জাঁকিয়ে শীত পড়লে অনেক মানুষ এক ধরনের মানসিক বিপর্যস্ত অবস্থায় পড়ে যান। একে বলে 'সিজনাল অ্যাফেক্টিভ ডিসঅর্ডার বা স্যাড'। এক মার্কিন পরিসংখ্যানে বলা হয়, সে দেশে শীতকালে ২৫ মিলিয়ন মানুষ 'স্যাড'-এ আক্রান্ত হন। শীতের সময় বহু মানুষ প্রকৃতির মতো হয়ে যান। তাদের ওপর ভর করে অবসাদ, এক ধরনের দুঃখবোধ এবং যেকোনো কাজে অনিচ্ছা ইত্যাদি। এ সময়টা অযথা শুয়ে থাকা বা লেপ মুড়ি দিয়ে অলস বসে থাকতেই বেশি ভালো লাগে।
এ পরিস্থিতি থেকে মুক্তি পেতে বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন ৫টি খাবারের কথা। এগুলো শীতের প্রকোপে ভর করা 'স্যাড' অবস্থা থেকে পরিত্রান দেবে।
১. হাই প্রোটিন ডাল : টাফটস ইউনিভার্সিটির গবেষকরা ৩ হাজার মানুষের ওপর এক গবেষণা চালান। এদের বয়স ১৫-৩৯ বছরের মধ্যে। দেখা যায়, যাদের মধ্যে বিষণ্নতা ভর করেছে তাদের রক্তে ফোলেটের পরিমাণ কম। কিন্তু যারা বিষণ্ন বা অবসাদগ্রস্ত নন তাদের রক্তে ফোলেটের উপস্থিতি স্বাভাবিক। কাজেই উচ্চ ফোলেট সমৃদ্ধ ডাল জাতীয় খাবার যদি বেশি খাওয়া যায়, তবে শীতের বিষাদে উপকার মিলবে।
২. স্যামন : এই সামুদ্রিক মাছ মস্তিষ্ক এবং হৃদযন্ত্রের উপকার করে। ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড রয়েছে এতে যা আলস্য ভাব দূর করে।
৩. দই : সেরাটোনিন এমন এক হরমোন যা সুখানুভূতি সৃষ্টি করে। তাই শীতের সময় এই হরমোনের বড় প্রয়োজন। দই দেহে সেরাটোনিনের ক্ষরণ বৃদ্ধি করে। এ ছাড়া মুরগী ও গরুর মাংস, সয়, শীমজাতীয় সবজি এবং বাদামে একই উপকার মেলে।
৪. প্রাণীজ খাবার : জিঙ্কের অভাবেও বিষণ্ন হয়ে পড়তে পারে মন। তাই শীতের সময় জিঙ্কপূর্ণ খাবার, যেমন প্রাণীজ উৎস থেকে প্রাপ্ত খাবার বেশ কাজে দেয়।
৫. মাশরুম : বেশ কয়েকটি গবেষণায় দেখা গেছে, ভিটামিন ডি মন খারাপ ভাব দূর করে দেয়। এটা সেরাটোনিন হরমোনের ক্ষরণও বৃদ্ধি করে। মাশুরুমে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ডি থাকে। তাই এর স্যুপ বা সবজি খেলে শীতের সময় অবসাদ হবে না দেহ-মন।
এ পরিস্থিতি থেকে মুক্তি পেতে বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন ৫টি খাবারের কথা। এগুলো শীতের প্রকোপে ভর করা 'স্যাড' অবস্থা থেকে পরিত্রান দেবে।
১. হাই প্রোটিন ডাল : টাফটস ইউনিভার্সিটির গবেষকরা ৩ হাজার মানুষের ওপর এক গবেষণা চালান। এদের বয়স ১৫-৩৯ বছরের মধ্যে। দেখা যায়, যাদের মধ্যে বিষণ্নতা ভর করেছে তাদের রক্তে ফোলেটের পরিমাণ কম। কিন্তু যারা বিষণ্ন বা অবসাদগ্রস্ত নন তাদের রক্তে ফোলেটের উপস্থিতি স্বাভাবিক। কাজেই উচ্চ ফোলেট সমৃদ্ধ ডাল জাতীয় খাবার যদি বেশি খাওয়া যায়, তবে শীতের বিষাদে উপকার মিলবে।
২. স্যামন : এই সামুদ্রিক মাছ মস্তিষ্ক এবং হৃদযন্ত্রের উপকার করে। ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড রয়েছে এতে যা আলস্য ভাব দূর করে।
৩. দই : সেরাটোনিন এমন এক হরমোন যা সুখানুভূতি সৃষ্টি করে। তাই শীতের সময় এই হরমোনের বড় প্রয়োজন। দই দেহে সেরাটোনিনের ক্ষরণ বৃদ্ধি করে। এ ছাড়া মুরগী ও গরুর মাংস, সয়, শীমজাতীয় সবজি এবং বাদামে একই উপকার মেলে।
৪. প্রাণীজ খাবার : জিঙ্কের অভাবেও বিষণ্ন হয়ে পড়তে পারে মন। তাই শীতের সময় জিঙ্কপূর্ণ খাবার, যেমন প্রাণীজ উৎস থেকে প্রাপ্ত খাবার বেশ কাজে দেয়।
৫. মাশরুম : বেশ কয়েকটি গবেষণায় দেখা গেছে, ভিটামিন ডি মন খারাপ ভাব দূর করে দেয়। এটা সেরাটোনিন হরমোনের ক্ষরণও বৃদ্ধি করে। মাশুরুমে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ডি থাকে। তাই এর স্যুপ বা সবজি খেলে শীতের সময় অবসাদ হবে না দেহ-মন।
No comments:
Post a Comment