ক্যাটরিনা কাইফের বলিউডে জমি পেতে এত সময় লাগল কেন? কেরিয়ারের শুরুর দিকে তাঁর ছবি লাগাতার ফ্লপই বা কেন হত?
কারণটা মুখ ফুটে এত দিনে কবুল করেছেন নায়িকাই। বলছেন, চিত্রনাট্য না শুনেই ছবিতে সই করে দিতেন তিনি।
হঠাৎ এ রকম কথা কেন বলছেন নায়িকা?
এমনিতেই মুখের উপরে স্পষ্ট কথা বলে দেওয়ার জন্য ক্যাটরিনার একটা দুর্নাম বলিউডে আছেই। এবার সেটা ফের নতুন করে প্রমাণ করলেন তিনি। সাংবাদিকদের জেরার মুখে এক গাল হেসে জানিয়ে দিলেন, “কেরিয়ারের শুরুর দিকের অনেক বারই চিত্রনাট্য না শুনে একের পর এক ছবি সই করেছি। ভাল করে ভাবনা-চিন্তা করিনি। তাতে যা হবার, তাই হয়েছে। ব্যানার ভাল হলেও ছবিটা ফ্লপ করেছে।”
কোন কোন ছবির ক্ষেত্রে এমনটা হয়েছে? এ বারেও একেবারে কাটা কাটা জবাব দিয়েছেন ক্যাটরিনা। বলেছেন, “সঠিক মনে পড়ছে না। তবে ওয়েলকাম, সিংহ ইজ কিঙ্গ— সবকটা ছবিই তালিকায় থাকবে।”
ক্যাটরিনার দাবি, সেই সময়ে তিনি খুব একটা বেছে বেছে ছবি করার মতো জায়গাতেও ছিলেন না। ফলে ব্যানার ভাল হলে, বিপরীতে ডাকসাইটে নায়ক থাকলে শুধুমাত্র গল্পটা শুনেই সই করে দিতেন চুক্তিপত্রে। সেরকমটা হয়েছিল ‘ওয়েলকাম’ ছবি করার সময়েও।
“আমায় জানানো হয়েছিল, আমিই না কি ছবির নায়িকা! তার পর ছবিটা করতে গিয়ে দেখলাম, আমি খুব বেশি হলে একটা গুরুত্বপূর্ণ পার্শ্বচরিত্রে অভিনয় করছি”, বলছেন ক্যাটরিনা।
পাশাপাশি, আরেকটা কথাও স্বীকার করছেন নায়িকা। বলছেন, সেই সময়ে বলিউডে চুক্তিপত্রের সঙ্গে চিত্রনাট্য দিয়ে দেওয়া হত না। এই রেওয়াজটা শুরু হয়েছে গত কয়েক বছর ধরে। তাই চিত্রনাট্য হাতে পেতেন না বলেও সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারতেন না তিনি।
অবশ্য, শুধুই সেই সময়ে নয়। এখনও ক্যাটরিনা চিত্রনাট্য না পড়েই ছবি সই করেন! তাহলে কি ঠাণ্ডা মাথায় পুরো চিত্রনাট্যটা শোনা, তার পর সিদ্ধান্ত নেওয়া— এ সব ক্যাটরিনার ধাতে নেই? নইলে শুরুর দিকের ভুলটা এখনও কেন শুধরে নিচ্ছেন না নায়িকা?
“কোনও কোনও ছবির ক্ষেত্রে চোখ বন্ধ করে ভরসা করা যায়! যেমন, যব তক হ্যায় জান বা এক থা টাইগার”, সহাস্য জবানবন্দি ক্যাটরিনার!
কারণটা মুখ ফুটে এত দিনে কবুল করেছেন নায়িকাই। বলছেন, চিত্রনাট্য না শুনেই ছবিতে সই করে দিতেন তিনি।
হঠাৎ এ রকম কথা কেন বলছেন নায়িকা?
এমনিতেই মুখের উপরে স্পষ্ট কথা বলে দেওয়ার জন্য ক্যাটরিনার একটা দুর্নাম বলিউডে আছেই। এবার সেটা ফের নতুন করে প্রমাণ করলেন তিনি। সাংবাদিকদের জেরার মুখে এক গাল হেসে জানিয়ে দিলেন, “কেরিয়ারের শুরুর দিকের অনেক বারই চিত্রনাট্য না শুনে একের পর এক ছবি সই করেছি। ভাল করে ভাবনা-চিন্তা করিনি। তাতে যা হবার, তাই হয়েছে। ব্যানার ভাল হলেও ছবিটা ফ্লপ করেছে।”
কোন কোন ছবির ক্ষেত্রে এমনটা হয়েছে? এ বারেও একেবারে কাটা কাটা জবাব দিয়েছেন ক্যাটরিনা। বলেছেন, “সঠিক মনে পড়ছে না। তবে ওয়েলকাম, সিংহ ইজ কিঙ্গ— সবকটা ছবিই তালিকায় থাকবে।”
ক্যাটরিনার দাবি, সেই সময়ে তিনি খুব একটা বেছে বেছে ছবি করার মতো জায়গাতেও ছিলেন না। ফলে ব্যানার ভাল হলে, বিপরীতে ডাকসাইটে নায়ক থাকলে শুধুমাত্র গল্পটা শুনেই সই করে দিতেন চুক্তিপত্রে। সেরকমটা হয়েছিল ‘ওয়েলকাম’ ছবি করার সময়েও।
“আমায় জানানো হয়েছিল, আমিই না কি ছবির নায়িকা! তার পর ছবিটা করতে গিয়ে দেখলাম, আমি খুব বেশি হলে একটা গুরুত্বপূর্ণ পার্শ্বচরিত্রে অভিনয় করছি”, বলছেন ক্যাটরিনা।
পাশাপাশি, আরেকটা কথাও স্বীকার করছেন নায়িকা। বলছেন, সেই সময়ে বলিউডে চুক্তিপত্রের সঙ্গে চিত্রনাট্য দিয়ে দেওয়া হত না। এই রেওয়াজটা শুরু হয়েছে গত কয়েক বছর ধরে। তাই চিত্রনাট্য হাতে পেতেন না বলেও সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারতেন না তিনি।
অবশ্য, শুধুই সেই সময়ে নয়। এখনও ক্যাটরিনা চিত্রনাট্য না পড়েই ছবি সই করেন! তাহলে কি ঠাণ্ডা মাথায় পুরো চিত্রনাট্যটা শোনা, তার পর সিদ্ধান্ত নেওয়া— এ সব ক্যাটরিনার ধাতে নেই? নইলে শুরুর দিকের ভুলটা এখনও কেন শুধরে নিচ্ছেন না নায়িকা?
“কোনও কোনও ছবির ক্ষেত্রে চোখ বন্ধ করে ভরসা করা যায়! যেমন, যব তক হ্যায় জান বা এক থা টাইগার”, সহাস্য জবানবন্দি ক্যাটরিনার!
No comments:
Post a Comment