ব্যাপক উত্তেজনা নিয়ে টেলিভিশন বা কম্পিউটারের সামনে বসে পড়েন। হাতের কাজ দ্রুত শেষ করতে ব্যস্ত হয়ে ওঠেন। শুয়ে শুয়ে এগোনোর পথ খুঁজে পেতে চিন্তা করেন। একজন গেমারের জন্যে এ সবই খুব সাধারণ ঘটনা। গেমিং স্বাস্থ্যের জন্যে ক্ষতিকর বলেই জানি আমরা। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, এই অভ্যাস কি স্বাস্থ্যের জন্যে উপকারী।
বেশ কিছু জনপ্রিয় গেমের মধ্যে রয়েছে ক্যান্ডি ক্রাশ সাগা, বিজেউইল্ড অথবা টেট্রিস। বেশ কয়েকটি গবেষণায় বলা হয়, এ ধরনের গেম ৩ মিনিট খেললেই গেমিংয়ের নেশা ২৫ শতাংশ কমে যায়। এমনকি এ পদ্ধতিতে জাঙ্ক ফুড, সিগারেট বা মাদকের নেশাও কাটানো সম্ভব। খুব বেশি বলে মনে হবে না। কিন্তু ২৫ শতাংশ নেশা কাটানোর অর্থ, আকাঙ্ক্ষার তীব্রতা থাকবে না।
কিন্তু বিষয়টা কিভাবে কাজ করে? বিজ্ঞানীরা জানান, কোনো বিষয়ে তীব্র আকাঙ্ক্ষার সঙ্গে কল্পনা বা দৃশ্যমান বিষয়ের যোগসূত্র রয়েছে। যা করার জন্যে পাগল হয়ে আছেন, তা করতে কতটা মজা লাগবে ইত্যাদি মাথায় যত ভাসবে ততই আকাঙ্ক্ষা বাড়বে। এই আকাঙ্ক্ষা কমাতে হলে মস্তিষ্কে তার সম্পর্কে চিন্তা খোরাক সরবরাহ করতে হয়। এতে চাহিদার তীব্রতা কমতে থাকে।
বিজ্ঞানীরা জানান, গেম কোনো অদ্ভুত মাদক নয়। এ নেশা মাথাচাড়া দিলেই হালকা কোনো গেম মিনিট তিনেক খেলুন। নেশা কমে যাবে।
গেমিংয়ের দুই ভক্ত জো এবং এলিসা। গেমের কারণে তাদের নাওয়া-খাওয়া হারাম। জীবনটাই যেন শেষ হয়ে যাচ্ছে। অবশেষে একটা বুদ্ধি করলেন তারা। দুজন একসঙ্গে নেশা কাটানোর বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি গ্রহণ করলেন এবং ব্যাপক উপকার পেলেন।
ব্রাউন বিশ্ববিদ্যালয় এবং স্টোনি ব্রুক বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণায় বলা হয়, সঙ্গী-সঙ্গিনী যদি একসঙ্গে একটি গেম শেয়ার করে খেলেন তবে তা দারুণ উপকারী বলে বিবেচিত হতে পারে। পরীক্ষায় দেখা গেছে, এ ক্ষেত্রে উভয়ের ফাংশনাল ম্যাগনেটিক রিজোন্যান্স ইমেজিং (এফএমআরআই) স্ক্যানে দেখা যায়, নিকোটিন গ্রহণের পর মস্তিষ্কে যেমন স্বস্তি আসে, তেমন স্বস্তিকর অনুভূতির সৃষ্টি হয় গেম শেয়ার করে খেললে।
গেমিং মানুষের ব্যবহার পরিবর্তনের শক্তিশালী মাধ্যম হিসেবে কাজ করে। এটা মন ও চিন্তার ওপর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠায় বাধ্য করে। সেই সঙ্গে যেকোনো নেশা কমানোর স্বাস্থ্যকর উপকারিতা তো আছেই।
বেশ কিছু জনপ্রিয় গেমের মধ্যে রয়েছে ক্যান্ডি ক্রাশ সাগা, বিজেউইল্ড অথবা টেট্রিস। বেশ কয়েকটি গবেষণায় বলা হয়, এ ধরনের গেম ৩ মিনিট খেললেই গেমিংয়ের নেশা ২৫ শতাংশ কমে যায়। এমনকি এ পদ্ধতিতে জাঙ্ক ফুড, সিগারেট বা মাদকের নেশাও কাটানো সম্ভব। খুব বেশি বলে মনে হবে না। কিন্তু ২৫ শতাংশ নেশা কাটানোর অর্থ, আকাঙ্ক্ষার তীব্রতা থাকবে না।
কিন্তু বিষয়টা কিভাবে কাজ করে? বিজ্ঞানীরা জানান, কোনো বিষয়ে তীব্র আকাঙ্ক্ষার সঙ্গে কল্পনা বা দৃশ্যমান বিষয়ের যোগসূত্র রয়েছে। যা করার জন্যে পাগল হয়ে আছেন, তা করতে কতটা মজা লাগবে ইত্যাদি মাথায় যত ভাসবে ততই আকাঙ্ক্ষা বাড়বে। এই আকাঙ্ক্ষা কমাতে হলে মস্তিষ্কে তার সম্পর্কে চিন্তা খোরাক সরবরাহ করতে হয়। এতে চাহিদার তীব্রতা কমতে থাকে।
বিজ্ঞানীরা জানান, গেম কোনো অদ্ভুত মাদক নয়। এ নেশা মাথাচাড়া দিলেই হালকা কোনো গেম মিনিট তিনেক খেলুন। নেশা কমে যাবে।
গেমিংয়ের দুই ভক্ত জো এবং এলিসা। গেমের কারণে তাদের নাওয়া-খাওয়া হারাম। জীবনটাই যেন শেষ হয়ে যাচ্ছে। অবশেষে একটা বুদ্ধি করলেন তারা। দুজন একসঙ্গে নেশা কাটানোর বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি গ্রহণ করলেন এবং ব্যাপক উপকার পেলেন।
ব্রাউন বিশ্ববিদ্যালয় এবং স্টোনি ব্রুক বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণায় বলা হয়, সঙ্গী-সঙ্গিনী যদি একসঙ্গে একটি গেম শেয়ার করে খেলেন তবে তা দারুণ উপকারী বলে বিবেচিত হতে পারে। পরীক্ষায় দেখা গেছে, এ ক্ষেত্রে উভয়ের ফাংশনাল ম্যাগনেটিক রিজোন্যান্স ইমেজিং (এফএমআরআই) স্ক্যানে দেখা যায়, নিকোটিন গ্রহণের পর মস্তিষ্কে যেমন স্বস্তি আসে, তেমন স্বস্তিকর অনুভূতির সৃষ্টি হয় গেম শেয়ার করে খেললে।
গেমিং মানুষের ব্যবহার পরিবর্তনের শক্তিশালী মাধ্যম হিসেবে কাজ করে। এটা মন ও চিন্তার ওপর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠায় বাধ্য করে। সেই সঙ্গে যেকোনো নেশা কমানোর স্বাস্থ্যকর উপকারিতা তো আছেই।
No comments:
Post a Comment