কম্পিউটার ভিত্তিক একটা খেলা সিজোফ্রেনিয়ার রোগীদের প্রতিদিনের জীবনযাপনকে আরও সহজ ও সুন্দর করে তুলতে পারে। যুক্তরাজ্যের কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা বলছেন, এই খেলার মাধ্যমে রোগীদের স্মৃতিশক্তি ও শেখার ক্ষমতা বাড়ার সম্ভাবনা আছে।
সিজোফ্রেনিয়া এমনই এক মানসিক স্বাস্থ্যসমস্যা, যা থেকে ভুক্তভোগী ব্যক্তি আচরণগত সমস্যায় পড়তে পারে এবং হ্যালুসিনেশন বা অলীক কল্পনার জগতে বিরাজ করতে পারে। এ থেকে অনেক রোগীর বৌদ্ধিক ক্ষমতা কমে যায়, তারা কোনো কিছু মনে রাখতে পারে না দেখে ঠিকঠাকভাবে একা একা চলাফেরা বা কাজকর্মও করতে পারে না।
কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা সিজোফ্রেনিয়া রোগীদের জন্য কম্পিউটারের একটা বিশেষ ‘ব্রেইন-ট্রেনিং গেম’ বা ‘মস্তিষ্ক-প্রশিক্ষণ-খেলা’র নকশা করেছেন। ধাপে ধাপে নানা সমস্যা সমাধান করে এই গেম খেলতে হয়। শুরুর ধাপের চেয়ে শেষের দিকের ধাপগুলোতে সমস্যাগুলো আরও কঠিন হতে থাকে। এই গেমে খেলোয়াড়দের বিভিন্ন কক্ষে ঢুকতে এবং বাক্সের ভেতর থেকে বিভিন্ন জিনিস খুঁজে বের করতে হয়। তারপর সেগুলোকে আবার বাক্সে রাখতে হয়। ফলে খেলোয়াড়কে মনে রাখতে হয় তিনি কোথায় কি রেখেছেন।
সিজোফ্রেনিয়া শনাক্ত হয়েছে এমন কিছু সংখ্যক ব্যক্তি চার সপ্তাহ ধরে এই বিশেষ কম্পিউটার গেম খেলে দারুণ উপকৃত হয়েছেন বলে দেখতে পেয়েছেন গবেষকেরা। তাঁরা বলছেন, এটা এমন রোগীদের স্বাভাবিক জীবনযাপনে ফিরে আসার এবং কাজকর্ম করার সুযোগ বাড়িয়ে দিতে পারে।
কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোরোগ বিভাগের অধ্যাপক বারবারা সাহাকিয়ান বলেছেন, এই গেম খেলেছেন এমন রোগীদের স্মৃতি ও মস্তিষ্কের কর্ম প্রক্রিয়ায় দারুণ ইতিবাচক ফল দেখা গেছে। তিনি বলছেন, এটা থেকে বোঝা যায় যে, বাস্তব জগতের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলার ক্ষেত্রে এই গেম তাদের সাহায্য করতে পারে।
ওষুধ দিয়ে মনোরোগীদের সারিয়ে তোলার ক্ষেত্রে নানা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হয় চিকিৎসকেদের। কিন্তু এই ‘মস্তিষ্ক-প্রশিক্ষণ-খেলা’য় তেমন কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই বলে এটা খুবই আশাব্যঞ্জক বলে মনে করছেন কেমব্রিজের গবেষকেরা।
সিজোফ্রেনিয়া এমনই এক মানসিক স্বাস্থ্যসমস্যা, যা থেকে ভুক্তভোগী ব্যক্তি আচরণগত সমস্যায় পড়তে পারে এবং হ্যালুসিনেশন বা অলীক কল্পনার জগতে বিরাজ করতে পারে। এ থেকে অনেক রোগীর বৌদ্ধিক ক্ষমতা কমে যায়, তারা কোনো কিছু মনে রাখতে পারে না দেখে ঠিকঠাকভাবে একা একা চলাফেরা বা কাজকর্মও করতে পারে না।
কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা সিজোফ্রেনিয়া রোগীদের জন্য কম্পিউটারের একটা বিশেষ ‘ব্রেইন-ট্রেনিং গেম’ বা ‘মস্তিষ্ক-প্রশিক্ষণ-খেলা’র নকশা করেছেন। ধাপে ধাপে নানা সমস্যা সমাধান করে এই গেম খেলতে হয়। শুরুর ধাপের চেয়ে শেষের দিকের ধাপগুলোতে সমস্যাগুলো আরও কঠিন হতে থাকে। এই গেমে খেলোয়াড়দের বিভিন্ন কক্ষে ঢুকতে এবং বাক্সের ভেতর থেকে বিভিন্ন জিনিস খুঁজে বের করতে হয়। তারপর সেগুলোকে আবার বাক্সে রাখতে হয়। ফলে খেলোয়াড়কে মনে রাখতে হয় তিনি কোথায় কি রেখেছেন।
সিজোফ্রেনিয়া শনাক্ত হয়েছে এমন কিছু সংখ্যক ব্যক্তি চার সপ্তাহ ধরে এই বিশেষ কম্পিউটার গেম খেলে দারুণ উপকৃত হয়েছেন বলে দেখতে পেয়েছেন গবেষকেরা। তাঁরা বলছেন, এটা এমন রোগীদের স্বাভাবিক জীবনযাপনে ফিরে আসার এবং কাজকর্ম করার সুযোগ বাড়িয়ে দিতে পারে।
কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোরোগ বিভাগের অধ্যাপক বারবারা সাহাকিয়ান বলেছেন, এই গেম খেলেছেন এমন রোগীদের স্মৃতি ও মস্তিষ্কের কর্ম প্রক্রিয়ায় দারুণ ইতিবাচক ফল দেখা গেছে। তিনি বলছেন, এটা থেকে বোঝা যায় যে, বাস্তব জগতের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলার ক্ষেত্রে এই গেম তাদের সাহায্য করতে পারে।
ওষুধ দিয়ে মনোরোগীদের সারিয়ে তোলার ক্ষেত্রে নানা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হয় চিকিৎসকেদের। কিন্তু এই ‘মস্তিষ্ক-প্রশিক্ষণ-খেলা’য় তেমন কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই বলে এটা খুবই আশাব্যঞ্জক বলে মনে করছেন কেমব্রিজের গবেষকেরা।
No comments:
Post a Comment