স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে হলে কিছু অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। এখানে বিশেষজ্ঞরা ১৫টি অভ্যাসের কথা তুলে ধরেছেন। এগুলো চর্চার মাধ্যমে স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস গড়ে তুলুন। এ সবই বিজ্ঞানসম্মত পদ্ধতি বলে বিবেচিত হয়।
১. যে খাবার ভালো লাগে : খাবার কম খাওয়ার মাধ্যমেই ওজন সহজে কমানো যায় বলে মনে করা হয়। কিন্তু এতে খুব কম উপকার পাওয়া যায়। নিউ ইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়ের এক গবেষক বলেন, অপছন্দের খাবার খেলে তা দেহের জন্যে ক্ষতির কারণ হয়ে ওঠে। খাদ্যগ্রহণ আনন্দের বিষয়। তাই পছন্দের খাবার আনন্দের সঙ্গে খেলে তা ওজন বৃদ্ধির মতো ক্ষতিকর কারণের মাধ্যম হয় না।
২. প্রোটিনের পরিমাণ : খাবারের সঙ্গে মানসিক বিষয়টি জড়িত। ওজন কমানোর বিষয়টি যদি মনের মাঝে থাকে তাহলে প্রোটিন গ্রহণের সময় সাবধানতা অবলম্বন করেন অনেকেই। যদি খাবারের আকার বেছে খাওয়া হয়, তবে প্রোটিন নিয়ন্ত্রণে থাকতে পারে।
৩. রেস্টুরেন্ট এড়িয়ে যান : লাঞ্চের খাবারটা বাড়ি থেকে নিজেই প্যাক করে নিয়ে যান। কারণ রেস্টুরেন্টে ঢুকলে অধিক ক্যালরি পেটে যাবে।
৪. ফাইবার ও প্রোটিন : যে সব খাবার ফাইবার ও প্রোটিন রয়েছে সেগুলো খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন। প্রক্রিয়াজাত ক্যান্ডিবার বা কুকি এড়িয়ে যাবেন। তা ছাড়া ওজন কমানোর খাদ্যতালিকা করতে গেলে এসব খাবারাই বেছে নিতে হয়।
৫. মেডিটেরিয়ান খাবার : অলিভ ওয়েল, পাস্তা, টমেটো বা শশা ইত্যাদি মেডিটেরিয়ান খাবার বেছে নিন। এগুলো স্বাস্থ্যের জন্যে উপকারী।
৬. খাবার থেকে ক্যালরি গ্রহণ : পানীয় থেকে ক্যালরি নেবেন না। খাবার থেকে ক্যালরি গ্রহণ করুন। ওজন বৃদ্ধির জন্যে ক্যালরিপূর্ণ বেভারেজ দারুণভাবে দায়ী থাকে।
৭. বেশি বেশি বাছাই নয় : অনেকেই এটা খান তো ওটা খান না। এভাবে খাদ্যতালিকা করে নিলে হিতে বিপরীত হবে। বিভিন্ন ধরনের খাবার বেছে নিন। স্বাস্থ্যকর খাবারের অভাব নেই। সেগুলো খাওয়ার চেষ্টা করুন।
৮. গাট ব্যাকটেরিয়া : পাকস্থলীতে যে ব্যাকটেরিয়া বাস করে তা হজমে সহায়তা করে। যে সব খাবারে অন্ত্রের ব্যাকটেরিয়া উৎপন্ন হয় সেগুলো খাওয়ার চেষ্টা করেন। এ জন্যে সবজি, দুগ্ধজাত খাবার, ডিম এবং মাছ খান।
৯. ট্রেডমিলে লাভ নেই : বাড়িতে দৌড়ানোর এ যন্ত্র বেশ জনপ্রিয়। কিন্তু এতে দেহের তাপ উৎপন্ন হয়। অন্য কোনো উপকার পাওয়া যায় না। তাই ট্রেডমিলে বেশি সময় না দিয়ে স্বাস্থ্যকর খাবার বেছে নিন।
