নিজেদের মাটিতে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ফেরাতে মরিয়া অবস্থানে রয়েছে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি)। জিম্বাবুয়ের ব্যতীত টেস্ট খেলুড়ে কোনো দেশকে সফরে নিতে না পেরে এখন ভিন্ন এক পথই ধরতে চাচ্ছে তারা। ক্রিস গেইল, গ্লেন ম্যাক্সওয়েলের মতো ক্রিকেটারদের সমন্বয়ে একটি বিশ্ব একাদশ গঠন করে সে দলটিকে পাকিস্তানের মাটিতে খেলানো যায় কি না, সে বিষয়ে আইসিসির সহযোগিতা চেয়েছে তারা।
আইসিসি অবশ্য এ ব্যাপার পিসিবিকে ইতিবাচক সাড়াই দিয়েছে। তবে সমস্যা হচ্ছে, একটি বিশ্ব একাদশ গঠন করে পাকিস্তান পাঠাতে যে খরচের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে, তাতে পাকিস্তানের ক্রিকেট কর্তাদের ‘আক্কেল গুড়ুম’ হওয়ারই দশা হয়েছে।
সম্প্রতি পিসিবি সভাপতি শাহরিয়ার খান ইংল্যান্ড ও ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ডের অন্যতম কর্মকর্তা জাইলস ক্লার্ককে এ ব্যাপারে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার অনুরোধ জানান। এই ক্লার্ক আবার আইসিসির পাকিস্তান বিষয়ক কর্মকর্তাও। তিনি শাহরিয়ার খানকে এ ব্যাপারে আশ্বস্ত করে একটি খরচের হিসাব পাঠান। সেই খরচ পিসিবির প্রাক্কলিত খরচের চেয়েও দশ গুণ বেশি বলে জানা গেছে।
ক্লার্কের পাকিস্তান বোর্ডের কাছে বিশ্ব একাদশে যেসব খেলোয়াড়দের খেলানোর প্রস্তাব দিয়েছেন, তাদের মধ্যে আছেন ক্রিস গেইল, গ্লেন ম্যাক্সওয়েল, কাইরন পোলার্ড, ড্যারেন ব্রাভো আর এউইন মরগানের মতো তারকারা। কিন্তু এই তারকাদের সন্ত্রাস-সংকুল পাকিস্তানে নিতে গেলে যে পরিমাণ অর্থ ব্যয় হবে, তা নাকি পিসিবির সামর্থ্যেরও বাইরে। নিজেদের হতাশা লুকিয়ে পিসিবি কর্তারা এখন ব্যস্ত ক্লার্ককে বলে-কয়ে বিশ্ব একাদশ গঠনের খরচ কমানোয়।
২০০৯ সালের মার্চে লাহোরে শ্রীলঙ্কান ক্রিকেট দলের ওপর সন্ত্রাসী হামলার পর থেকেই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট নেই পাকিস্তানে। ব্যাপারটি বড় ধরনের নেতিবাচক প্রভাব তৈরি করেছে দেশটির ক্রিকেটের পর। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট না হওয়ার কারণে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডও ধীরে ধীরে আর্থিক দেউলিয়াত্বের দিকে এগিয়ে চলেছে। দুবাই, শারজা কিংবা আরব আমিরাতে ‘হোম সিরিজ’ আয়োজনের আকাশচুম্বী খরচ পাকিস্তানের সবচেয়ে ‘ধনী’ ক্রীড়া সংস্থা হওয়ার পরেও পিসিবির কোষাগারে টান ফেলেছে।
গত মে মাসে জিম্বাবুইয়ান ক্রিকেট দল সংক্ষিপ্ত এক সফরে পাকিস্তান সফর করে। ২০০৯ সালের পর জিম্বাবুয়েই প্রথম টেস্ট খেলুড়ে দল যারা পাকিস্তানে পা রাখল। তবে জিম্বাবুয়ে দলের সফর আয়োজনে বিপুল অঙ্কের অর্থই খরচ করতে হয়েছে পাকিস্তান বোর্ডকে। জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট ইউনিয়নকে এ বাবদ অর্ধ মিলিয়ন ডলার গুনে গুনে দেওয়ার পাশাপাশি ব্যক্তিগতভাবে ক্রিকেটারদেরও আর্থিক প্রণোদনা দিতে হয়েছে।
