলি হস বলেন, ‘কাউকে অতীতের ঘটনা অনুসন্ধানের জন্য বলার ক্ষেত্রে খুব সাবধান।’
অতীতের বদলে সামনের দিকে তাকানোই বুদ্ধিমানের কাজ বলে মনে করেন কেলি।
তিনি বলেন, ‘আপনি ৭০০ ডলার দামের বুট কেনেননি, কারণ আপনি ইউরোপে বেড়াতে যেতে চান। আপনি পার্টির বদলে পড়াশোনা করেছেন কারণ আপনি পরীক্ষায় ভালো করতে চান। এটি সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে অধিকতর কার্যকর উপায়।’
এ বিষয়টি অনুসন্ধান করার জন্য অংশগ্রহণকারী দলকে দুটি ভিন্ন গ্রুপে ভাগ করা হয়েছিল। এরপর তাদের একটি দলকে নিজস্ব নিয়ন্ত্রণ ও সাফল্য বিষয়ে মনে করার কথা বলা হয়। অন্য দলকে বলা হয় অতীতের ব্যর্থতার বিষয়গুলোর দিকে মনোযোগ দিতে। এক্ষেত্রে অতীতের বিভিন্ন ঘটনার কথাও মনে করার পরামর্শ দেওয়া হয়।
এতে দেখা যায়, যারা সাফল্যের নানা ঘটনা ও নিজস্ব নিয়ন্ত্রণ বিষয়ে মনোযোগ নিবদ্ধ করেছিল তারা সফল হয়। অন্যদিকে যারা অতীতের বিভিন্ন ব্যর্থতা বা ভুলের কথা স্মরণ করে তারা বিফল হয়।
গবেষণার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে জার্নাল অফ কনজিউমার সাইকোলজিতে।
অতীতের ভুল থেকে শিক্ষা নেওয়ার বিষয়টি আপনার জন্য হতে পারে আরেকটি ভুল। এটি উঠে এসেছে সাম্প্রতিক এক গবেষণায়। যুক্তরাষ্ট্রের ভ্যানডেরবিল্ট ইউনিভার্সিটির গবেষকরা জানিয়েছেন, অতীতের ভুলগুলোর ওপর মাত্রাতিরিক্ত মনোযোগ প্রদানে নানা মানসিক সমস্যা হতে পারে।
গবেষকরা জানিয়েছেন, ভুল থেকে শিক্ষা নেওয়া ভালো কোনো বুদ্ধি নয়। কারণ এতে মুড খারাপ হতে পারে এবং মানসিকভাবে নিজস্ব-পরিপূর্ণতার অনুভূতি আসতে পারে, যা মূলত একটি মানসিক সমস্যা। এক্ষেত্রে অতীতমুখীতা তৈরি হতে পারে বলেও সতর্ক করেন গবেষকরা।
এ বিষয়ে গবেষণাপত্রটির সহ-লেখক ও ভ্যানডেরবিল্ট ইউনিভার্সিটির অ্যাসোসিয়েট প্রফেসর কেলি হস বলেন, ‘কাউকে অতীতের ঘটনা অনুসন্ধানের জন্য বলার ক্ষেত্রে খুব সাবধান।’
অতীতের বদলে সামনের দিকে তাকানোই বুদ্ধিমানের কাজ বলে মনে করেন কেলি।
তিনি বলেন, ‘আপনি ৭০০ ডলার দামের বুট কেনেননি, কারণ আপনি ইউরোপে বেড়াতে যেতে চান। আপনি পার্টির বদলে পড়াশোনা করেছেন কারণ আপনি পরীক্ষায় ভালো করতে চান। এটি সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে অধিকতর কার্যকর উপায়।’
এ বিষয়টি অনুসন্ধান করার জন্য অংশগ্রহণকারী দলকে দুটি ভিন্ন গ্রুপে ভাগ করা হয়েছিল। এরপর তাদের একটি দলকে নিজস্ব নিয়ন্ত্রণ ও সাফল্য বিষয়ে মনে করার কথা বলা হয়। অন্য দলকে বলা হয় অতীতের ব্যর্থতার বিষয়গুলোর দিকে মনোযোগ দিতে। এক্ষেত্রে অতীতের বিভিন্ন ঘটনার কথাও মনে করার পরামর্শ দেওয়া হয়।
এতে দেখা যায়, যারা সাফল্যের নানা ঘটনা ও নিজস্ব নিয়ন্ত্রণ বিষয়ে মনোযোগ নিবদ্ধ করেছিল তারা সফল হয়। অন্যদিকে যারা অতীতের বিভিন্ন ব্যর্থতা বা ভুলের কথা স্মরণ করে তারা বিফল হয়।
গবেষণার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে জার্নাল অফ কনজিউমার সাইকোলজিতে।
No comments:
Post a Comment