লা লিগার শীর্ষে উঠে যাওয়ার দারুণ এক সুযোগই এসেছিল রিয়াল মাদ্রিদের সামনে। শনিবার রাতে ঘরের মাঠে মালাগার বিপক্ষে দল জিতবে, এমন প্রত্যাশা সমর্থকেরা করলেও তাদের হতাশই করেছেন রোনালদো-বেল-বেনজেমারা। প্রতিপক্ষের গোলে ৩১টি শট নিয়েও মালাগার বিপক্ষে ম্যাচটি রিয়াল শেষ করেছে গোলশূন্যভাবে।
৩১টি শটের একটিতেও গোল এল না! ম্যাচ শেষে কোচ রাফায়েল বেনিত্তেজের হতাশা ছিল আকাশছোঁয়াই। এই ম্যাচের ফলকে দলের খেলোয়াড়দের প্রতিপক্ষকে গুঁড়িয়ে দেওয়ার ক্ষেত্রে ‘সহজাত প্রবৃত্তির অভাব’ হিসেবেই অভিহিত করেছেন।
লা লিগার প্রথম ছয় ম্যাচেই চার পয়েন্ট হারানো দলের ভবিষ্যৎ নিয়ে শঙ্কা তৈরি হয়েছে কোচ বেনিত্তেজের মনে। তিনি দলের খেলোয়াড়দের ভবিষ্যতের ম্যাচগুলোয় কঠিন পরিস্থিতিতে মাথা ঠান্ডা রেখে পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন। মালাগার বিপক্ষে শনিবার ঘড়ির কাঁটার বিপরীতে হতোদ্যম হয়ে পড়ার একটা প্রবণতা খুব প্রকট হয়েই দেখা দিয়েছিল রিয়াল ফুটবলারদের মধ্যে।
৩১টি শটে একটিও গোল না আসার ব্যাপারটিতে রীতিমতো হতাশ বেনিত্তেজ। ম্যাচ শেষে মালাগার গোলরক্ষক কামেনির ‘প্লেয়ার অব দ্য ম্যাচ’ হওয়ার ব্যাপারটিকেও দেখছেন তাঁর দলের ফরোয়ার্ডদের চরম ব্যর্থতার পরিণতি হিসেবে, ‘যখন প্রতিপক্ষের গোলরক্ষক ম্যাচের সেরা খেলোয়াড় নির্বাচিত হয়, তখন বুঝতে হবে আপনি প্রচুর গোলের সুযোগ তৈরি করেছেন। নিদেনপক্ষে আপনি পরিকল্পনা মাফিক খেলেছেন। কিন্তু গোলরক্ষক ম্যাচের সেরা খেলোয়াড় হয়েছে কেবল আপনার গোলের সুযোগগুলো নস্যাৎ করেই। এটা দলের ফরোয়ার্ডদের ব্যর্থতাই।’
ম্যাচের শেষ দিকে কেন যেন নিজ দলের খেলোয়াড়দের পা পাগুলো খুব ক্লান্ত মনে হয়েছে বেনিত্তেজের কাছে, ‘পুরো ম্যাচেই আমরা উইং আর মধ্যমাঠ দিয়ে গোলের সুযোগ তৈরি করেছি। কিন্তু ম্যাচের শেষের দিকে খেলোয়াড়েরা বল নিয়ে প্রতিপক্ষের সীমানায় প্রবেশ করতে গিয়ে রীতিমতো খেই হারিয়ে ফেলছিল।
কোচ হিসেবে অবশ্য কিছু ‘ইতিবাচকতা’ও খুঁজে নিচ্ছেন বেনিত্তেজ, ‘হ্যাঁ ম্যাচটি ড্র হলেও কিছু ইতিবাচক দিক তো আছেই। মৌসুমের শুরুতে আমরা অন্তত প্রতিপক্ষের ওপর ছড়ি ঘোরাতে পারছি। আমরা প্রচুর গোলের সুযোগ তৈরি করছি। আমাদের এখন যে কাজটা করতে হবে, সেটা হল প্রতি আক্রমণের ক্ষেত্রে আরও মনোযোগী হওয়া।’
ম্যাচের একপর্যায়ে ইসকোর একটি শট গোল লাইন থেকে ফিরিয়ে দেন মালাগার রক্ষণ-সেনা ওয়েলিগটন। টেলিভিশন রিপ্লেতে অবশ্য মনে হচ্ছিল ইসকো বেশ দুর্ভাগাই। ব্যাপারটি বেনিত্তেজকে ক্ষুব্ধ করলেও তিনি লা লাগি কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ করেছেন ‘গোল-লাইন প্রযুক্তি’ ব্যবহারে, ‘আমি রিপ্লেটা দেখিনি। তবে আমি শুনেছি বলটা নাকি গোললাইন অতিক্রম করেছে। লা লিগা কর্তৃপক্ষ এই গোল-লাইন প্রযুক্তি ব্যবহার করতে পারে। এটা মাঠের রেফারির জন্য খুব কার্যকর সহায়ক হিসেবে বিবেচিত। এতে লাভ ছাড়া ক্ষতি নেই।’
