বলিউড ফিল্ম ইন্ডস্ট্রিতে তিনি এসেছেন বছর তিনেক পেরিয়েছে। 'হাইওয়ে (২০১৪)' বা 'টু স্টেটস (২০১৪)' ছবিতে ২২ বছর বয়সী আলিয়া ভাটের অভিনয় দেখে অনেকেই বলেছেন, এই সুন্দরী ইতিমধ্যে তারকা হয়ে গেছেন। ভবিষ্যতের জ্বলজ্বলে তারকার দ্যুতিও দেখা যাচ্ছে তার মাঝে। কিন্তু এক সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন, এমনটা মোটেও ভাবছেন না তিনি।
আলিয়া জানান, তারকা হয়েছি তা ভাবছি না। সবে ৪টি সিনেমা করেছি। সত্যিকার তারকা হতে বহু পরিশ্রম করতে হবে। তবে মানুষ আমাকে তারকা ভাবছেন শুনে আমি কৃতজ্ঞ। এই মুহূর্তে সফলতা বা ব্যর্থতা কিছুই মনের মধ্যে ঠাঁই দিচ্ছি না আপাতত। কেবল কাজ করে যাচ্ছি। আনন্দের সঙ্গে কাজ করছি। আমি এখনো এমন এক অভিনেত্রী যার সফলতার দরজা হয়তো ভবিষ্যতে দেখা দেবে। হয়তো আমি ভবিষ্যত তারকাদের একজন।
মাঝে মধ্যেই মনে হয়, ক্যারিয়ার অনেক আগে শুরু করেছি। সবে ৩ বছর হয়েছে। এখোনি মনে হয় ক্লান্ত হয়ে গেছি। দীর্ঘকাল বলতে মানুষ কত দিন বোঝায় তা ভাবতেই আরো ক্লান্ত লাগে। তবে হ্যাঁ, আমি ইতিবাচকভাব ক্লান্ত। অভিনয়ের প্রতি ভালোবাসা রয়েছে আমার। তাই এ ক্লান্তি আমাকে দমাতে পারবে না, বলেন আলিয়া।
মহেশ ভাট তনয়া আরো বলেন, আমার ইচ্ছা যত ভিন্ন ধরনের চরিত্রে অভিনয় করা যায়। ইতিমধ্যে যতটা সম্ভব হয়েছে করেছি। তা ছাড়া নেগেটিভ চরিত্রেও অভিনয়ের ইচ্ছা মনে পুষে রেখেছি। আমি এখনো জানি না, আমার সঙ্গে কোন ধরনের চরিত্র সবচেয়ে বেশি খাপ খায়। আমার বেশ কিছু ভক্তও রয়েছে। এরা সবাই তারুণ্যে উদ্দীপ্ত। এদের মাঝে আমি কোনো বাজে উদাহরণ হতে চাই না।
আলিয়া জানান, তারকা হয়েছি তা ভাবছি না। সবে ৪টি সিনেমা করেছি। সত্যিকার তারকা হতে বহু পরিশ্রম করতে হবে। তবে মানুষ আমাকে তারকা ভাবছেন শুনে আমি কৃতজ্ঞ। এই মুহূর্তে সফলতা বা ব্যর্থতা কিছুই মনের মধ্যে ঠাঁই দিচ্ছি না আপাতত। কেবল কাজ করে যাচ্ছি। আনন্দের সঙ্গে কাজ করছি। আমি এখনো এমন এক অভিনেত্রী যার সফলতার দরজা হয়তো ভবিষ্যতে দেখা দেবে। হয়তো আমি ভবিষ্যত তারকাদের একজন।
মাঝে মধ্যেই মনে হয়, ক্যারিয়ার অনেক আগে শুরু করেছি। সবে ৩ বছর হয়েছে। এখোনি মনে হয় ক্লান্ত হয়ে গেছি। দীর্ঘকাল বলতে মানুষ কত দিন বোঝায় তা ভাবতেই আরো ক্লান্ত লাগে। তবে হ্যাঁ, আমি ইতিবাচকভাব ক্লান্ত। অভিনয়ের প্রতি ভালোবাসা রয়েছে আমার। তাই এ ক্লান্তি আমাকে দমাতে পারবে না, বলেন আলিয়া।
মহেশ ভাট তনয়া আরো বলেন, আমার ইচ্ছা যত ভিন্ন ধরনের চরিত্রে অভিনয় করা যায়। ইতিমধ্যে যতটা সম্ভব হয়েছে করেছি। তা ছাড়া নেগেটিভ চরিত্রেও অভিনয়ের ইচ্ছা মনে পুষে রেখেছি। আমি এখনো জানি না, আমার সঙ্গে কোন ধরনের চরিত্র সবচেয়ে বেশি খাপ খায়। আমার বেশ কিছু ভক্তও রয়েছে। এরা সবাই তারুণ্যে উদ্দীপ্ত। এদের মাঝে আমি কোনো বাজে উদাহরণ হতে চাই না।
No comments:
Post a Comment