মাথাব্যথার প্রবণতা অনেকেরই বেশ বিড়ম্বনার কারণ হয়। এক্ষেত্রে বিভিন্ন রোগ ছাড়াও খাদ্যাভাস কিংবা কিছু খাবারের কারণেও হতে পারে মাথাব্যথা। এ লেখায় থাকছে মাথাব্যথার তেমন কয়েকটি কারণ।
১. খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন
ওজন কমানোর উদ্দেশ্যে খাবারে সংযম কিংবা পরিবর্তনের ফলে মাথাব্যথা হতে পারে। এটি মাথায় অস্বস্তি তৈরি করতে পারে কিংবা মাথায় চাপ বৃদ্ধির মতো অস্বস্তি তৈরি করতে পারে। অধিক ক্যালরিযুক্ত খাবার অভ্যাস হঠাৎ পাল্টে অল্প ক্যালরিতে পরিবর্তিত হলে মাথাব্যথা হতে পারে। ববিশেষ করে কার্বহাইড্রেটযুক্ত খাবার সম্পূর্ণ বাদ দিলে বা কমিয়ে ফেললে এমনটা হওয়ার আশঙ্কা বেশি। রক্তের শর্করার পরিমাণ কমলেও এমনটা হতে পারে। এছাড়া কোনো বেলার খাবার বাদ দিলে কিংবা খাবারে লম্বা বিরতি দিলে এমনটা হতে পারে। তবে মাইগ্রেনের মাথাব্যথা অনেক সময় পারিবারিক ইতিহাস থাকলেও হয় বলে জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।
২. টাইরামাইন
টাইরামাইন একটি অ্যামাইনো এসিড, যা মাথাব্যথার কারণ হতে পারে। এটি রেড ওয়াইন, পনির, চকলেট, অ্যালকোহলযুক্ত পানীয় ও প্রক্রিয়াজাত (সংরক্ষিত) মাংসে। মস্তিষ্কের সেরোটোমিন মাত্রা কমে যায় টাইরামাইনের প্রভাবে। আর এ কারণেই শুরু হয় মাথাব্যথা।
৩. অ্যালকোহল
অ্যালকোহলের ফেনোলস ও টাইরামাইনের প্রভাবে মাথাব্যথা হতে পারে। কিছু মানুষের ক্ষেত্রে যে কোনো অ্যালকোহলেই মাইগ্রেনের ব্যথা হয়। এছাড়া বিয়ার, হুইস্কি ও ওয়াইন সেরোটোমিন নামে হরমোন গ্রাস করে নেয়, যা মাথাব্যথার কারণ হয়।
৪. চকলেট
চকলেটে টাইরামাইন থাকায় তা অনেকের মাথাব্যথার কারণ হয়। তবে এক্ষেত্রে মাত্রা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। অতিরিক্ত চকলেট খেলে মাথাব্যথা হওয়ার আশঙ্কা বেশি।
৫. কফি ত্যাগ
কফি পানে অনেকের নেশা হয়। এরপর কফি পান বাদ দিলে তা মাথাব্যথা সৃষ্টি করতে পারে। কফি পান সাময়িকভাবে মনের সচেতনতা ও চিন্তা নিবদ্ধ করার ক্ষমতা বাড়ায়। এরপর তা বাদ দিলে মাথাব্যথা হতে পারে।
৬. চিনি
প্রাকৃতিক কিংবা কৃত্রিম উভয় প্রকার চিনিযুক্ত খাবার মাত্রাতিরিক্ত গ্রহণেই কারো কারো মাথাব্যথা হতে পারে। এ ধরনের মাথাব্যথা হলে চিনি বা মিষ্টি জিনিস খাওয়া কমাতে হয়। যারা প্রাকৃতিক চিনি নয় বরং কৃত্রিম বিভিন্ন চিনি গ্রহণ করেন তাদের মাথাব্যথায় আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বেশি।
১. খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন
ওজন কমানোর উদ্দেশ্যে খাবারে সংযম কিংবা পরিবর্তনের ফলে মাথাব্যথা হতে পারে। এটি মাথায় অস্বস্তি তৈরি করতে পারে কিংবা মাথায় চাপ বৃদ্ধির মতো অস্বস্তি তৈরি করতে পারে। অধিক ক্যালরিযুক্ত খাবার অভ্যাস হঠাৎ পাল্টে অল্প ক্যালরিতে পরিবর্তিত হলে মাথাব্যথা হতে পারে। ববিশেষ করে কার্বহাইড্রেটযুক্ত খাবার সম্পূর্ণ বাদ দিলে বা কমিয়ে ফেললে এমনটা হওয়ার আশঙ্কা বেশি। রক্তের শর্করার পরিমাণ কমলেও এমনটা হতে পারে। এছাড়া কোনো বেলার খাবার বাদ দিলে কিংবা খাবারে লম্বা বিরতি দিলে এমনটা হতে পারে। তবে মাইগ্রেনের মাথাব্যথা অনেক সময় পারিবারিক ইতিহাস থাকলেও হয় বলে জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।
২. টাইরামাইন
টাইরামাইন একটি অ্যামাইনো এসিড, যা মাথাব্যথার কারণ হতে পারে। এটি রেড ওয়াইন, পনির, চকলেট, অ্যালকোহলযুক্ত পানীয় ও প্রক্রিয়াজাত (সংরক্ষিত) মাংসে। মস্তিষ্কের সেরোটোমিন মাত্রা কমে যায় টাইরামাইনের প্রভাবে। আর এ কারণেই শুরু হয় মাথাব্যথা।
৩. অ্যালকোহল
অ্যালকোহলের ফেনোলস ও টাইরামাইনের প্রভাবে মাথাব্যথা হতে পারে। কিছু মানুষের ক্ষেত্রে যে কোনো অ্যালকোহলেই মাইগ্রেনের ব্যথা হয়। এছাড়া বিয়ার, হুইস্কি ও ওয়াইন সেরোটোমিন নামে হরমোন গ্রাস করে নেয়, যা মাথাব্যথার কারণ হয়।
৪. চকলেট
চকলেটে টাইরামাইন থাকায় তা অনেকের মাথাব্যথার কারণ হয়। তবে এক্ষেত্রে মাত্রা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। অতিরিক্ত চকলেট খেলে মাথাব্যথা হওয়ার আশঙ্কা বেশি।
৫. কফি ত্যাগ
কফি পানে অনেকের নেশা হয়। এরপর কফি পান বাদ দিলে তা মাথাব্যথা সৃষ্টি করতে পারে। কফি পান সাময়িকভাবে মনের সচেতনতা ও চিন্তা নিবদ্ধ করার ক্ষমতা বাড়ায়। এরপর তা বাদ দিলে মাথাব্যথা হতে পারে।
৬. চিনি
প্রাকৃতিক কিংবা কৃত্রিম উভয় প্রকার চিনিযুক্ত খাবার মাত্রাতিরিক্ত গ্রহণেই কারো কারো মাথাব্যথা হতে পারে। এ ধরনের মাথাব্যথা হলে চিনি বা মিষ্টি জিনিস খাওয়া কমাতে হয়। যারা প্রাকৃতিক চিনি নয় বরং কৃত্রিম বিভিন্ন চিনি গ্রহণ করেন তাদের মাথাব্যথায় আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বেশি।
No comments:
Post a Comment