নামে ‘এ’ দল, কিন্তু দলটিতে আন্তর্জাতিক ম্যাচ না-খেলা ক্রিকেটার মাত্র একজন। বাকি ১৪ জনের মধ্যে ১০ জনই ছিলেন মাস তিনেক আগে ঘরের মাঠে ভারতকে হারানো ওয়ানডে সিরিজের দলে। ভারতের দ্বিতীয় সারির দলের বিপক্ষে এক দিনের ম্যাচে তাই জয়ই প্রত্যাশা বাংলাদেশ ‘এ’ দলের। নাসির হোসেনের কথায়ও তা স্পষ্ট। ভারত থেকে অন্তত এক দিনের ম্যাচের সিরিজটা জিতে আসতে চান ‘এ’ দলের সহ-অধিনায়ক।
ভারত ‘এ’ দলের বিপক্ষে তিনটি এক দিনের ম্যাচের সিরিজ দিয়ে শুরু হবে সফর। এরপর দুটি তিন দিনের ম্যাচ। প্রথমটি রঞ্জি চ্যাম্পিয়ন কর্ণাটকের বিপক্ষে, অন্যটির প্রতিপক্ষ ভারত ‘এ’ দল। সফরের শেষ অংশটিকে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে আসন্ন টেস্ট সিরিজের প্রস্তুতি ধরা হচ্ছে শুনে মনে হতে পারে ‘এ’ দলের খেলোয়াড়দের চিন্তা-ভাবনায় বুঝি শুধুই তিন দিনের ম্যাচ। বাস্তবে তা নয়। কাল মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে অনুশীলন শেষে নাসির বলছিলেন, ‘ওয়ানডে সিরিজটা জিততে চাই আমরা। তিন দিনের ম্যাচে ফল হয় খুব কম। তবু ওই দুটি ম্যাচেও ভালো খেলার লক্ষ্য থাকবে।’ দেশে ফিরেই অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টেস্ট খেলতে নামতে হবে। ভারতে তিন দিনের ম্যাচগুলো পরে হওয়াতেই তাই সুবিধা দেখছেন এই অলরাউন্ডার, ‘এসেই আমরা অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টেস্ট খেলব। সেদিক দিয়ে এই সফর অস্ট্রেলিয়া সিরিজেরও একটা প্রস্তুতি। ভারতে ভালো খেলতে পারলে তা অস্ট্রেলিয়া সিরিজে কাজে লাগবে।’
নাসিরদের মতো নির্বাচক কমিটির চিন্তায়ও অস্ট্রেলিয়া সিরিজের প্রস্তুতির সমান্তরালে আছে ভারত থেকে ভালো কিছু নিয়ে ফেরার ব্যাপারটা। প্রধান নির্বাচক ফারুক আহমেদ তো সরাসরি বলেছেন, ‘ভারতে আমরা জিততে চাই।’ প্রথাগতভাবে ‘এ’ দলের সিরিজগুলো ব্যক্তিগত পারফরম্যান্স দেখিয়ে জাতীয় দলে ঢোকা বা টিকে থাকার উপলক্ষ হলেও এখানে শুধু তা-ই নয়। ‘জয়’ ব্যাপারটা সচেতনভাবেই থাকছে খেলোয়াড়দের মস্তিষ্কে। নাসির অবশ্য এটাও মানছেন, ‘ভারতের “এ” দল অত সহজে হারতে চাইবে না আমাদের কাছে। কঠিন প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে।’
শোনা যাচ্ছিল, মহেন্দ্র সিং ধোনি, বিরাট কোহলির মতো ক্রিকেটাররাও থাকবেন প্রতিপক্ষ শিবিরে। কিন্তু কাল ঘোষিত দলে বিসিসিআই তাঁদের রাখেনি। তবে তাতে স্বস্তির চেয়ে আফসোসই বেশি বাংলাদেশের খেলোয়াড়দের। ভারতে যে শক্ত প্রতিপক্ষকে পাওয়ার আশা করছিলেন তাঁরা! নাসিরই বলছিলেন, ‘আমরা ভালো দলের বিপক্ষে খেলতে চাই। জাতীয় লিগের চেয়ে এই সিরিজ খেলাটা ভালো হবে আমাদের জন্য। ভারত “এ” দল অনেক শক্তিশালী। আমাদের খেলোয়াড়দের লক্ষ্য থাকবে ওখানে ভালো খেলার।’ সেটা খুব কঠিনও হবে বলে মনে হয় না তাঁর কাছে, ‘আমাদের দলে যারাই খেলবে তারা খুব পরিপক্ব। নিজেদের দায়িত্ব সম্পর্কে সবাই ভালো জানে।’
