বাভারিয়ানরা ছুটছে অপ্রতিরোধ্য গতিতে। আর তাদের পোলিশ স্ট্রাইকার রবার্ত লেয়ানদোস্কির তো জবাব নেই। সেদিন এক ম্যাচে ৫ গোল করে চমকে দিয়েছেন তিনি। এবার চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ম্যাচে করলেন হ্যাটট্রিক। শেষ তিন ম্যাচে ১০ গোল করলেন তিনি। আর নিজেদের মাঠ আলিয়াঞ্জ অ্যারেনায় ক্রোয়েশিয়ার চ্যাম্পিয়ন ডায়নামো জাগরেবের ৪৫ ম্যাচে অপরাজিত থাকার রেকর্ড ভাংলো বায়ার্ন। তাদেরকে ৫-০ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে বায়ার্ন মিউনিখ।
গত নভেম্বরের কথা। তখন ইউরোপা লিগে শেষ ম্যাচ হেরেছিল ডায়নামো। এরপর চ্যাম্পিয়ন্স লিগে গ্রুপ এফ এর প্রথম খেলায় তারা আর্সেনালকে হারিয়েছে। সেই দলটির কি হাল করে ছাড়লো বায়ার্ন! পেপ গার্দিওলার দলের সামনে উড়ে যাচ্ছিল ডায়নামো। প্রথমার্ধের ২৮ মিনিটের ম্যধেই বায়ার্ন ৪-০ গোলের লিড নেয়। দগলাস কস্তা গোলের উদ্বোধন করেন। লেয়ানদোস্কি এরপর গোল পান। মারিও গোজে লক্ষ্যভেদ করেন তারপর। এরপর আরো দুই গোল করেন লেয়ানদোস্কি। করেন হ্যাটট্রিক।
খেলার ১৩ মিনিটে লিড নেয় বায়ার্ন। থিয়াগো আলকানতারার কাছ থেকে বল পেয়ে গোল করেন কস্তা। আট মিনিট পর স্বাগতিক দর্শকরা আবার উৎসবে মাতেন। বল হারিয়েছিলেন বেনকোভিচ। সেই বল পেয়ে ছুটে চলেন থিয়াগো। সময় মতো বলটাকে তিনি ঠেলে দেন লেয়ানদোস্কির কাছে। গোল করতে ভুল হয়নি লেয়ানদোস্কির।
২৫ মিনিটে আরেকবার ডায়নামোর ভুলকে কাজে লাগিয়ে গোল তুলে নেয় বায়ার্ন। এবার কিংসলে কোমানের সাথে ওয়ান টু করে এগিয়ে গিয়েছিলেন গোজে। গোজের শট এডুয়ার্ডো ঠেকিয়ে দেবেন মনে হচ্ছিল। কিন্তু গোলকিপার সহজ বলটাকে ধরতে পারেন নি। সফরকারীদের অবস্থা আরো খারাপ হয় এরপর। আট মিনিটের মধ্যেই তৃতীয় গোলটি করে বায়ার্ন। লেয়ানদোস্কি মার্কার মুক্ত হয়ে গিয়েছিলেন। কর্নার থেকে উড়ে আসে কস্তার বল। সেটিতে শট নেন লেয়ানদোস্কি। ক্রসবারে লেগে গোললাইন পার হয় বল।
বায়ার্ন বিরতির পরও আধিপত্য ধরে রাখে। ৫৫ মিনিটে হ্যাটট্রিক পূরণ করেন লেয়ানদোস্কি। থিয়াগো এদিন ছিলেন চমৎকার ফর্মে। তার কাছ থেকেই আরেকটি বল পেয়ে যান লেয়ানদোস্কি। আর সেটিকে জালে জড়ান তিনি। চতুর্থ গোল পেয়ে যাচ্ছিলেন লেয়ানদোস্কি। কিন্তু দাভিদ আলবার নিচু ক্রসে পা লাগাতে পারেন নি। গোজেও আরেকটি গোলের সম্ভাবনা জাগিয়েছিলেন। পোস্টে লেগে ফিরে আসে তার শট। পাঁচ গোলই থাকলো। গ্রুপ এফ এর দুই ম্যাচে দুই জয় নিয়ে পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষেই বায়ার্ন।
গত নভেম্বরের কথা। তখন ইউরোপা লিগে শেষ ম্যাচ হেরেছিল ডায়নামো। এরপর চ্যাম্পিয়ন্স লিগে গ্রুপ এফ এর প্রথম খেলায় তারা আর্সেনালকে হারিয়েছে। সেই দলটির কি হাল করে ছাড়লো বায়ার্ন! পেপ গার্দিওলার দলের সামনে উড়ে যাচ্ছিল ডায়নামো। প্রথমার্ধের ২৮ মিনিটের ম্যধেই বায়ার্ন ৪-০ গোলের লিড নেয়। দগলাস কস্তা গোলের উদ্বোধন করেন। লেয়ানদোস্কি এরপর গোল পান। মারিও গোজে লক্ষ্যভেদ করেন তারপর। এরপর আরো দুই গোল করেন লেয়ানদোস্কি। করেন হ্যাটট্রিক।
খেলার ১৩ মিনিটে লিড নেয় বায়ার্ন। থিয়াগো আলকানতারার কাছ থেকে বল পেয়ে গোল করেন কস্তা। আট মিনিট পর স্বাগতিক দর্শকরা আবার উৎসবে মাতেন। বল হারিয়েছিলেন বেনকোভিচ। সেই বল পেয়ে ছুটে চলেন থিয়াগো। সময় মতো বলটাকে তিনি ঠেলে দেন লেয়ানদোস্কির কাছে। গোল করতে ভুল হয়নি লেয়ানদোস্কির।
২৫ মিনিটে আরেকবার ডায়নামোর ভুলকে কাজে লাগিয়ে গোল তুলে নেয় বায়ার্ন। এবার কিংসলে কোমানের সাথে ওয়ান টু করে এগিয়ে গিয়েছিলেন গোজে। গোজের শট এডুয়ার্ডো ঠেকিয়ে দেবেন মনে হচ্ছিল। কিন্তু গোলকিপার সহজ বলটাকে ধরতে পারেন নি। সফরকারীদের অবস্থা আরো খারাপ হয় এরপর। আট মিনিটের মধ্যেই তৃতীয় গোলটি করে বায়ার্ন। লেয়ানদোস্কি মার্কার মুক্ত হয়ে গিয়েছিলেন। কর্নার থেকে উড়ে আসে কস্তার বল। সেটিতে শট নেন লেয়ানদোস্কি। ক্রসবারে লেগে গোললাইন পার হয় বল।
বায়ার্ন বিরতির পরও আধিপত্য ধরে রাখে। ৫৫ মিনিটে হ্যাটট্রিক পূরণ করেন লেয়ানদোস্কি। থিয়াগো এদিন ছিলেন চমৎকার ফর্মে। তার কাছ থেকেই আরেকটি বল পেয়ে যান লেয়ানদোস্কি। আর সেটিকে জালে জড়ান তিনি। চতুর্থ গোল পেয়ে যাচ্ছিলেন লেয়ানদোস্কি। কিন্তু দাভিদ আলবার নিচু ক্রসে পা লাগাতে পারেন নি। গোজেও আরেকটি গোলের সম্ভাবনা জাগিয়েছিলেন। পোস্টে লেগে ফিরে আসে তার শট। পাঁচ গোলই থাকলো। গ্রুপ এফ এর দুই ম্যাচে দুই জয় নিয়ে পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষেই বায়ার্ন।
No comments:
Post a Comment