ইনফো ট্রেন্ডস ২০১৪ ওয়ার্ল্ডওয়াইড ইমেজ ক্যাপচার ফোরকাস্ট এক প্রতিবেদনে জানায়, ২০১৫ সালের মধ্যে স্মার্টফোনের মাধ্যমে ১ ট্রিলিয়ন ছবি তোলা হবে। সেলফির এই যুগে একের পর এক ছবি সবাই তুলেই চলেছেন। সেলফি ছাড়াও আরো অনেক ছবি অহরহ তোলা হচ্ছে। এই বিপুল পরিমাণ ছবি যেহেতু তোলা হচ্ছে, এদের এডিট গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। তাই ফটো এডিটিং টুলগুলো গোটা বিশ্বে দারুণ জনপ্রিয় অ্যাপ। এখানে জেনে নিন এ কাজের সেরা কয়েকটি ফটো এডিটিং টুলের পরিচয়।
১. Instagram : এটা প্রথম ফটো এডিটিং টুল নয়। কিন্তু নিঃসন্দেহে সেরাদের একটি ইন্সটাগ্রাম। বিশেষ করে যারা প্রথমবারের মতো এগুলো ব্যবহার করছেন, তাদের জন্যে খুব সহজ মনে হবে। যে কেউ ব্যবহার করে মজা পাবেন এবং যথেষ্ট অপশন এতে দেওয়া আছে। আরো আছে অনেক প্রি-ফিল্টার। অ্যান্ড্রয়েড, আইওএস এবং উইন্ডোজ ফোনে ব্যবহার করা যাবে।
২. Fotor : ফটো এডিট এবং কোলাজ তৈরির মধ্যে সমন্বয় করতে বিরক্তির কারণ হবে। কিন্তু এর বহুমুখী ব্যবহার আপনার নজর কেড়ে নেবে। এর এডিটিং টুলের মাধ্যমে মুহূর্তেই স্ন্যাপশটগুলো ঠিকঠাক করে নিতে পারবেন। আছে ১০০টি ইফেক্টের বিশাল তালিকা। শতাধিক কোলাজের অপশনও দেওয়া হয়েছে এতে। অ্যান্ড্রয়েড এবং আইওএস-এ মিলবে অ্যাপটি।
৩. Snapseed : বর্তমানে বেশ জনপ্রিয় একটি ফটো এডিটর। এর টিউন ইমেজ অপশনের মাধ্যমে সহজে ক্যামেরায় তোলা ছবি ঠিকঠাক করে নিতে পারবেন। ইতিমধ্যে এটা ট্যাবের সেরা ফটো এডিটর।
৪. Camera MX : এই এডিটরের বিশেষ বৈশিষ্ট্য হলো, স্মার্টফোনের ক্যামেরার চেয়ে আরো চকচকে এবং পরিষ্কার ছবি তুলবে এই এডিটের ক্যামেরাটি। অ্যান্ড্রয়েডের অ্যাপটি আপনার প্রস্তুতির কিছুক্ষণ আগেই ছবি তুলে নেবে।
৫. Qwik : ফটোগ্রাফিকে মজার করে দিয়েছে অ্যাপটি। অসংখ্য ফন্ট এবং ফ্রেমের মাধ্যমে ছবিকে নানা রূপ দিতে পারবেন।
৬. VSCO Cam : সিরিয়াস ফটোগ্রাফারদের প্রিয় অ্যাপ। ছবির নানা এডিটসহ অন্যান্য ফটোগ্রাফারদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করতে পারবেন।
৭. Flickr : একে ফটো শেয়ারিং এবং ক্লাউড স্টোরেজ বলে মনে হলেও এর বেশ কিছু এডিটিং অপশন রয়েছে। তবে অন্যান্য পেশাদার এডিটর বলে মনে করা উচিত নয়। তবে এতে ১ টেরাবাইট ফ্রি ক্লাউড স্টোর মিলবে।
১. Instagram : এটা প্রথম ফটো এডিটিং টুল নয়। কিন্তু নিঃসন্দেহে সেরাদের একটি ইন্সটাগ্রাম। বিশেষ করে যারা প্রথমবারের মতো এগুলো ব্যবহার করছেন, তাদের জন্যে খুব সহজ মনে হবে। যে কেউ ব্যবহার করে মজা পাবেন এবং যথেষ্ট অপশন এতে দেওয়া আছে। আরো আছে অনেক প্রি-ফিল্টার। অ্যান্ড্রয়েড, আইওএস এবং উইন্ডোজ ফোনে ব্যবহার করা যাবে।
২. Fotor : ফটো এডিট এবং কোলাজ তৈরির মধ্যে সমন্বয় করতে বিরক্তির কারণ হবে। কিন্তু এর বহুমুখী ব্যবহার আপনার নজর কেড়ে নেবে। এর এডিটিং টুলের মাধ্যমে মুহূর্তেই স্ন্যাপশটগুলো ঠিকঠাক করে নিতে পারবেন। আছে ১০০টি ইফেক্টের বিশাল তালিকা। শতাধিক কোলাজের অপশনও দেওয়া হয়েছে এতে। অ্যান্ড্রয়েড এবং আইওএস-এ মিলবে অ্যাপটি।
৩. Snapseed : বর্তমানে বেশ জনপ্রিয় একটি ফটো এডিটর। এর টিউন ইমেজ অপশনের মাধ্যমে সহজে ক্যামেরায় তোলা ছবি ঠিকঠাক করে নিতে পারবেন। ইতিমধ্যে এটা ট্যাবের সেরা ফটো এডিটর।
৪. Camera MX : এই এডিটরের বিশেষ বৈশিষ্ট্য হলো, স্মার্টফোনের ক্যামেরার চেয়ে আরো চকচকে এবং পরিষ্কার ছবি তুলবে এই এডিটের ক্যামেরাটি। অ্যান্ড্রয়েডের অ্যাপটি আপনার প্রস্তুতির কিছুক্ষণ আগেই ছবি তুলে নেবে।
৫. Qwik : ফটোগ্রাফিকে মজার করে দিয়েছে অ্যাপটি। অসংখ্য ফন্ট এবং ফ্রেমের মাধ্যমে ছবিকে নানা রূপ দিতে পারবেন।
৬. VSCO Cam : সিরিয়াস ফটোগ্রাফারদের প্রিয় অ্যাপ। ছবির নানা এডিটসহ অন্যান্য ফটোগ্রাফারদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করতে পারবেন।
৭. Flickr : একে ফটো শেয়ারিং এবং ক্লাউড স্টোরেজ বলে মনে হলেও এর বেশ কিছু এডিটিং অপশন রয়েছে। তবে অন্যান্য পেশাদার এডিটর বলে মনে করা উচিত নয়। তবে এতে ১ টেরাবাইট ফ্রি ক্লাউড স্টোর মিলবে।
No comments:
Post a Comment