৪৯.৫ ওভারের খেলা চলছে। প্রত্যেক বলে রান নিতে মরিয়া পাকিস্তান। পানিয়াঙ্গারা ওয়াইড বল করলেন। বাই নিতে ছুটলেন দুই ব্যাটসম্যান। ব্যাটসম্যান এন্ডে ছুটছেন ইমাদ ওয়াসিম, অন্য দিকে মোহাম্মদ রিজওয়ান। উইকেটকিপার মুতুমবামি বলে শট করলেন পা দিয়ে। উইকেট ভাংলো। রান আউট ইমাদ। ভাংলো অসাধারণ এক জুটি। ষষ্ঠ উইকেটে ইমাদ ও রিজওয়ানের ১২৪ রানের জুটিই পাকিস্তানকে প্রথম ওয়ানডেতে ভালো একটি সংগ্রহ এনে দিয়েছে। দুজনেই ফিফটি করেছেন। করেছেন ক্যারিয়ার সর্বোচ্চ রান। আর হারারেতে ৫০ ওভারে ৬ উইকেটে ২৫৯ রানের লড়াকু সংগ্রহ পেয়েছে পাকিস্তান।
ইমাদ ও রিজওয়ান যখন দায়িত্ব নেন তখন পাকিস্তানের অবস্থা বিশেষ ভালো না। ৩২ ওভারের খেলা চলছে। ১২৮ রানে ৫ উইকেট হারিয়ে ফেলেছে পাকিস্তান। চেপে বসেছে স্বাগতিক জিম্বাবুয়ে। দুই ব্যাটসম্যানই আন্তর্জাতিক অঙ্গনে এসেছেন এই ২০১৫ সালে। নামের পাশে তেমন অভিজ্ঞতা নেই। ইমাদ অলরাউন্ডার। রিজওয়ানও। তবে তিনি উইকেটকিপার ব্যাটসম্যান। দুজনে হাল ধরলেন। পাকিস্তানের ইনিংসের ফুটো ফাটা বন্ধ করতে শুরু করলেন। এভাবেই শ্রম দিয়ে এগিয়ে যাচ্ছিলেন তারা। তারপর দাড়িয়ে যায় তাদের জুটি। তরুণ জুটি জিম্বাবুয়ের বোলারদের হতাশ করে টেনে নিয়ে যায় পাকিস্তানের ইনিংস।
৪০ ওভার শেষে পাকিস্তানের রান ১৭১। আর উইকেট পড়েনি। দুই ব্যাটসম্যান দেখলেন রানের গতি বাড়াতে হয়। পরিকল্পিত আক্রমণ শুরু হয়। রান আসতে থাকে। এভাবেই দুজনে ফিফটি করে ফেলেন। ইমাদের ক্যারিয়ারের প্রথম ফিফটি। তৃতীয় ফিফটি রিজওয়ানের। দলের ২৫২ রানের সময় তাদের জুটি ভাঙ্গার সময় ৬১ বলে ৬১ রান ইমাদের। ৫টি বাউন্ডারি ইনিংসে। আর শেষ বলে ছক্কা মারা রিজওয়ান ৭৫ রানে অপরাজিত। খেলেছেন ৭৪ বল। ৪টি বাউন্ডারি ও ২টি ছক্কা মেরেছেন।
তিন ওয়ানডের সিরিজের প্রথম ম্যাচ এটি। আর এটিতে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে ভালো বিপদেই পড়ে পাকিস্তান। অধিনায়ক আজহার আলী (১১), আহমেদ শেহজাদ (১২) ও মোহাম্মদ হাফিজ (১০) অল্প রান করেই ফিরেছেন। ৩৫ রানে তিন উইকেট হারিয়ে বিপদে পড়ে পাকিস্তান। ওখান থেকে প্রতিরোধ গড়েন শোয়েব মালিক ও সরফরাজ আহমেদ। এই দুই ব্যাটসম্যান ৬৫ রানের জুটি গড়ে বিপদ সামলেছেন। সেট হয়ে যাওয়ার পরও ডাউন দ্য উইকেটে খেলতে গিয়ে বোল্ড হয়ে ফেরেন মালিক। ৩১ রান করেছেন তিনি। ৪৪ রান করে সরফরাজ আউট হয়েছেন পরে। তারপর শুরু ইমাদ ও রিজওয়ানের গল্প।
ইমাদ ও রিজওয়ান যখন দায়িত্ব নেন তখন পাকিস্তানের অবস্থা বিশেষ ভালো না। ৩২ ওভারের খেলা চলছে। ১২৮ রানে ৫ উইকেট হারিয়ে ফেলেছে পাকিস্তান। চেপে বসেছে স্বাগতিক জিম্বাবুয়ে। দুই ব্যাটসম্যানই আন্তর্জাতিক অঙ্গনে এসেছেন এই ২০১৫ সালে। নামের পাশে তেমন অভিজ্ঞতা নেই। ইমাদ অলরাউন্ডার। রিজওয়ানও। তবে তিনি উইকেটকিপার ব্যাটসম্যান। দুজনে হাল ধরলেন। পাকিস্তানের ইনিংসের ফুটো ফাটা বন্ধ করতে শুরু করলেন। এভাবেই শ্রম দিয়ে এগিয়ে যাচ্ছিলেন তারা। তারপর দাড়িয়ে যায় তাদের জুটি। তরুণ জুটি জিম্বাবুয়ের বোলারদের হতাশ করে টেনে নিয়ে যায় পাকিস্তানের ইনিংস।
৪০ ওভার শেষে পাকিস্তানের রান ১৭১। আর উইকেট পড়েনি। দুই ব্যাটসম্যান দেখলেন রানের গতি বাড়াতে হয়। পরিকল্পিত আক্রমণ শুরু হয়। রান আসতে থাকে। এভাবেই দুজনে ফিফটি করে ফেলেন। ইমাদের ক্যারিয়ারের প্রথম ফিফটি। তৃতীয় ফিফটি রিজওয়ানের। দলের ২৫২ রানের সময় তাদের জুটি ভাঙ্গার সময় ৬১ বলে ৬১ রান ইমাদের। ৫টি বাউন্ডারি ইনিংসে। আর শেষ বলে ছক্কা মারা রিজওয়ান ৭৫ রানে অপরাজিত। খেলেছেন ৭৪ বল। ৪টি বাউন্ডারি ও ২টি ছক্কা মেরেছেন।
তিন ওয়ানডের সিরিজের প্রথম ম্যাচ এটি। আর এটিতে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে ভালো বিপদেই পড়ে পাকিস্তান। অধিনায়ক আজহার আলী (১১), আহমেদ শেহজাদ (১২) ও মোহাম্মদ হাফিজ (১০) অল্প রান করেই ফিরেছেন। ৩৫ রানে তিন উইকেট হারিয়ে বিপদে পড়ে পাকিস্তান। ওখান থেকে প্রতিরোধ গড়েন শোয়েব মালিক ও সরফরাজ আহমেদ। এই দুই ব্যাটসম্যান ৬৫ রানের জুটি গড়ে বিপদ সামলেছেন। সেট হয়ে যাওয়ার পরও ডাউন দ্য উইকেটে খেলতে গিয়ে বোল্ড হয়ে ফেরেন মালিক। ৩১ রান করেছেন তিনি। ৪৪ রান করে সরফরাজ আউট হয়েছেন পরে। তারপর শুরু ইমাদ ও রিজওয়ানের গল্প।
No comments:
Post a Comment