কৌশলগত কারণে পাকিস্তানে মুক্তি দেওয়া হয়েছে ঐশ্বরিয়ার সবসাম্প্রতিক ছবি 'জাজবা'। উদ্দেশ্য সফল হয়েছে অ্যাশ এবং ইরফান পাঠান অভিনীত ছবিটি। বলিউড লাইফ ডট কমের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, পাকিস্তানে বেশ গুঞ্জন তুলেছে সিনেমাটি।
এমনিতেই গোটা বিশ্বে ইরফান পাঠান পরিচিত। হলিউডের বেশ কয়েকটি মুভি করার সুবাদে তিনি গ্লোবাল স্টার। এদিকে, অ্যাশও কম যান না। পাকিস্তানে প্রচুর ভক্ত রয়েছে তার। তা ছাড়া সালমানের 'বজরঙ্গি ভাইজান' মুক্তির পর পাকিস্তানে বেশ হিট হয় মুভিটি। এরপর অ্যাশের এই ছবি গ্রহণ করে নিয়েছে পাক দর্শকরা।
গত শুক্রবারে পাকিস্তানে 'জাজবা' মুক্তি পেয়েছে। এর আগে সালমানের মেগা হিট মুভি 'বজরঙ্গি ভাইজান' পাকিস্তানে বাধার সম্মুখীন হয়েছিল। কিন্তু পরে দারুণভাবে সাড়া ফেলে দেয়। 'জাজবা' কৌশলগত কারণেই পাকিস্তানে মুক্তি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় নির্মাতারা।
জি স্টুডিও জানায়, পাকিস্তান এমন এক দেশ যার ভেতরে আবিষ্কারের অনেক কিছু রয়েছে। এ কাজে তাদের বিরুদ্ধে কোনো বাধা, পরোয়ানা বা প্রতিবাদও আসেনি। তা ছাড়া ছবিতে এমন কোনো উপাদান নেই যা পাকিস্তানে বিতর্কের সৃষ্টি করবে। বরং এই ড্রামাটিক থ্রিলারের মাধ্যমে দুই দেশের রাজনৈতিক সম্পর্ককে আরো জোরদার করার চেষ্টা করা হয়েছে। ভারতের পণ্য পাকিস্তানে চালানোর এটাই অব্যর্থ কৌশল।
শুধু তাই নয়, সঞ্জয় গুপ্তার এ ছবির মাধ্যমে পাকিস্তানে সবচেয়ে বড় পরিসরে কোনো ভারতীয় ছবি মুক্তি পেতে চলেছে। টানা ৫ বছর পর অ্যাশের ফিরে আসার বিষয়টি বড় প্রভাব ফেলবে বলে আশা করেন পরিচালক।
সব মিলিয়ে পাকিস্তানে 'জাজবা' আশা পূরণ করেছে বলেই মনে করেন নির্মাতারা।
এমনিতেই গোটা বিশ্বে ইরফান পাঠান পরিচিত। হলিউডের বেশ কয়েকটি মুভি করার সুবাদে তিনি গ্লোবাল স্টার। এদিকে, অ্যাশও কম যান না। পাকিস্তানে প্রচুর ভক্ত রয়েছে তার। তা ছাড়া সালমানের 'বজরঙ্গি ভাইজান' মুক্তির পর পাকিস্তানে বেশ হিট হয় মুভিটি। এরপর অ্যাশের এই ছবি গ্রহণ করে নিয়েছে পাক দর্শকরা।
গত শুক্রবারে পাকিস্তানে 'জাজবা' মুক্তি পেয়েছে। এর আগে সালমানের মেগা হিট মুভি 'বজরঙ্গি ভাইজান' পাকিস্তানে বাধার সম্মুখীন হয়েছিল। কিন্তু পরে দারুণভাবে সাড়া ফেলে দেয়। 'জাজবা' কৌশলগত কারণেই পাকিস্তানে মুক্তি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় নির্মাতারা।
জি স্টুডিও জানায়, পাকিস্তান এমন এক দেশ যার ভেতরে আবিষ্কারের অনেক কিছু রয়েছে। এ কাজে তাদের বিরুদ্ধে কোনো বাধা, পরোয়ানা বা প্রতিবাদও আসেনি। তা ছাড়া ছবিতে এমন কোনো উপাদান নেই যা পাকিস্তানে বিতর্কের সৃষ্টি করবে। বরং এই ড্রামাটিক থ্রিলারের মাধ্যমে দুই দেশের রাজনৈতিক সম্পর্ককে আরো জোরদার করার চেষ্টা করা হয়েছে। ভারতের পণ্য পাকিস্তানে চালানোর এটাই অব্যর্থ কৌশল।
শুধু তাই নয়, সঞ্জয় গুপ্তার এ ছবির মাধ্যমে পাকিস্তানে সবচেয়ে বড় পরিসরে কোনো ভারতীয় ছবি মুক্তি পেতে চলেছে। টানা ৫ বছর পর অ্যাশের ফিরে আসার বিষয়টি বড় প্রভাব ফেলবে বলে আশা করেন পরিচালক।
সব মিলিয়ে পাকিস্তানে 'জাজবা' আশা পূরণ করেছে বলেই মনে করেন নির্মাতারা।
No comments:
Post a Comment