ন্যু ক্যাম্পে খেলা। চ্যাম্পিয়ন্স লিগে এই মৌসুমের দ্বিতীয় ম্যাচ। লিওনেল মেসি ইনজুরিতে। তিনি মাঠের বাইরে বসে দেখছেন ম্যাচ। তার চেহারায়ও কখনো কখনো ফুটে ওঠে উদ্বেগ। আর তা হবেই বা না কেন! ৮০ মিনিট পর্যন্ত ১ গোলে পিছিয়ে থাকলো বার্সেলোনা। পরাজয় চোখ রাঙ্গাচ্ছিল তাদের। শেষ দশ মিনিটে দুই গোল করে বার্সেলোনা ম্যাচটি ছিনিয়ে নিল বায়ার লেভারকুসেনের হাত থেকে। ২-১ গোলের জয় চ্যাম্পিয়ন্স লিগের চ্যাম্পিয়নদের। জয়সূচক গোলটি এসেছে লুই সুয়ারেসের কাছ থেকে। নাটকীয় ম্যাচে জিতে নিজেদের গ্রুপে দুই ম্যাচে চার পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে বার্সেলোনা।
প্রথমার্ধের ২২ মিনিটের সময় কিরিয়াকস পাপাদোপুলস হেড করে গোল এনে দেন লেভারকুসেনকে। কর্নার থেকে এসেছিল বলটি। এরপর বার্সেলোনা বারবার প্রতিপক্ষের ডিফেন্সে গিয়ে মাথাখুড়ে মরেছে। ডিফেন্স ভাংতে পারেনি। ডিফেন্স ভাংলেও গোলকিপারকে হার মানাতে পারেনি। এভাবেই হতাশার দীর্ঘ সময় কেটেছে তাদের।
নেইমারের শট একবার পোস্টে লেগে ফিরে আসে। মেসির জায়গায় খেলতে নামা সান্দ্রোর চেষ্টা গোল লাইন ব্লকে হার মানে। স্বাগতিকদের জন্য সুযোগ আসছিল কম। কিন্তু কাজে লাগানো যাচ্ছিল না। দ্বিতীয়ার্ধে ইনজুরির কারণে তারা হারায় মাঝমাঠের সেনানী আন্দ্রেস ইনিয়েস্তাকে।
কিন্তু খেলা ঘুরে যায় শেষ দশ মিনিটে। আরো নির্দিষ্ট করে বললে ৮০ ও ৮২ মিনিটে লেভারকুসেনের হাত থেকে ম্যাচটা এক অর্থে ছিনিয়ে নেয় বার্সেলোনা। তাদের জন্য সামনে যখন পরাজয়, এমনটাই সবার ভাবনায় তখন পর পর দুই গোল করে তারা। লেভারকুসেন পূর্ণ পয়েন্ট পাওয়ার আশাই করছে তখন। আর সেই সময় সুয়ারেজের একটি শট গোলকিপার লেনো ঠেকিয়ে দেন। ওই বলকে জাল চেনাতে সময় নেন নি বদলী খেলোয়াড় সার্জি রবার্তো। এর দুই মিনিটের মধ্যে নাটকীয় ঘটনা ঘটে। মুনির এল হাদাদির চেষ্টায় লুই সুয়ারেস বক্সের মধ্যে বল পেয়ে যান। সেই বলকে জালে জড়িয়ে ৬৮ হাজার বার্সা সমর্থককে উল্লাসে মাতিয়ে তোলেন সুয়ারেস। জয় নিয়েই মাঠ ছাড়ে বার্সা।
প্রথমার্ধের ২২ মিনিটের সময় কিরিয়াকস পাপাদোপুলস হেড করে গোল এনে দেন লেভারকুসেনকে। কর্নার থেকে এসেছিল বলটি। এরপর বার্সেলোনা বারবার প্রতিপক্ষের ডিফেন্সে গিয়ে মাথাখুড়ে মরেছে। ডিফেন্স ভাংতে পারেনি। ডিফেন্স ভাংলেও গোলকিপারকে হার মানাতে পারেনি। এভাবেই হতাশার দীর্ঘ সময় কেটেছে তাদের।
নেইমারের শট একবার পোস্টে লেগে ফিরে আসে। মেসির জায়গায় খেলতে নামা সান্দ্রোর চেষ্টা গোল লাইন ব্লকে হার মানে। স্বাগতিকদের জন্য সুযোগ আসছিল কম। কিন্তু কাজে লাগানো যাচ্ছিল না। দ্বিতীয়ার্ধে ইনজুরির কারণে তারা হারায় মাঝমাঠের সেনানী আন্দ্রেস ইনিয়েস্তাকে।
কিন্তু খেলা ঘুরে যায় শেষ দশ মিনিটে। আরো নির্দিষ্ট করে বললে ৮০ ও ৮২ মিনিটে লেভারকুসেনের হাত থেকে ম্যাচটা এক অর্থে ছিনিয়ে নেয় বার্সেলোনা। তাদের জন্য সামনে যখন পরাজয়, এমনটাই সবার ভাবনায় তখন পর পর দুই গোল করে তারা। লেভারকুসেন পূর্ণ পয়েন্ট পাওয়ার আশাই করছে তখন। আর সেই সময় সুয়ারেজের একটি শট গোলকিপার লেনো ঠেকিয়ে দেন। ওই বলকে জাল চেনাতে সময় নেন নি বদলী খেলোয়াড় সার্জি রবার্তো। এর দুই মিনিটের মধ্যে নাটকীয় ঘটনা ঘটে। মুনির এল হাদাদির চেষ্টায় লুই সুয়ারেস বক্সের মধ্যে বল পেয়ে যান। সেই বলকে জালে জড়িয়ে ৬৮ হাজার বার্সা সমর্থককে উল্লাসে মাতিয়ে তোলেন সুয়ারেস। জয় নিয়েই মাঠ ছাড়ে বার্সা।
No comments:
Post a Comment