মাত্র ২৯ বছর বয়সেই একাধারে ব্যাডমিন্টন খেলোয়াড়, মডেল, অভিনেত্রী, পারফরমার এবং একজন অ্যাকটিভিস্ট তিনি। সব পরিচয় নিয়ে বলিউডে আজকের অন্যতম জনপ্রিয় তারকা দীপিকা পাড়ুকোন। মুম্বাইয়ে বহু তারকা দ্যুতি ছড়িয়ে যাচ্ছেন। তাদের প্রত্যেকের অসংখ্য ভক্ত-অনুগ্রাহী রয়েছেন। এদের সবার মাঝে দীপিকাকে ভবিষ্যতের সুপার স্টার হিসেবে দেখছেন অনেকে। এর পেছনে অবশ্য ৫টি শক্তিশালী কারণও রয়েছে। এসব কারণে তিনি অন্যতম প্রভাবশালী তারকাও বটে।
১. তিনি নারীবাদী হিরোইন হিসেবে বেশ পরিচিত। বিশেষ করে 'পিকে' ছবির পর তার প্রভাব আরো বেড়ে গেছে। অমিতাভ বচ্চন এবং ইরফান খান এই লাস্যময়ীর সঙ্গে পর্দা শেয়ার করেছেন। ইতিমধ্যে দীপিকা প্রমাণ করে দিয়েছেন, তিনি এই সময়ের সবচেয়ে প্রভাবশালী অভিনেত্রীদের একজন। নানা ধরনের চরিত্রে অভিনয় করে তার প্রতিভাও দেখিয়ে দিয়েছেন।
২. 'একশো কোটি ক্লাব'-এ তার ছবি রয়েছে। অর্থাৎ, উপার্জনও তার অনেক বেশি ধরে নেওয়া যায়। চেন্নাই এক্সপ্রেস, হ্যাপি নিউ ইয়ার, ককটেইল এবং ইয়ে জাওয়ানি হেই দিওয়ানি ছবিগুলোতে খান এবং কাপুরদের সঙ্গে ছবি করে তিনি ধনী তারকাদের মধ্যে অন্যতম হিসেবে পরিচিতি পেয়েছেন।
৩. ভারতের অন্যতম সেরা ১৫টি ব্র্যান্ডের অ্যাম্বাডাসর তিনি। একটি কোলা ব্র্যান্ডের জন্যে ৬ কোটি রুপি নিয়েছেন তিনি। এ পর্যন্ত সর্বোচ্চ পরিমাণ তিনিই পেয়েছেন। এ ছাড়া অন্যান্য ব্র্যান্ড তো রয়েছেই।
৪. নারীদের নিয়ে 'মাই চয়েস' হ্যাশট্যাগে একটি ভিডিও-তে দীপিকা যা বলেছিলেন তা বেশ সমালোচিত হয়েছে। কিন্তু তিনি এর মাধ্যমে তিনি যে সাহসীকতার পরিচয় তুলে ধরেছেন তা বেশ প্রশংসিত হয়েছে। নারীদের অধিকার প্রতিষ্ঠায় তিনি যা বিশ্বাস করেন তা জনসমক্ষে তুলে ধরা সাধারণ ব্যাপার নয়।
৫. তারকাদের জনপ্রিয়তা ধরে রাখতে বহু রাখঢাক করে চলতে হয়। বিশেষ করে প্রেমেরে সম্পর্কে জড়ালে তা নিয়ে গোপনীয়তা রক্ষা করতে হয়। কিন্তু এ বিষয়ে দীপিকা সব সময়ই খোলামেলা ছিলেন। তিনি এক সময় বিষণ্নতার সঙ্গে যুদ্ধ করেছেন তাও বলেছেন। হ্যাপি নিউ ইয়ার ছবির শুটিংয়ের সময় প্রতিদিন সকালে উঠতেই তাকে দারুণ কষ্ট করতে হয় বলেই জানান। এসব নিয়ে কথা বলাতে অনেকে লজ্জাবোধ করেন। কিন্তু দীপিকা তার ভক্তদের সঙ্গে অনায়াসে সমস্যার কথা শেয়ার করে আরো বেশি জনপ্রিয়তা পেয়েছেন।
১. তিনি নারীবাদী হিরোইন হিসেবে বেশ পরিচিত। বিশেষ করে 'পিকে' ছবির পর তার প্রভাব আরো বেড়ে গেছে। অমিতাভ বচ্চন এবং ইরফান খান এই লাস্যময়ীর সঙ্গে পর্দা শেয়ার করেছেন। ইতিমধ্যে দীপিকা প্রমাণ করে দিয়েছেন, তিনি এই সময়ের সবচেয়ে প্রভাবশালী অভিনেত্রীদের একজন। নানা ধরনের চরিত্রে অভিনয় করে তার প্রতিভাও দেখিয়ে দিয়েছেন।
২. 'একশো কোটি ক্লাব'-এ তার ছবি রয়েছে। অর্থাৎ, উপার্জনও তার অনেক বেশি ধরে নেওয়া যায়। চেন্নাই এক্সপ্রেস, হ্যাপি নিউ ইয়ার, ককটেইল এবং ইয়ে জাওয়ানি হেই দিওয়ানি ছবিগুলোতে খান এবং কাপুরদের সঙ্গে ছবি করে তিনি ধনী তারকাদের মধ্যে অন্যতম হিসেবে পরিচিতি পেয়েছেন।
৩. ভারতের অন্যতম সেরা ১৫টি ব্র্যান্ডের অ্যাম্বাডাসর তিনি। একটি কোলা ব্র্যান্ডের জন্যে ৬ কোটি রুপি নিয়েছেন তিনি। এ পর্যন্ত সর্বোচ্চ পরিমাণ তিনিই পেয়েছেন। এ ছাড়া অন্যান্য ব্র্যান্ড তো রয়েছেই।
৪. নারীদের নিয়ে 'মাই চয়েস' হ্যাশট্যাগে একটি ভিডিও-তে দীপিকা যা বলেছিলেন তা বেশ সমালোচিত হয়েছে। কিন্তু তিনি এর মাধ্যমে তিনি যে সাহসীকতার পরিচয় তুলে ধরেছেন তা বেশ প্রশংসিত হয়েছে। নারীদের অধিকার প্রতিষ্ঠায় তিনি যা বিশ্বাস করেন তা জনসমক্ষে তুলে ধরা সাধারণ ব্যাপার নয়।
৫. তারকাদের জনপ্রিয়তা ধরে রাখতে বহু রাখঢাক করে চলতে হয়। বিশেষ করে প্রেমেরে সম্পর্কে জড়ালে তা নিয়ে গোপনীয়তা রক্ষা করতে হয়। কিন্তু এ বিষয়ে দীপিকা সব সময়ই খোলামেলা ছিলেন। তিনি এক সময় বিষণ্নতার সঙ্গে যুদ্ধ করেছেন তাও বলেছেন। হ্যাপি নিউ ইয়ার ছবির শুটিংয়ের সময় প্রতিদিন সকালে উঠতেই তাকে দারুণ কষ্ট করতে হয় বলেই জানান। এসব নিয়ে কথা বলাতে অনেকে লজ্জাবোধ করেন। কিন্তু দীপিকা তার ভক্তদের সঙ্গে অনায়াসে সমস্যার কথা শেয়ার করে আরো বেশি জনপ্রিয়তা পেয়েছেন।
No comments:
Post a Comment