জাতীয় দলের জার্সি গায়ে এর মধ্যেই তা প্রমাণ করতে শুরু করেছেন সৌম্য-জুবায়েররা। ‘এ’ দলের হয়ে কাজটা তাই আসলেই তেমন কঠিন হওয়ার কথা নয়।
ভারত ‘এ’ দলের বিপক্ষে তিনটি এক দিনের ম্যাচের সিরিজ দিয়ে শুরু হবে সফর। এরপর দুটি তিন দিনের ম্যাচ। প্রথমটি রঞ্জি চ্যাম্পিয়ন কর্ণাটকের বিপক্ষে, অন্যটির প্রতিপক্ষ ভারত ‘এ’ দল। সফরের শেষ অংশটিকে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে আসন্ন টেস্ট সিরিজের প্রস্তুতি ধরা হচ্ছে শুনে মনে হতে পারে ‘এ’ দলের খেলোয়াড়দের চিন্তা-ভাবনায় বুঝি শুধুই তিন দিনের ম্যাচ। বাস্তবে তা নয়। কাল মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে অনুশীলন শেষে নাসির বলছিলেন, ‘ওয়ানডে সিরিজটা জিততে চাই আমরা। তিন দিনের ম্যাচে ফল হয় খুব কম। তবু ওই দুটি ম্যাচেও ভালো খেলার লক্ষ্য থাকবে।’ দেশে ফিরেই অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টেস্ট খেলতে নামতে হবে। ভারতে তিন দিনের ম্যাচগুলো পরে হওয়াতেই তাই সুবিধা দেখছেন এই অলরাউন্ডার, ‘এসেই আমরা অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টেস্ট খেলব। সেদিক দিয়ে এই সফর অস্ট্রেলিয়া সিরিজেরও একটা প্রস্তুতি। ভারতে ভালো খেলতে পারলে তা অস্ট্রেলিয়া সিরিজে কাজে লাগবে।’
নাসিরদের মতো নির্বাচক কমিটির চিন্তায়ও অস্ট্রেলিয়া সিরিজের প্রস্তুতির সমান্তরালে আছে ভারত থেকে ভালো কিছু নিয়ে ফেরার ব্যাপারটা। প্রধান নির্বাচক ফারুক আহমেদ তো সরাসরি বলেছেন, ‘ভারতে আমরা জিততে চাই।’ প্রথাগতভাবে ‘এ’ দলের সিরিজগুলো ব্যক্তিগত পারফরম্যান্স দেখিয়ে জাতীয় দলে ঢোকা বা টিকে থাকার উপলক্ষ হলেও এখানে শুধু তা-ই নয়। ‘জয়’ ব্যাপারটা সচেতনভাবেই থাকছে খেলোয়াড়দের মস্তিষ্কে। নাসির অবশ্য এটাও মানছেন, ‘ভারতের “এ” দল অত সহজে হারতে চাইবে না আমাদের কাছে। কঠিন প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে।’
শোনা যাচ্ছিল, মহেন্দ্র সিং ধোনি, বিরাট কোহলির মতো ক্রিকেটাররাও থাকবেন প্রতিপক্ষ শিবিরে। কিন্তু কাল ঘোষিত দলে বিসিসিআই তাঁদের রাখেনি। তবে তাতে স্বস্তির চেয়ে আফসোসই বেশি বাংলাদেশের খেলোয়াড়দের। ভারতে যে শক্ত প্রতিপক্ষকে পাওয়ার আশা করছিলেন তাঁরা! নাসিরই বলছিলেন, ‘আমরা ভালো দলের বিপক্ষে খেলতে চাই। জাতীয় লিগের চেয়ে এই সিরিজ খেলাটা ভালো হবে আমাদের জন্য। ভারত “এ” দল অনেক শক্তিশালী। আমাদের খেলোয়াড়দের লক্ষ্য থাকবে ওখানে ভালো খেলার।’ সেটা খুব কঠিনও হবে বলে মনে হয় না তাঁর কাছে, ‘আমাদের দলে যারাই খেলবে তারা খুব পরিপক্ব। নিজেদের দায়িত্ব সম্পর্কে সবাই ভালো জানে।’
জাতীয় দলের জার্সি গায়ে এর মধ্যেই তা প্রমাণ করতে শুরু করেছেন সৌম্য-জুবায়েররা। ‘এ’ দলের হয়ে কাজটা তাই আসলেই তেমন কঠিন হওয়ার কথা নয়।
No comments:
Post a Comment