অনেকে অফিসে সকাল থেকে সন্ধ্যা অবধি দীর্ঘক্ষণ কাজ করেন। পুরো দিনই বুঁদ হয়ে থাকেন কাজের মধ্যে। কাজের চাপে অফিস থেকে ছাড়া পাওয়ার উপায় হয়তো থাকে না অনেক সময়। কিন্তু এতক্ষণ কাজের মধ্যে থাকার ফলে অজান্তেই নিজের ক্ষতি করছেন আপনি। এতে হৃদ্রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকছে। এক সমীক্ষায় এমন কথাই বলা হয়েছে।
চিকিৎসাবিষয়ক বিখ্যাত ল্যানসেট জার্নালের বরাত দিয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার ‘গার্ডিয়ান’-এর খবরে বলা হয়েছে, সপ্তাহের ৫৫ ঘণ্টা বা তারও বেশি কাজ করলে হৃদ্রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বেশি থাকে।
ইউনিভার্সিটি অব কলেজ লন্ডন এই সমীক্ষা চালিয়েছে। ৫ লাখ ৩০ হাজার নারী ও পুরুষের ওপর সাত বছরের বেশি সময় ধরে এই সমীক্ষা চালানো হয়।
গবেষকেরা বলছেন, সপ্তাহে অন্তত ৫৫ ঘণ্টা কাজ করলে স্ট্রোকের ঝুঁকি ৩৩ শতাংশ বেড়ে যায়।
কর্মস্থলে নির্ধারিত সময়ের চেয়ে যাঁরা অনেক সময় ধরে একটানা কাজ করেন, তাঁদের স্ট্রোক হওয়ার আশঙ্কা বেশি। সপ্তাহজুড়ে একটানা দীর্ঘ পরিশ্রমের ফলে হৃদ্রোগের ঝুঁকিও ১৩ শতাংশ বেড়ে যায়। সমীক্ষার ফলে দেখা গেছে, যাঁরা সপ্তাহে ৫৫ ঘণ্টার বেশি সময় কাজ করেন তাঁদের হৃদ্রোগের আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা ৩৩ শতাংশ বেড়ে যায়। যাঁরা সপ্তাহে ৪১ থেকে ৪৮ ঘণ্টা কর্মব্যস্ত সময় কাটান, তাঁরা শতকরা ১০ শতাংশের বেশি স্ট্রোকে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিতে থাকেন। অপরদিকে যাঁরা ৪৯ থেকে ৫৪ ঘণ্টা পর্যন্ত কাজে ব্যস্ত সময় পার করেন তাঁদের স্ট্রোকে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি ২৭ শতাংশ বৃদ্ধি পায়। এসব হিসাব পুরো সপ্তাহে কর্মক্ষেত্রে কাজের ক্ষেত্রে। এভাবে সপ্তাহে কাজ করতে থাকলে পরিণত বয়সের আগেই হৃদ্রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা দেখা যায়।
তবে শুধু খুব বেশি সময় ধরে কাজের চাপই নয়। সঙ্গে অ্যালকোহল, ধূমপান ও অত্যধিক চাপও এই রোগের অন্যতম কারণ বলে চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন।
ইউনিভার্সিটি অব কলেজ লন্ডন এই সমীক্ষা চালিয়েছে। ৫ লাখ ৩০ হাজার নারী ও পুরুষের ওপর সাত বছরের বেশি সময় ধরে এই সমীক্ষা চালানো হয়।
গবেষকেরা বলছেন, সপ্তাহে অন্তত ৫৫ ঘণ্টা কাজ করলে স্ট্রোকের ঝুঁকি ৩৩ শতাংশ বেড়ে যায়।
কর্মস্থলে নির্ধারিত সময়ের চেয়ে যাঁরা অনেক সময় ধরে একটানা কাজ করেন, তাঁদের স্ট্রোক হওয়ার আশঙ্কা বেশি। সপ্তাহজুড়ে একটানা দীর্ঘ পরিশ্রমের ফলে হৃদ্রোগের ঝুঁকিও ১৩ শতাংশ বেড়ে যায়। সমীক্ষার ফলে দেখা গেছে, যাঁরা সপ্তাহে ৫৫ ঘণ্টার বেশি সময় কাজ করেন তাঁদের হৃদ্রোগের আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা ৩৩ শতাংশ বেড়ে যায়। যাঁরা সপ্তাহে ৪১ থেকে ৪৮ ঘণ্টা কর্মব্যস্ত সময় কাটান, তাঁরা শতকরা ১০ শতাংশের বেশি স্ট্রোকে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিতে থাকেন। অপরদিকে যাঁরা ৪৯ থেকে ৫৪ ঘণ্টা পর্যন্ত কাজে ব্যস্ত সময় পার করেন তাঁদের স্ট্রোকে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি ২৭ শতাংশ বৃদ্ধি পায়। এসব হিসাব পুরো সপ্তাহে কর্মক্ষেত্রে কাজের ক্ষেত্রে। এভাবে সপ্তাহে কাজ করতে থাকলে পরিণত বয়সের আগেই হৃদ্রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা দেখা যায়।
তবে শুধু খুব বেশি সময় ধরে কাজের চাপই নয়। সঙ্গে অ্যালকোহল, ধূমপান ও অত্যধিক চাপও এই রোগের অন্যতম কারণ বলে চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন।
No comments:
Post a Comment