দিনের শুরুতেও বোঝা যায়নি কিছুক্ষণের মাঝেই কী ঘটতে চলেছে। মাত্র ৬ ওভারের মধ্যে আগের দিনের সঙ্গে ২৪ রান যোগ করে ঝড় তোলারই ইঙ্গিত দিয়েছিলেন জো রুট এবং জনি বেয়ারস্টো। কিন্তু সেই ঝড়টা এল উল্টো দিক দিয়ে। ওয়াহাব রিয়াজ নামের এক মরু ঝড়ে পড়ে পথ হারাল ইংলিশরা। রিয়াজের তোপে ১০ রানের মধ্যে ৩ উইকেট হারিয়ে ফেলল ইংল্যান্ড। আর শুরুর এই আঘাতে টালমাটাল ইংলিশ ব্যাটিংয়ের পুরা ফায়দা তুলে নিলেন ‘পাকিস্তানের মেসি’। মেসির সঙ্গে চেহারায় মিল আছে বলে এই টেস্টের আগে ইংলিশ সংবাদমাধ্যমে বেশ জায়গা করে নিয়েছিলেন। সেই ইয়াসির শাহের লেগ স্পিনে গুটিয়ে গেল লেজ। আজ ৬০ রানে বাকি ৭ উইকেট হারিয়ে ২৪২ রানে অল আউট ইংল্যান্ড।
প্রথম ইনিংসে ১৩৬ রানের লিডটাকে বাড়িয়ে নিতে দ্বিতীয় ইনিংস শুরু করবে পাকিস্তান। দুবাই টেস্টে বেশ সুবিধাজনক অবস্থায় পাকিস্তান।
পাকিস্তানের প্রথম ইনিংসে ৩৭৮ রানের জবাবটা কিন্তু ভালোভাবেই দিচ্ছিল ইংল্যান্ড। গতকাল ৩ উইকেটে ১৮২ রান তুলে নিয়েছিল তারা। আজ সকালটাও বেশ ইতিবাচকভাবে শুরু করেছিল ইংলিশ ব্যাটসম্যানরা। তার পরই মঞ্চে রিয়াজের আবির্ভাব। ২২ বলের মাঝে ৩ উইকেট তুলে নিয়ে নিমেষেই ইংল্যান্ডের ব্যাটিংকে গুঁড়িয়ে দেন তিনি।
এই চার ওভারে তার বোলিং ফিগার ছিল ৪-৩-১-৩! ১৮২/৩ স্কোর নিয়ে দিন শুরুর পর হুট করেই ২১৬/৬ হয়ে গেল ইংল্যান্ড। এক দিক দিয়ে রিয়াজকে সামলাতেই যখন ইংলিশদের ত্রাহি দশা, অন্যপ্রান্তে আবির্ভাব ইয়াসিরের। ১৩ বল স্থায়ী ছিল এই ঝড়। এর মধ্যেই ৩ উইকেট তুলে নিয়ে ইংল্যান্ডের সব আশা শেষ করে দেন তিনি। রিয়াজ-ইয়াসিরের পেস-স্পিনের যুগলবন্দীতে মাত্র ২৭ রানের মাঝে ৬ উইকেট হারিয়ে ইংল্যান্ডের স্কোরকার্ড দাঁড়ায় ২৩৩/৯। শেষটা টেনে দেন ইমরান খান। রিয়াজ এবং ইয়াসির দুজন চারটি করে উইকেট নিয়েছেন। অন্য দুই উইকেট ইমরানের।
প্রথম ইনিংসে ১৩৬ রানের লিডটাকে বাড়িয়ে নিতে দ্বিতীয় ইনিংস শুরু করবে পাকিস্তান। দুবাই টেস্টে বেশ সুবিধাজনক অবস্থায় পাকিস্তান।
পাকিস্তানের প্রথম ইনিংসে ৩৭৮ রানের জবাবটা কিন্তু ভালোভাবেই দিচ্ছিল ইংল্যান্ড। গতকাল ৩ উইকেটে ১৮২ রান তুলে নিয়েছিল তারা। আজ সকালটাও বেশ ইতিবাচকভাবে শুরু করেছিল ইংলিশ ব্যাটসম্যানরা। তার পরই মঞ্চে রিয়াজের আবির্ভাব। ২২ বলের মাঝে ৩ উইকেট তুলে নিয়ে নিমেষেই ইংল্যান্ডের ব্যাটিংকে গুঁড়িয়ে দেন তিনি।
এই চার ওভারে তার বোলিং ফিগার ছিল ৪-৩-১-৩! ১৮২/৩ স্কোর নিয়ে দিন শুরুর পর হুট করেই ২১৬/৬ হয়ে গেল ইংল্যান্ড। এক দিক দিয়ে রিয়াজকে সামলাতেই যখন ইংলিশদের ত্রাহি দশা, অন্যপ্রান্তে আবির্ভাব ইয়াসিরের। ১৩ বল স্থায়ী ছিল এই ঝড়। এর মধ্যেই ৩ উইকেট তুলে নিয়ে ইংল্যান্ডের সব আশা শেষ করে দেন তিনি। রিয়াজ-ইয়াসিরের পেস-স্পিনের যুগলবন্দীতে মাত্র ২৭ রানের মাঝে ৬ উইকেট হারিয়ে ইংল্যান্ডের স্কোরকার্ড দাঁড়ায় ২৩৩/৯। শেষটা টেনে দেন ইমরান খান। রিয়াজ এবং ইয়াসির দুজন চারটি করে উইকেট নিয়েছেন। অন্য দুই উইকেট ইমরানের।
No comments:
Post a Comment