আইসিসি অবশ্য এ ব্যাপার পিসিবিকে ইতিবাচক সাড়াই দিয়েছে। তবে সমস্যা হচ্ছে, একটি বিশ্ব একাদশ গঠন করে পাকিস্তান পাঠাতে যে খরচের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে, তাতে পাকিস্তানের ক্রিকেট কর্তাদের ‘আক্কেল গুড়ুম’ হওয়ারই দশা হয়েছে।
সম্প্রতি পিসিবি সভাপতি শাহরিয়ার খান ইংল্যান্ড ও ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ডের অন্যতম কর্মকর্তা জাইলস ক্লার্ককে এ ব্যাপারে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার অনুরোধ জানান। এই ক্লার্ক আবার আইসিসির পাকিস্তান বিষয়ক কর্মকর্তাও। তিনি শাহরিয়ার খানকে এ ব্যাপারে আশ্বস্ত করে একটি খরচের হিসাব পাঠান। সেই খরচ পিসিবির প্রাক্কলিত খরচের চেয়েও দশ গুণ বেশি বলে জানা গেছে।
ক্লার্কের পাকিস্তান বোর্ডের কাছে বিশ্ব একাদশে যেসব খেলোয়াড়দের খেলানোর প্রস্তাব দিয়েছেন, তাদের মধ্যে আছেন ক্রিস গেইল, গ্লেন ম্যাক্সওয়েল, কাইরন পোলার্ড, ড্যারেন ব্রাভো আর এউইন মরগানের মতো তারকারা। কিন্তু এই তারকাদের সন্ত্রাস-সংকুল পাকিস্তানে নিতে গেলে যে পরিমাণ অর্থ ব্যয় হবে, তা নাকি পিসিবির সামর্থ্যেরও বাইরে। নিজেদের হতাশা লুকিয়ে পিসিবি কর্তারা এখন ব্যস্ত ক্লার্ককে বলে-কয়ে বিশ্ব একাদশ গঠনের খরচ কমানোয়।
২০০৯ সালের মার্চে লাহোরে শ্রীলঙ্কান ক্রিকেট দলের ওপর সন্ত্রাসী হামলার পর থেকেই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট নেই পাকিস্তানে। ব্যাপারটি বড় ধরনের নেতিবাচক প্রভাব তৈরি করেছে দেশটির ক্রিকেটের পর। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট না হওয়ার কারণে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডও ধীরে ধীরে আর্থিক দেউলিয়াত্বের দিকে এগিয়ে চলেছে। দুবাই, শারজা কিংবা আরব আমিরাতে ‘হোম সিরিজ’ আয়োজনের আকাশচুম্বী খরচ পাকিস্তানের সবচেয়ে ‘ধনী’ ক্রীড়া সংস্থা হওয়ার পরেও পিসিবির কোষাগারে টান ফেলেছে।
গত মে মাসে জিম্বাবুইয়ান ক্রিকেট দল সংক্ষিপ্ত এক সফরে পাকিস্তান সফর করে। ২০০৯ সালের পর জিম্বাবুয়েই প্রথম টেস্ট খেলুড়ে দল যারা পাকিস্তানে পা রাখল। তবে জিম্বাবুয়ে দলের সফর আয়োজনে বিপুল অঙ্কের অর্থই খরচ করতে হয়েছে পাকিস্তান বোর্ডকে। জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট ইউনিয়নকে এ বাবদ অর্ধ মিলিয়ন ডলার গুনে গুনে দেওয়ার পাশাপাশি ব্যক্তিগতভাবে ক্রিকেটারদেরও আর্থিক প্রণোদনা দিতে হয়েছে।
No comments:
Post a Comment