১০. রাতে ব্যায়াম নয় : অনেকে রাত জেগে ব্যায়াম করেন। কিন্তু এর চেয়ে রাতের ঘুম বেশি উপকারী। রাতে জেগে থাকার ফলে ওজন বৃদ্ধি পায়।
১১. সকালের নাস্তা : সকালটা নাস্তা না করে থাকবেন না। এটাই দিনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। সকাল সকাল স্বাস্থ্যকর খাবার খেলে দেহ সুস্থ থাকবে।
১২. ডিনারের পর স্ন্যাক্স নয় : ডিনারের পর অনেকেই স্ন্যাক্স খেয়ে থাকেন। এতে দেহে অতিমাত্রায় ফ্যাট ও কার্ব আসে।
১৩. ডায়েট ড্রিঙ্ক নয় : সোডা অথবা ডায়েট ড্রিঙ্ক ওজন বৃদ্ধিতে দায়ী থাকে। এক গবেষণায় দেখা যায়, যারা প্রতিদিন ডায়েট ড্রিঙ্ক খেয়ে থাকেন, তাদের কোমরের মেদ বৃদ্ধির সম্ভাবনা ৭০ শতাংশ বৃদ্ধি পায়।
১৪. ক্ষুধা রাখতে নেই : এক গবেষণায় দেখা গেছে, ক্ষুধার্ত অবস্থায় থাকলে শুধু ভালো ভালো খাবারের কথা চিন্তায় আসে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে সময় এক গবেষণায় দেখা গেছে, আহত ও ক্ষুধার্ত কয়েকজন মানুষকে চাহিদার চেয়ে কম খাবার দেওয়া হতো। এতে তাদের ওজন কমেছিল ঠিকই। কিন্তু অন্যান্য স্বাস্থহানিকর অবস্থা দেখা দেয়। তাদের চুল পড়ে যেতে লাগলো, দেহের ক্ষত নিরাময় হচ্ছিল না। পরে খেতে দেওয়া হলে এসব সমস্যা দূর হয় এবং তারা বেশ সুস্থ হয়ে ওঠেন।
১. যে খাবার ভালো লাগে : খাবার কম খাওয়ার মাধ্যমেই ওজন সহজে কমানো যায় বলে মনে করা হয়। কিন্তু এতে খুব কম উপকার পাওয়া যায়। নিউ ইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়ের এক গবেষক বলেন, অপছন্দের খাবার খেলে তা দেহের জন্যে ক্ষতির কারণ হয়ে ওঠে। খাদ্যগ্রহণ আনন্দের বিষয়। তাই পছন্দের খাবার আনন্দের সঙ্গে খেলে তা ওজন বৃদ্ধির মতো ক্ষতিকর কারণের মাধ্যম হয় না।
২. প্রোটিনের পরিমাণ : খাবারের সঙ্গে মানসিক বিষয়টি জড়িত। ওজন কমানোর বিষয়টি যদি মনের মাঝে থাকে তাহলে প্রোটিন গ্রহণের সময় সাবধানতা অবলম্বন করেন অনেকেই। যদি খাবারের আকার বেছে খাওয়া হয়, তবে প্রোটিন নিয়ন্ত্রণে থাকতে পারে।
৩. রেস্টুরেন্ট এড়িয়ে যান : লাঞ্চের খাবারটা বাড়ি থেকে নিজেই প্যাক করে নিয়ে যান। কারণ রেস্টুরেন্টে ঢুকলে অধিক ক্যালরি পেটে যাবে।
৪. ফাইবার ও প্রোটিন : যে সব খাবার ফাইবার ও প্রোটিন রয়েছে সেগুলো খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন। প্রক্রিয়াজাত ক্যান্ডিবার বা কুকি এড়িয়ে যাবেন। তা ছাড়া ওজন কমানোর খাদ্যতালিকা করতে গেলে এসব খাবারাই বেছে নিতে হয়।
