৪১ বছর বয়স হয়েছে মিসবাহর। পাকিস্তানের হয়ে ৫৮টি টেস্ট ও ১৬২টি ওয়ানডে খেলেছেন। ২০১০ সাল থেকে দুই ফরম্যাটের ক্রিকেটেই পাকিস্তানকে নেতৃত্ব দিয়েছেন। এখন ওয়ানডে খেলেন না। শুধু টেস্ট খেলছেন। সেখানেও অধিনায়ক তিনি। আর অবসরের ব্যাপারে মিসবাহ বলেছেন, "এখন পর্যন্ত কোনো পরিকল্পনা করিনি। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের পর ভেবে দেখবো কি করা যায়।"
পাকিস্তানের সফলতম টেস্ট অধিনায়ক মিসবাহ। মিসবাহ বলেছেন, এখনো খেলাটা উপভোগ করছেন। "পাকিস্তান দলকে নেতৃত্ব দেওয়া একটা চ্যালেঞ্জ। খেলোয়াড়রা দল হিসেবে ভালো করেছে। ২০০৯ সালের পর থেকে দেশে খেলতে পারছি না। তারপরও উল্লেখযোগ্য সাফল্য পেয়েছি আমরা। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজটা বড় চ্যালেঞ্জ হবে।"
ইংল্যান্ডের বিপক্ষে খেলার প্রসঙ্গে চলে আসে ২০১২ সালের কথা। সেবার সংযুক্ত আরব আমিরাতেই ইংল্যান্ডকে ৩-০ তে সিরিজ হারিয়েছিল পাকিস্তান। মিসবাহ বলেছেন, "ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ২০১২ সালের ফল এখন কোনো কাজে আসবে না। ইংল্যান্ডের খেলোয়াড়রা নতুন। তারা সম্প্রতি অ্যাশেজ জিতেছে।" পাকিস্তান দলেও অনেক বদল এখন। ২০১২ এর সিরিজ জয়ে বড় ভূমিকা ছিল অফ স্পিনার সাঈদ আজমল ও বাঁ হাতি স্পিনার আব্দুর রেহমানের। তাদের কেউ এখন জাতীয় দলে নেই। মোহাম্মদ হাফিজও এক বছরের জন্য বোলিংয়ে নিষিদ্ধ। তিন বছর আগের পাকিস্তান অ্যাটাকের সাথে এখন আর মিল নেই।
No comments:
Post a Comment