ক্রিকেটের কয়েকজন সেরা অধিনায়কের নাম বলুন। ক্লাইভ লয়েড সর্বাগ্রে। রিকি পন্টিং তো থাকবেনই, লয়েডের মতো তিনিও যে জিতেছেন বিশ্বকাপ। লয়েড-পন্টিংদের কাতারে যেতে না পারলেও বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়কের তালিকায় আছেন মাইকেল ক্লার্কও। বিশ্বকাপ জেতেননি, অন্ধকার এক জগতে পাও বাড়িয়েছিলেন; তবুও হানসি ক্রনিয়েকে মনে রাখবে ক্রিকেট।
এই অধিনায়কদের সঙ্গে অন্তত একটি ব্র্যাকেটে উচ্চারিত হচ্ছে মাশরাফি বিন মুর্তজার নামও। কমপক্ষে ১৫টি ওয়ানডে জিতিয়েছেন এমন অধিনায়কদের মধ্যে পুরো ক্যারিয়ারে ৭০ শতাংশ ম্যাচে জয় এনে দেওয়া ইতিহাসের চার অধিনায়কের একজন মাশরাফি। এমনকি ক্লার্কের জয়ের হারও ৭০ শতাংশে পৌঁছায়নি। অবশ্য জয়-পরাজয়ের অনুপাতের দিক দিয়ে মাশরাফির সামান্য ওপরে আছেন সদ্য অবসর নেওয়া অস্ট্রেলীয় অধিনায়ক।
এক বছরেই কতটাই না বদলে গেল বাংলাদেশের ক্রিকেট। গত বছর ঠিক এই সময়ে দিকহারা নাবিকের মতো হারের বৃত্তে ঘুরপাক খাচ্ছিল বাংলাদেশ। টানা ১২ ওয়ানডেতে হেরে দল যখন দিশেহারা, তখনই জাদুর কাঠির ছোঁয়ায় পাল্টে গিয়েছে বাংলাদেশের ভাগ্য। দলের নেতৃত্বের ভার মাশরাফি বিন মুর্তজার হাতে দেওয়ার পর থেকেই অন্য এক বাংলাদেশের দেখা মিলেছে। যে বাংলাদেশ মাত্র কিছুদিন আগেও পড়ে পড়ে মার খাচ্ছিল, তারাই গত বছরের শেষ প্রান্তে এসে দাপটের সঙ্গে সিরিজ জিতল জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে।
সেখানে যাত্রা কেবল শুরু। সেই যাত্রাটিকে স্বপ্নযাত্রা বানিয়ে বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনাল, এর পর তো আরও বর্ণিল ইতিহাস। পাকিস্তান-ভারতের পর দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষেও সিরিজ জয়। নিজেদের মাটিতে টানা পাঁচটি সিরিজের ট্রফি হাতে তোলা। বাংলাদেশকে এমন সাফল্যময় অধ্যায় উপহার দিয়ে অধিনায়ক নিজেও জড়িয়ে গেছেন এক গৌরবের রেকর্ডে।
এই অধিনায়কদের সঙ্গে অন্তত একটি ব্র্যাকেটে উচ্চারিত হচ্ছে মাশরাফি বিন মুর্তজার নামও। কমপক্ষে ১৫টি ওয়ানডে জিতিয়েছেন এমন অধিনায়কদের মধ্যে পুরো ক্যারিয়ারে ৭০ শতাংশ ম্যাচে জয় এনে দেওয়া ইতিহাসের চার অধিনায়কের একজন মাশরাফি। এমনকি ক্লার্কের জয়ের হারও ৭০ শতাংশে পৌঁছায়নি। অবশ্য জয়-পরাজয়ের অনুপাতের দিক দিয়ে মাশরাফির সামান্য ওপরে আছেন সদ্য অবসর নেওয়া অস্ট্রেলীয় অধিনায়ক।
এক বছরেই কতটাই না বদলে গেল বাংলাদেশের ক্রিকেট। গত বছর ঠিক এই সময়ে দিকহারা নাবিকের মতো হারের বৃত্তে ঘুরপাক খাচ্ছিল বাংলাদেশ। টানা ১২ ওয়ানডেতে হেরে দল যখন দিশেহারা, তখনই জাদুর কাঠির ছোঁয়ায় পাল্টে গিয়েছে বাংলাদেশের ভাগ্য। দলের নেতৃত্বের ভার মাশরাফি বিন মুর্তজার হাতে দেওয়ার পর থেকেই অন্য এক বাংলাদেশের দেখা মিলেছে। যে বাংলাদেশ মাত্র কিছুদিন আগেও পড়ে পড়ে মার খাচ্ছিল, তারাই গত বছরের শেষ প্রান্তে এসে দাপটের সঙ্গে সিরিজ জিতল জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে।
সেখানে যাত্রা কেবল শুরু। সেই যাত্রাটিকে স্বপ্নযাত্রা বানিয়ে বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনাল, এর পর তো আরও বর্ণিল ইতিহাস। পাকিস্তান-ভারতের পর দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষেও সিরিজ জয়। নিজেদের মাটিতে টানা পাঁচটি সিরিজের ট্রফি হাতে তোলা। বাংলাদেশকে এমন সাফল্যময় অধ্যায় উপহার দিয়ে অধিনায়ক নিজেও জড়িয়ে গেছেন এক গৌরবের রেকর্ডে।
অধিনায়ক | ম্যাচ | জয় | পরাজয় | জয়/পরাজয়ের অনুপাত | জয়ের হার |
ক্লাইভ লয়েড (ওয়েস্ট ইন্ডিজ) | ৮৪ | ৬৪ | ১৮ | ৩.৫৫ | ৭৬.১৯% |
রিকি পন্টিং (অস্ট্রেলিয়া) | ২৩০ | ১৬৫ | ৫১ | ৩.২৪ | ৭১.৭৪% |
হ্যান্সি ক্রনিয়ে(দক্ষিণ আফ্রিকা) | ১৩৮ | ৯৯ | ৩৫ | ২.৮৩ | ৭১.৭৪% |
মাশরাফি বিন মুর্তজা(বাংলাদেশ) | ২৭ | ১৯ | ৮ | ২.৩৭ | ৭০.৩৭% |
মাইকেল ক্লার্ক(অস্ট্রেলিয়া) | ৭৪ | ৫০ | ২১ | ২.৩৮ | ৬৭.৫৭% |
No comments:
Post a Comment