আরেকটি ফ্র্যাঞ্চাইজিভিত্তিক টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্ট, আরেকবার সাকিব আল হাসানের জয়। ক্রিকেটের ছোট সংস্করণে সাকিব আল হাসানের বিপুল চাহিদা। ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগের (সিপিএল) চতুর্থ আসরেও তাই আছেন সাকিব। বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার এর আগে খেলেছেন বারবাডোজ ট্রাইডেন্টে, এবার তাঁকে পেল জ্যামাইকা তালাওয়াস।
আরও একবার সাকিব বুঝিয়ে দিলেন, বিশ্বব্যাপী টি-টোয়েন্টি লিগগুলোতে কত দামি খেলোয়াড় তিনি। এই মৌসুমে চারটি দেশের টি-টোয়েন্টি লিগে খেলা হবে সাকিবের। আর এই চারটি লিগে খেলে এক মৌসুমেই তাঁর আয় দাঁড়াবে ৭ লাখ ১২ হাজার ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় যেটি ৫ কোটি ৫৬ লাখ টাকা। ছোট ক্রিকেট খেলেই বড় অঙ্কের আয় করছেন সাকিব।
সিপিএলে সাকিবকে জ্যামাইকা দেবে তৃতীয় সর্বোচ্চ মূল্য ১ লাখ ১০ হাজার ডলার, বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৮৭ লাখ টাকায়। অন্যান্য লিগ গুলোর তুলনায় সিপিএল থেকে সাকিবের আয়টা একটু কমই।
সাকিব প্রথমবারের মতো ভারতীয় প্রিমিয়ার লিগে (আইপিএল) খেলার সুযোগ পান ২০১১ সালে। সেবার তাঁকে ৪ লাখ ২৫ হাজার ডলারের বিনিময়ে নেয় কলকাতা নাইট রাইডার্স। ভারতীয় মুদ্রায় যা ২ কোটি ৮০ লাখ রুপি। সাকিবের মতো খেলোয়াড়কে হাতছাড়া করার ভুল কি করা যায়? তাই ২ কোটি ৮০ লাখ রুপিতেই তাঁকে ধরে রেখেছে শাহরুখ খানের দল, বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় ৩ কোটি ২৪ লাখ টাকা। কিন্তু ডলারের বিপরীতে ভারতীয় রুপির অবমূল্যায়ন হওয়ায় সাকিব এবার কম পাবেন ৮ হাজার ডলার।
আইপিএলের পর সাকিবের অর্থযোগ বেশি পাকিস্তান সুপার লিগে (পিএসএল)। পিএসএলের প্রথম আসরে করাচি কিংসে খেলার সুবাদে সাকিব পাচ্ছেন ১ লাখ ৪০ হাজার ডলার, যা ১ কোটি ১০ লাখ টাকার কিছু বেশি। এটি পিএসএলের তৃতীয় সর্বোচ্চ দাম। আইকন ও মার্কি খেলোয়াড়েরাই শুধু এর চেয়ে বেশি অর্থ পাচ্ছেন পিএসএলের খেলোয়াড় ড্রাফট থেকে।
বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল) এই দিক থেকে অনেক পিছিয়ে। বিপিএলের সর্বশেষ আসরে রংপুর রাইডার্স তাদের আইকন হিসেবে নেয় সাকিবকে। আর্থিক অনিয়ম ঠেকাতে বিসিবি এবার আইকনদের মূল্য কমিয়ে দেয় বলেই সাকিব পান মাত্র ৩৫ লাখ টাকা বা প্রায় ৪৫ হাজার ডলার। সেজন্যই সাকিবের এ মৌসুমের আয়টা ৬ কোটি পার হয়নি। বিপিএলের দ্বিতীয় আসরে ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটর্স তাঁকে দিয়েছিল ৩ লাখ ৬৫ হাজার ডলার। মূল্যটা ওরকম থাকলে এ বছর সাকিবের আয় পেরিয়ে যেত ৮ কোটি টাকা!
সিপিএলে সাকিবকে জ্যামাইকা দেবে তৃতীয় সর্বোচ্চ মূল্য ১ লাখ ১০ হাজার ডলার, বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৮৭ লাখ টাকায়। অন্যান্য লিগ গুলোর তুলনায় সিপিএল থেকে সাকিবের আয়টা একটু কমই।
সাকিব প্রথমবারের মতো ভারতীয় প্রিমিয়ার লিগে (আইপিএল) খেলার সুযোগ পান ২০১১ সালে। সেবার তাঁকে ৪ লাখ ২৫ হাজার ডলারের বিনিময়ে নেয় কলকাতা নাইট রাইডার্স। ভারতীয় মুদ্রায় যা ২ কোটি ৮০ লাখ রুপি। সাকিবের মতো খেলোয়াড়কে হাতছাড়া করার ভুল কি করা যায়? তাই ২ কোটি ৮০ লাখ রুপিতেই তাঁকে ধরে রেখেছে শাহরুখ খানের দল, বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় ৩ কোটি ২৪ লাখ টাকা। কিন্তু ডলারের বিপরীতে ভারতীয় রুপির অবমূল্যায়ন হওয়ায় সাকিব এবার কম পাবেন ৮ হাজার ডলার।
আইপিএলের পর সাকিবের অর্থযোগ বেশি পাকিস্তান সুপার লিগে (পিএসএল)। পিএসএলের প্রথম আসরে করাচি কিংসে খেলার সুবাদে সাকিব পাচ্ছেন ১ লাখ ৪০ হাজার ডলার, যা ১ কোটি ১০ লাখ টাকার কিছু বেশি। এটি পিএসএলের তৃতীয় সর্বোচ্চ দাম। আইকন ও মার্কি খেলোয়াড়েরাই শুধু এর চেয়ে বেশি অর্থ পাচ্ছেন পিএসএলের খেলোয়াড় ড্রাফট থেকে।
বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল) এই দিক থেকে অনেক পিছিয়ে। বিপিএলের সর্বশেষ আসরে রংপুর রাইডার্স তাদের আইকন হিসেবে নেয় সাকিবকে। আর্থিক অনিয়ম ঠেকাতে বিসিবি এবার আইকনদের মূল্য কমিয়ে দেয় বলেই সাকিব পান মাত্র ৩৫ লাখ টাকা বা প্রায় ৪৫ হাজার ডলার। সেজন্যই সাকিবের এ মৌসুমের আয়টা ৬ কোটি পার হয়নি। বিপিএলের দ্বিতীয় আসরে ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটর্স তাঁকে দিয়েছিল ৩ লাখ ৬৫ হাজার ডলার। মূল্যটা ওরকম থাকলে এ বছর সাকিবের আয় পেরিয়ে যেত ৮ কোটি টাকা!
টুর্নামেন্ট | মূল্য(টাকা*) | মূল্য(ডলার*) |
বিপিএল | ৩৫ লাখ | ৪৫ হাজার |
সিপিএল | ৮৭ লাখ | ১ লাখ ১০ হাজার |
পিএসএল | ১ কোটি ১০ লাখ | ১ লাখ ৪০ হাজার |
আইপিএল | ৩ কোটি ২৪ লাখ | ৪ লাখ ১৭ হাজার |
No comments:
Post a Comment