লিগ তালিকার শীর্ষ স্থানটি চোখের সামনেই দেখতে পাচ্ছিল বার্সেলোনা। সেল্টা ভিগোর বিপক্ষে জিতলে তো বটেই, ড্র করলেও শীর্ষ স্থানে পৌঁছে যেতো লুইস এনরিকের দল। কিন্তু সেল্টার বিপক্ষে জয় তো অনেক দূরের কথা, পয়েন্ট ভাগাভাগিও করতে পারল না বার্সেলোনা। ৪-১ গোলের বড় ব্যবধানে হেরে উল্টো নিজেদের রক্ষণ দুর্বলতার প্রকট চেহারাটা সকলের সামনে তুলে ধরল ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নরা।
বার্সা কোচ লুইস এনরিকের সঙ্গে সেল্টা ভিগোর সম্পর্কটা পুরোনোই। বার্সেলোনার কোচ হওয়ার আগে যে দলটির দায়িত্বে ছিলেন, তাদের কাছেই হার মানার পর এনরিকে প্রশংসার বানে ঢাকতে চাইলেন নিজেদের দুর্বলতা। প্রতিপক্ষকে প্রশংসায় ভাসালেও নিজেদের দলের রক্ষণ-দীনতা নিয়ে কোনো কথাই বলতে চাননি তিনি।
বুধবার রাতে পুরো খেলাতেই বার্সেলোনা ছিল ছন্নছাড়া। ওয়ান টু ওয়ান পরিস্থিতিতে সেল্টার খেলোয়াড়দের কাছে বারবারই হার মেনে নিচ্ছিলেন দলের খেলোয়াড়েরা। গোলের সুযোগ যে একেবারেই তৈরি করতে পারেনি তাঁরা, তা নয়, কিন্তু সুযোগ কাজে লাগানোর ক্ষেত্রে কাল বার্সেলোনার দুর্বলতা ছিল চোখে পড়ার মতো।
সেল্টাকে ম্যাচের ২৬ মিনিটে এগিয়ে দেন বার্সারই সাবেক ফুটবলার নোলিতো। ৩০ মিনিটে একটি প্রতি আক্রমণ থেকে বার্সেলোনার রক্ষণ চিড়ে সেল্টাকে ২-০ গোলে এগিয়ে নেন ইয়াগো আসপাস। দ্বিতীয়ার্ধে, ম্যাচের ৫৬ মিনিটে ওই আসপাসই আবারও বার্সার রক্ষণ ভাঙেন অবলীলায়। ৩-০ গোলে পিছিয়ে থাকার পর বার্সেলোনার পক্ষে সান্ত্বনার একটি গোল করেন নেইমার। ৮৩ মিনিটে বার্সেলোনার সর্বনাশের চূড়ান্ত করেন জন গুইদেত্তি, সেল্টাকে ৪-১ গোলে এগিয়ে নিয়ে।
মেসি কাল ছিলেন একেবারেই ব্যর্থ। যদিও তাঁর একটি শট পোস্টে লেগে প্রতিহত হয়। সেল্টার দাপটের মধ্যেই তাঁর আরও একটি শট প্রতিহত করেন সেল্টার গোলরক্ষক আলভারেজ। জেরার্ড পিকের একটি হেডও ক্রসবারে লেগে বেরিয়ে যায়।
ম্যাচ শেষে এনরিকে সেল্টার পারফরম্যান্সে ছিলেন মুগ্ধ। বলেছেন, এমন দলের বিপক্ষে হারেও লজ্জা নেই তাঁর, ‘এমন দলের বিপক্ষে হারতে আমার কোনো লজ্জা নেই। যখন কোনো ম্যাচে প্রতিপক্ষ আপনার চেয়ে অনেক এগিয়ে থাকে, তখন আসলে কিছুই বলার থাকে না।’
বার্সা কোচ লুইস এনরিকের সঙ্গে সেল্টা ভিগোর সম্পর্কটা পুরোনোই। বার্সেলোনার কোচ হওয়ার আগে যে দলটির দায়িত্বে ছিলেন, তাদের কাছেই হার মানার পর এনরিকে প্রশংসার বানে ঢাকতে চাইলেন নিজেদের দুর্বলতা। প্রতিপক্ষকে প্রশংসায় ভাসালেও নিজেদের দলের রক্ষণ-দীনতা নিয়ে কোনো কথাই বলতে চাননি তিনি।
বুধবার রাতে পুরো খেলাতেই বার্সেলোনা ছিল ছন্নছাড়া। ওয়ান টু ওয়ান পরিস্থিতিতে সেল্টার খেলোয়াড়দের কাছে বারবারই হার মেনে নিচ্ছিলেন দলের খেলোয়াড়েরা। গোলের সুযোগ যে একেবারেই তৈরি করতে পারেনি তাঁরা, তা নয়, কিন্তু সুযোগ কাজে লাগানোর ক্ষেত্রে কাল বার্সেলোনার দুর্বলতা ছিল চোখে পড়ার মতো।
সেল্টাকে ম্যাচের ২৬ মিনিটে এগিয়ে দেন বার্সারই সাবেক ফুটবলার নোলিতো। ৩০ মিনিটে একটি প্রতি আক্রমণ থেকে বার্সেলোনার রক্ষণ চিড়ে সেল্টাকে ২-০ গোলে এগিয়ে নেন ইয়াগো আসপাস। দ্বিতীয়ার্ধে, ম্যাচের ৫৬ মিনিটে ওই আসপাসই আবারও বার্সার রক্ষণ ভাঙেন অবলীলায়। ৩-০ গোলে পিছিয়ে থাকার পর বার্সেলোনার পক্ষে সান্ত্বনার একটি গোল করেন নেইমার। ৮৩ মিনিটে বার্সেলোনার সর্বনাশের চূড়ান্ত করেন জন গুইদেত্তি, সেল্টাকে ৪-১ গোলে এগিয়ে নিয়ে।
মেসি কাল ছিলেন একেবারেই ব্যর্থ। যদিও তাঁর একটি শট পোস্টে লেগে প্রতিহত হয়। সেল্টার দাপটের মধ্যেই তাঁর আরও একটি শট প্রতিহত করেন সেল্টার গোলরক্ষক আলভারেজ। জেরার্ড পিকের একটি হেডও ক্রসবারে লেগে বেরিয়ে যায়।
ম্যাচ শেষে এনরিকে সেল্টার পারফরম্যান্সে ছিলেন মুগ্ধ। বলেছেন, এমন দলের বিপক্ষে হারেও লজ্জা নেই তাঁর, ‘এমন দলের বিপক্ষে হারতে আমার কোনো লজ্জা নেই। যখন কোনো ম্যাচে প্রতিপক্ষ আপনার চেয়ে অনেক এগিয়ে থাকে, তখন আসলে কিছুই বলার থাকে না।’
No comments:
Post a Comment