ড্রাইভিং লাইসেন্স, গাড়ির কাগজপত্র সবই ঠিক আছে আপনার। সাধারণত ট্রাফিক আইন মেনেই আপনি গাড়ি চালান। কিন্তু কখনও হয়তো সন্দেজনক ভেবে ট্রাফিক পুলিশ আপনার গাড়ি থামালো। পুলিশ তখন আপনাকে জানাবে কোন কারণে গাড়ি থামানো হয়েছে। যথাযথ কারণ দেখিয়ে গাড়ি আটকে দিতে পারে। এ সময় মাথা ঠিক রেখে সতর্ক হয়ে পদক্ষেপ নিতে হবে। যেহেতু আপনার কাগজপত্র ঠিক আছে তাই বিচলিত হওয়ার কারণ নেই। শুধু আইন মোতাবেক যথাযথ পদ্ধতি অনুসরণ করে গাড়িটি ছাড়িয়ে নিতে চেষ্টা করতে হবে।
কী করবেনগাড়ি আটক করার সময় পুলিশ আপনাকে একটি রসিদ দেবে। পুলিশের দেওয়া রসিদের পেছনে লেখা থাকবে কোন জোনের ট্রাফিক পুলিশ আপনার গাড়িটি আটক করল। সেই জোনের অফিসে গিয়ে যোগাযোগ করবেন। কোথায়, কী অপরাধে জরিমানা করা হলো, কে জরিমানা করলেন, কত তারিখের মধ্যে হাজির হতে হবে—সবকিছু লিখে দেওয়া হয় রসিদটিতে। এর আগে সংশ্লিষ্ট জোনের অফিসে গিয়ে বিষয়টি নিয়ে সরাসরি কথা বলতে পারেন। সব কাগজ দাখিল করতে হবে। সংশ্লিষ্ট জোনের ডেপুটি কমিশনার জরিমানা নির্ধারণের মাধ্যমে বিষয়টির নিষ্পত্তি করে থাকেন।
কী করবেনগাড়ি আটক করার সময় পুলিশ আপনাকে একটি রসিদ দেবে। পুলিশের দেওয়া রসিদের পেছনে লেখা থাকবে কোন জোনের ট্রাফিক পুলিশ আপনার গাড়িটি আটক করল। সেই জোনের অফিসে গিয়ে যোগাযোগ করবেন। কোথায়, কী অপরাধে জরিমানা করা হলো, কে জরিমানা করলেন, কত তারিখের মধ্যে হাজির হতে হবে—সবকিছু লিখে দেওয়া হয় রসিদটিতে। এর আগে সংশ্লিষ্ট জোনের অফিসে গিয়ে বিষয়টি নিয়ে সরাসরি কথা বলতে পারেন। সব কাগজ দাখিল করতে হবে। সংশ্লিষ্ট জোনের ডেপুটি কমিশনার জরিমানা নির্ধারণের মাধ্যমে বিষয়টির নিষ্পত্তি করে থাকেন।
ডেপুটি কমিশনার পূর্ণ জরিমানার চার ভাগের এক ভাগ পর্যন্ত জরিমানা নির্ধারণ করতে পারেন। এমনকি জরিমানা মওকুফও করে দিতে পারেন। তবে সময়মতো হাজির না হলে প্রতিবেদন সহকারে মামলাটি আদালতে পাঠানো হতে পারে। আদালতে মোটরযান মামলাসংক্রান্ত শাখা রয়েছে। মোটরযানসংক্রান্ত মামলায় সাধারণত জরিমানা হয়ে থাকে। এ জরিমানার টাকা আদালতে জমা দিলে মামলা থেকে রেহাই পাওয়া যায়। গাড়িটি অহেতুক আটক করা হলে আইনজীবীর মাধ্যমে উপযুক্ত প্রমাণাদি আদালতে উপস্থাপন করতে হবে। কোনো কারণে আদালতের আদেশ সঠিক মনে না হলে উচ্চ আদালতে প্রতিকার পাওয়ার অধিকার আপনার রয়েছে।
কোনো আটক গাড়ি নিজের জিম্মায় নিতে সংশ্লিষ্ট আদালতে আবেদন করা যায়। প্রাথমিক শুনানি শেষে সাধারণত আদালত মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তাকে (আইও) বিআরটিএ (বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথোরিটি) থেকে গাড়ির মালিকানা নিরূপণ করে কোনো অপরাধের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতা আছে কি না, তা যাচাই করে প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য আদেশ দেবেন। এরপর আইনজীবী একটি দরখাস্তের মাধ্যমে আদালতকে অবহিত করবেন যে বিআরটিএ থেকে গাড়ির মালিকানা নিরূপণ করা হয়েছে।
আদালত বিআরটিএ প্রতিবেদন, তদন্তকারী কর্মকর্তার প্রতিবেদন ও আইনজীবীর শুনানিতে সন্তুষ্ট হলে থানা কর্তৃপক্ষকে আদেশ দেবেন আটক গাড়িটি জিম্মায় দেওয়ার জন্য।
কোনো আটক গাড়ি নিজের জিম্মায় নিতে সংশ্লিষ্ট আদালতে আবেদন করা যায়। প্রাথমিক শুনানি শেষে সাধারণত আদালত মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তাকে (আইও) বিআরটিএ (বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথোরিটি) থেকে গাড়ির মালিকানা নিরূপণ করে কোনো অপরাধের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতা আছে কি না, তা যাচাই করে প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য আদেশ দেবেন। এরপর আইনজীবী একটি দরখাস্তের মাধ্যমে আদালতকে অবহিত করবেন যে বিআরটিএ থেকে গাড়ির মালিকানা নিরূপণ করা হয়েছে।
আদালত বিআরটিএ প্রতিবেদন, তদন্তকারী কর্মকর্তার প্রতিবেদন ও আইনজীবীর শুনানিতে সন্তুষ্ট হলে থানা কর্তৃপক্ষকে আদেশ দেবেন আটক গাড়িটি জিম্মায় দেওয়ার জন্য।
No comments:
Post a Comment