৫. মেডিটেরিয়ান খাবার : অলিভ ওয়েল, পাস্তা, টমেটো বা শশা ইত্যাদি মেডিটেরিয়ান খাবার বেছে নিন। এগুলো স্বাস্থ্যের জন্যে উপকারী।
৬. খাবার থেকে ক্যালরি গ্রহণ : পানীয় থেকে ক্যালরি নেবেন না। খাবার থেকে ক্যালরি গ্রহণ করুন। ওজন বৃদ্ধির জন্যে ক্যালরিপূর্ণ বেভারেজ দারুণভাবে দায়ী থাকে।
৭. বেশি বেশি বাছাই নয় : অনেকেই এটা খান তো ওটা খান না। এভাবে খাদ্যতালিকা করে নিলে হিতে বিপরীত হবে। বিভিন্ন ধরনের খাবার বেছে নিন। স্বাস্থ্যকর খাবারের অভাব নেই। সেগুলো খাওয়ার চেষ্টা করুন।
৮. গাট ব্যাকটেরিয়া : পাকস্থলীতে যে ব্যাকটেরিয়া বাস করে তা হজমে সহায়তা করে। যে সব খাবারে অন্ত্রের ব্যাকটেরিয়া উৎপন্ন হয় সেগুলো খাওয়ার চেষ্টা করেন। এ জন্যে সবজি, দুগ্ধজাত খাবার, ডিম এবং মাছ খান।
৯. ট্রেডমিলে লাভ নেই : বাড়িতে দৌড়ানোর এ যন্ত্র বেশ জনপ্রিয়। কিন্তু এতে দেহের তাপ উৎপন্ন হয়। অন্য কোনো উপকার পাওয়া যায় না। তাই ট্রেডমিলে বেশি সময় না দিয়ে স্বাস্থ্যকর খাবার বেছে নিন।
১০. রাতে ব্যায়াম নয় : অনেকে রাত জেগে ব্যায়াম করেন। কিন্তু এর চেয়ে রাতের ঘুম বেশি উপকারী। রাতে জেগে থাকার ফলে ওজন বৃদ্ধি পায়।
১১. সকালের নাস্তা : সকালটা নাস্তা না করে থাকবেন না। এটাই দিনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। সকাল সকাল স্বাস্থ্যকর খাবার খেলে দেহ সুস্থ থাকবে।
১২. ডিনারের পর স্ন্যাক্স নয় : ডিনারের পর অনেকেই স্ন্যাক্স খেয়ে থাকেন। এতে দেহে অতিমাত্রায় ফ্যাট ও কার্ব আসে।
১৩. ডায়েট ড্রিঙ্ক নয় : সোডা অথবা ডায়েট ড্রিঙ্ক ওজন বৃদ্ধিতে দায়ী থাকে। এক গবেষণায় দেখা যায়, যারা প্রতিদিন ডায়েট ড্রিঙ্ক খেয়ে থাকেন, তাদের কোমরের মেদ বৃদ্ধির সম্ভাবনা ৭০ শতাংশ বৃদ্ধি পায়।
১৪. ক্ষুধা রাখতে নেই : এক গবেষণায় দেখা গেছে, ক্ষুধার্ত অবস্থায় থাকলে শুধু ভালো ভালো খাবারের কথা চিন্তায় আসে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে সময় এক গবেষণায় দেখা গেছে, আহত ও ক্ষুধার্ত কয়েকজন মানুষকে চাহিদার চেয়ে কম খাবার দেওয়া হতো। এতে তাদের ওজন কমেছিল ঠিকই। কিন্তু অন্যান্য স্বাস্থহানিকর অবস্থা দেখা দেয়। তাদের চুল পড়ে যেতে লাগলো, দেহের ক্ষত নিরাময় হচ্ছিল না। পরে খেতে দেওয়া হলে এসব সমস্যা দূর হয় এবং তারা বেশ সুস্থ হয়ে ওঠেন।
No comments:
Post a Comment