ইন্টারনেট অব থিংস বলতে মূলত ইন্টারনেট সংযুক্ত বিভিন্ন ডিভাইস যেমন স্মার্টঘড়ি, স্মার্টফোন, স্মার্টফোন, স্মার্টটিভি কিংবা স্মার্টফ্রিজকে বোঝায়। এসব পণ্য ইন্টারনেটের মাধ্যমে নিজেরাই বিশ্বের তথ্যভাণ্ডার ব্যবহার করে তথ্য বিনিময় করতে পারে। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে ফোর্বস।
ইন্টারনেট অব থিংস (আইওটি)-এর কিছু বিষয় তুলে ধরা হলো এখানে-
১. অধিকাংশ মানুষই (৮৭%) ‘ইন্টারনেট অব থিংস’ সম্পর্কে জানে না।
২. অটোমেটিক টেলার মেশিন বা এটিএম হলো আইওটি-এর অন্যতম প্রথম সার্ভিস এবং এটি ১৯৭৪ সালে অনলাইনে এসেছে।
৩. ২০০৮ সালে আইওটি বিশ্বের ইন্টারনেট ব্যবহারকারী মানুষের সংখ্যাকে ছাড়িয়ে যায়।
৪. এ বছর ৪.৯ বিলিয়ন ইন্টারনেট সংযুক্ত ডিভাইস থাকবে।
৫. ২০২০ সালে ইন্টারনেট সংযুক্ত ডিভাইসের সংখ্যা ৫০ বিলিয়ন ছাড়াবে বলে অনুমান করা হচ্ছে।
৬. ২০১৫ সালে ১.৪ বিলিয়ন স্মার্টফোন বাজারজাত করা হবে। ধারণা করা হয়, ২০২০ সালে স্মার্টফোন ব্যবহারকারী হবে ৬.১ বিলিয়ন।
৭. আইওটি বাড়ির বহু জিনিসকে সংযুক্ত করছে অনলাইনের সঙ্গে। যার মধ্যে রয়েছে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রক থার্মোস্টার্ট থেকে শুরু করে ফ্রিজ পর্যন্ত।
৮. ২০২০ সালে এক বিলিয়ন গাড়ির এক চতুর্থাংশ ইন্টারনেট সংযুক্ত হবে।
৯. বর্তমানে চালকের সহায়তা ছাড়াই স্বয়ংক্রিয়ভাবে চলাচলকারী গাড়ি পরীক্ষামূলকভাবে চলাচল করছে। এ গাড়িগুলো প্রতি সপ্তাহে ১০ হাজার মাইল পাড়ি দিচ্ছে।
১০. পরিধানযোগ্য ডিভাইসের বিশ্ববাজার ক্রমে বাড়ছে। ২০১৫ সালে এ বাজার বেড়েছে ২২৩%।
১১. ইন্টারনেট সংযুক্ত কাপড় আসছে। ২০২০ সালে ১০.২ মিলিয়ন ইউনিট স্মার্ট পোশাক বাজারজাত করা হবে বলে ধারণঅ করা হচ্ছে।
১২. বর্তমানে রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি আইডেন্টিফিকেশন ট্যাগ ব্যবহৃত হয় কোনো বিষয় ট্র্যাকিং ও শনাক্ত করার কাজে তথ্য বিনিময়ে। এর বর্তমান বাজার ১১.১ বিলিয়ন রয়েছে, যা ২০২০ সালে ২১.৯ বিলিয়নে পৌঁছাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
১৩. মেশিন-টু-মেশিন সংযোগের বাজার বর্তমান পাঁচ বিলিয়ন থেকে ২০২৪ সালে ২৭ বিলিয়নে পৌঁছাবে।
১৪. জিই নামে প্রতিষ্ঠানটি ধারণা করছে, ইন্ডাস্ট্রিয়াল ইন্টারনেট আগামী ২০ বছরে বিশ্ব অর্থনীতিতে ১০ থেকে ১৫ ট্রিলিয়ন ডলার সরবরাহ করবে।
১৬. ইন্টারনেট সংযুক্ত রান্নাঘর প্রতিবছর খাদ্য ও পানীয় ইন্ডাস্ট্রির ১৫ শতাংশ খরচ বাঁচাতে পারে।
