মধুর ৯ উপকার - All Technology

This is a Technology Blog site.If you have a desire to learn, but a repository of knowledge for you to this page.Now that the technology will continue to become more self-reliant development of the last corner.I will attempt to present something new for everyone.

Recent Posts

Breaking

Post Top Ad

Your Ad Spot

Saturday, September 12, 2015

মধুর ৯ উপকার

মধুর কাছে যেন কিমিয়া শাস্ত্রও হার মানে। ছন্দোবদ্ধ কবিতার মতো ছন্দে ছন্দে, অনন্য শৃঙ্খলায়, পরম নিষ্ঠা আর অধ্যবসায়ে বুনোফুলের অমৃত আহরণ করে মৌমাছি এই অমিয় সুধা বানায়। রূপে-রঙে এ যেন তরল সোনা, স্বাদে-গন্ধে সম্মোহনী। তবে, মধুর প্রতি মানুষের আসক্তি কেবল খাওয়ার জন্যই নয়। এর অসাধারণ ঔষধি গুণের বলেই হাজার বছর ধরে পথ্য হিসেবে মধু সমাদৃত। মধুর অনন্য নয় স্বাস্থ্য উপকারিতার কথা এখানে তুলে ধরা হলো।

ক্যানসার ও হৃদ্‌রোগ

মধুতে এমন ফ্ল্যাভোনোয়েড ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আছে যা কিছু ক্যানসার ও হৃদ্‌রোগ প্রতিরোধে সহায়ক। ফলে নিয়মিত মধু পানে ক্যানসার ও হৃদ্‌রোগের ঝুঁকি কমে।

আলসার সারায়

সাম্প্রতিক কিছু গবেষণায় দেখা গেছে, পথ্য হিসেবে নিয়মিত মধু সেবনের মধ্য দিয়ে আলসারসহ অন্ত্রের রোগ সারাতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে।

ব্যাকটেরিয়া নিরোধী

মধু বানানোর প্রক্রিয়ায় মৌমাছি এমন একটা এনজাইম যুক্ত করে যা হাইড্রোজেন পার অক্সাইড তৈরি করে। ফলে মধু সব সময়ই ব্যাকটেরিয়া ও ছত্রাক-নিরোধী।

ক্রীড়া নৈপুণ্য বাড়ায়

প্রাচীন অলিম্পিকের খেলোয়াড়েরা ক্রীড়া নৈপুণ্য বাড়াতে শুকনো ডুমুর ও মধু খেতেন। আধুনিক গবেষকেরা বিষয়টি খতিয়ে দেখতে গিয়ে জেনেছেন, শরীরে গ্লাইকোজেনের মাত্রা ঠিকঠাক রাখা এবং চোট সারিয়ে তুলতে মধুর জুড়ি নেই। আর ক্রীড়াবিদদের জন্য এ দুটোই খুব জরুরি।

সর্দি-কাশি সারাতে

কেউ নিয়মিত মধু সেবন করলে শরীরে বিশেষ কিছু রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে বলে সহসা এমন সর্দি-কাশি ঘায়েল করতে পারে না। আর কাউকে সর্দি-কাশি পেয়ে বসলে তা সারিয়ে তুলতে মধুর জুড়ি নেই। নিয়মিত মধু খেলে ঘুমও ভালো হয়।

আয়ুর্বেদিক মহৌষধ

অন্ততপক্ষে চার হাজার বছর ধরে ভারতীয় উপমহাদেশের চিকিৎসা শাস্ত্রে মধুর নানাবিধ ব্যবহার চালু আছে। দৃষ্টি শক্তি বাড়াতে, ওজন কমাতে, পুরুষত্বহীনতা সারিয়ে তুলতে, প্রস্রাবে সংক্রমণ সারাতে, হাঁপানি দূর করতেও মধুকে ওষুধ হিসেবে ব্যবহার করা হয়।

ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে

ফ্রুকটোজ আর গ্লুকোজের পরিমাণের যথাযথ সমন্বয় রক্তে শর্করার পরিমাণ বা ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে খুবই প্রয়োজনীয়। মধুতে শর্করা থাকলেও তা সাদা চিনি বা কৃত্রিম চিনির মতো নয়। কিছু মধু রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখতে পারে।

জখম ও ক্ষত সারাতে

হালকা কাটাছেঁড়ার জখম কিংবা ত্বকের পুড়ে যাওয়া সারাতেও মধু ব্যবহার করেন অনেকে। মধুর ব্যাকটেরিয়া ও ছত্রাক নিরোধী গুণের কারণেই বাহ্যিকভাবেও এটা ব্যবহার করা যায়।

সুন্দর ত্বকের জন্য

মধুর ব্যাকটেরিয়া নিরোধী গুণের কারণে অনেকে সৌন্দর্য চর্চায় মধু ব্যবহার করেন। অন্যান্য উপাদানের সঙ্গে মিশিয়ে ত্বকের যত্নে এটা ব্যবহার করা হয়। সমপরিমাণ মধু ও লেবুর রস খুবই জনপ্রিয় ফেসপ্যাক।

No comments:

Post a Comment

Post Top Ad

Your Ad Spot

Pages