৩১টি শটের একটিতেও গোল এল না! ম্যাচ শেষে কোচ রাফায়েল বেনিত্তেজের হতাশা ছিল আকাশছোঁয়াই। এই ম্যাচের ফলকে দলের খেলোয়াড়দের প্রতিপক্ষকে গুঁড়িয়ে দেওয়ার ক্ষেত্রে ‘সহজাত প্রবৃত্তির অভাব’ হিসেবেই অভিহিত করেছেন।
লা লিগার প্রথম ছয় ম্যাচেই চার পয়েন্ট হারানো দলের ভবিষ্যৎ নিয়ে শঙ্কা তৈরি হয়েছে কোচ বেনিত্তেজের মনে। তিনি দলের খেলোয়াড়দের ভবিষ্যতের ম্যাচগুলোয় কঠিন পরিস্থিতিতে মাথা ঠান্ডা রেখে পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন। মালাগার বিপক্ষে শনিবার ঘড়ির কাঁটার বিপরীতে হতোদ্যম হয়ে পড়ার একটা প্রবণতা খুব প্রকট হয়েই দেখা দিয়েছিল রিয়াল ফুটবলারদের মধ্যে।
৩১টি শটে একটিও গোল না আসার ব্যাপারটিতে রীতিমতো হতাশ বেনিত্তেজ। ম্যাচ শেষে মালাগার গোলরক্ষক কামেনির ‘প্লেয়ার অব দ্য ম্যাচ’ হওয়ার ব্যাপারটিকেও দেখছেন তাঁর দলের ফরোয়ার্ডদের চরম ব্যর্থতার পরিণতি হিসেবে, ‘যখন প্রতিপক্ষের গোলরক্ষক ম্যাচের সেরা খেলোয়াড় নির্বাচিত হয়, তখন বুঝতে হবে আপনি প্রচুর গোলের সুযোগ তৈরি করেছেন। নিদেনপক্ষে আপনি পরিকল্পনা মাফিক খেলেছেন। কিন্তু গোলরক্ষক ম্যাচের সেরা খেলোয়াড় হয়েছে কেবল আপনার গোলের সুযোগগুলো নস্যাৎ করেই। এটা দলের ফরোয়ার্ডদের ব্যর্থতাই।’
ম্যাচের শেষ দিকে কেন যেন নিজ দলের খেলোয়াড়দের পা পাগুলো খুব ক্লান্ত মনে হয়েছে বেনিত্তেজের কাছে, ‘পুরো ম্যাচেই আমরা উইং আর মধ্যমাঠ দিয়ে গোলের সুযোগ তৈরি করেছি। কিন্তু ম্যাচের শেষের দিকে খেলোয়াড়েরা বল নিয়ে প্রতিপক্ষের সীমানায় প্রবেশ করতে গিয়ে রীতিমতো খেই হারিয়ে ফেলছিল।
কোচ হিসেবে অবশ্য কিছু ‘ইতিবাচকতা’ও খুঁজে নিচ্ছেন বেনিত্তেজ, ‘হ্যাঁ ম্যাচটি ড্র হলেও কিছু ইতিবাচক দিক তো আছেই। মৌসুমের শুরুতে আমরা অন্তত প্রতিপক্ষের ওপর ছড়ি ঘোরাতে পারছি। আমরা প্রচুর গোলের সুযোগ তৈরি করছি। আমাদের এখন যে কাজটা করতে হবে, সেটা হল প্রতি আক্রমণের ক্ষেত্রে আরও মনোযোগী হওয়া।’
ম্যাচের একপর্যায়ে ইসকোর একটি শট গোল লাইন থেকে ফিরিয়ে দেন মালাগার রক্ষণ-সেনা ওয়েলিগটন। টেলিভিশন রিপ্লেতে অবশ্য মনে হচ্ছিল ইসকো বেশ দুর্ভাগাই। ব্যাপারটি বেনিত্তেজকে ক্ষুব্ধ করলেও তিনি লা লাগি কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ করেছেন ‘গোল-লাইন প্রযুক্তি’ ব্যবহারে, ‘আমি রিপ্লেটা দেখিনি। তবে আমি শুনেছি বলটা নাকি গোললাইন অতিক্রম করেছে। লা লিগা কর্তৃপক্ষ এই গোল-লাইন প্রযুক্তি ব্যবহার করতে পারে। এটা মাঠের রেফারির জন্য খুব কার্যকর সহায়ক হিসেবে বিবেচিত। এতে লাভ ছাড়া ক্ষতি নেই।’
No comments:
Post a Comment