১৭. সিসকো ধারণা করছে আইওটি আগামী ১০ বছরে পাবলিক সেক্টরে ৪.৬ ট্রিলিয়ন ডলার ও প্রাইভেট সেক্টরে ১৪.৪ ট্রিলিয়ন ডলারের ব্যবসা বাড়াবে।
ইন্টারনেট অব থিংস (আইওটি)-এর কিছু বিষয় তুলে ধরা হলো এখানে-
১. অধিকাংশ মানুষই (৮৭%) ‘ইন্টারনেট অব থিংস’ সম্পর্কে জানে না।
২. অটোমেটিক টেলার মেশিন বা এটিএম হলো আইওটি-এর অন্যতম প্রথম সার্ভিস এবং এটি ১৯৭৪ সালে অনলাইনে এসেছে।
৩. ২০০৮ সালে আইওটি বিশ্বের ইন্টারনেট ব্যবহারকারী মানুষের সংখ্যাকে ছাড়িয়ে যায়।
৪. এ বছর ৪.৯ বিলিয়ন ইন্টারনেট সংযুক্ত ডিভাইস থাকবে।
৫. ২০২০ সালে ইন্টারনেট সংযুক্ত ডিভাইসের সংখ্যা ৫০ বিলিয়ন ছাড়াবে বলে অনুমান করা হচ্ছে।
৬. ২০১৫ সালে ১.৪ বিলিয়ন স্মার্টফোন বাজারজাত করা হবে। ধারণা করা হয়, ২০২০ সালে স্মার্টফোন ব্যবহারকারী হবে ৬.১ বিলিয়ন।
৭. আইওটি বাড়ির বহু জিনিসকে সংযুক্ত করছে অনলাইনের সঙ্গে। যার মধ্যে রয়েছে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রক থার্মোস্টার্ট থেকে শুরু করে ফ্রিজ পর্যন্ত।
৮. ২০২০ সালে এক বিলিয়ন গাড়ির এক চতুর্থাংশ ইন্টারনেট সংযুক্ত হবে।
৯. বর্তমানে চালকের সহায়তা ছাড়াই স্বয়ংক্রিয়ভাবে চলাচলকারী গাড়ি পরীক্ষামূলকভাবে চলাচল করছে। এ গাড়িগুলো প্রতি সপ্তাহে ১০ হাজার মাইল পাড়ি দিচ্ছে।
১০. পরিধানযোগ্য ডিভাইসের বিশ্ববাজার ক্রমে বাড়ছে। ২০১৫ সালে এ বাজার বেড়েছে ২২৩%।
১১. ইন্টারনেট সংযুক্ত কাপড় আসছে। ২০২০ সালে ১০.২ মিলিয়ন ইউনিট স্মার্ট পোশাক বাজারজাত করা হবে বলে ধারণঅ করা হচ্ছে।
১২. বর্তমানে রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি আইডেন্টিফিকেশন ট্যাগ ব্যবহৃত হয় কোনো বিষয় ট্র্যাকিং ও শনাক্ত করার কাজে তথ্য বিনিময়ে। এর বর্তমান বাজার ১১.১ বিলিয়ন রয়েছে, যা ২০২০ সালে ২১.৯ বিলিয়নে পৌঁছাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
১৩. মেশিন-টু-মেশিন সংযোগের বাজার বর্তমান পাঁচ বিলিয়ন থেকে ২০২৪ সালে ২৭ বিলিয়নে পৌঁছাবে।
১৪. জিই নামে প্রতিষ্ঠানটি ধারণা করছে, ইন্ডাস্ট্রিয়াল ইন্টারনেট আগামী ২০ বছরে বিশ্ব অর্থনীতিতে ১০ থেকে ১৫ ট্রিলিয়ন ডলার সরবরাহ করবে।
১৬. ইন্টারনেট সংযুক্ত রান্নাঘর প্রতিবছর খাদ্য ও পানীয় ইন্ডাস্ট্রির ১৫ শতাংশ খরচ বাঁচাতে পারে।
১৭. সিসকো ধারণা করছে আইওটি আগামী ১০ বছরে পাবলিক সেক্টরে ৪.৬ ট্রিলিয়ন ডলার ও প্রাইভেট সেক্টরে ১৪.৪ ট্রিলিয়ন ডলারের ব্যবসা বাড়াবে।
No comments:
Post a Comment