বাংলাদেশে গতির ঝড় তুলতে নিশ্চয়ই হাত নিশপিশ করছিল প্যাট কামিন্সের। অনেক দিন পরে দলে ফিরেও অ্যাশেজে বল হাতে তোলা হয়নি। ওয়ানডে সিরিজে সুযোগ পেয়েই তাই নাভিশ্বাস তুলেছেন ব্যাটসম্যানদের। প্রতিটি খেলাতেই টানা ৯০ মাইল গতিতে বল করে ফর্মে ফেরার ইঙ্গিত দিয়ে রেখেছিলেন কামিন্স। কিন্তু পুরোনো বন্ধু ইনজুরি আবারও বাধা হয়ে দাঁড়াল এই ডানহাতি ফাস্ট বোলারের সামনে। বাংলাদেশে তাই আর আসা হচ্ছে না কামিন্সের।
অস্ট্রেলিয়ান পেস বোলিংয়ের ভবিষ্যৎ হিসেবেই ভাবা হয় তাঁকে। কৈশোর পেরোতেই না পেরোতেই অস্ট্রেলিয়া দলে ডাক পেয়েছিলেন। তখনই নামের পাশে জুটে গিয়েছিল ‘বিস্ময় বালক’ উপাধি। গতি আর আক্রমণাত্মক মনোভাবের জন্য নির্বাচকদের খুব প্রিয় কামিন্স। ব্রেট লি এবং শন টেইটের পর পরবর্তী গতি তারকা হয়ে ওঠার কথা ছিল তাঁরই। কিন্তু দলে আসার পর থেকেই চোটের সঙ্গে লড়তে হচ্ছে তাঁকে। দুই একটি ম্যাচ খেলেই চোটগ্রস্ত হয়ে মাঠ ছেড়েছেন বারবার। এবারের ইংল্যান্ড সফরে অবশ্য অসাধারণ বল করেছেন তিনি। তার পুরস্কার স্বরূপ বাংলাদেশ সফরে টেস্ট দলের মূল অস্ত্রের একজন হিসেবেই ভাবা হচ্ছিল তাঁকে। মিশেল স্টার্কের সঙ্গে জুটি গড়ে তাঁর বোলিংয়ের দৃশ্যের কথা চিন্তা করে শিহরিত হচ্ছিলেন ক্রিকেট সংশ্লিষ্টরা। কিন্তু সবাইকে হতাশ করে আবারও চোটে আক্রান্ত হয়ে মাঠের বাইরে।
ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার এক সূত্র জানায়, ‘ইংল্যান্ডে সিরিজের শেষ ওয়ানডেতে পিঠে ব্যথা পায় কামিন্স। অস্ট্রেলিয়াতে ফিরে আসার পরও এই চোট সারেনি। এম আর আই করে তাঁর মেরুদণ্ডের হাড়ে হালকা চিড় পাওয়া গেছে। তাই বাংলাদেশে তাঁর আর যাওয়া হচ্ছে না। তাঁকে এখন দীর্ঘমেয়াদি পুনর্বাসন প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যেতে হবে।’
কামিন্স নিজের প্রথম টেস্ট খেলেছিলেন চার বছর আগে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে। সেটিই এখনো পর্যন্ত ক্যারিয়ারের একমাত্র টেস্ট হয়ে আছে কেবল চোটের কারণেই। চোটের সঙ্গে মিতালি এড়াতে না পারলে পুরো খেলোয়াড়ি জীবনের একমাত্র টেস্টও হয়ে উঠতে পারে সেটি। কামিন্স নিশ্চয় তা চাইবেন না। পুনর্বাসন প্রক্রিয়া তাই এবার গুরুত্বের সঙ্গেই নেওয়া উচিত তাঁর।
এদিকে কামিন্সের পরিবর্তে দলে ডাক পেয়েছেন অলরাউন্ডার জেমস ফকনার। সে হিসেবে বাংলাদেশ সফরে আগের মতোই চারজন পেস বোলার নিয়ে আসছে অস্ট্রেলিয়া। সূত্র: ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া
অস্ট্রেলিয়ান পেস বোলিংয়ের ভবিষ্যৎ হিসেবেই ভাবা হয় তাঁকে। কৈশোর পেরোতেই না পেরোতেই অস্ট্রেলিয়া দলে ডাক পেয়েছিলেন। তখনই নামের পাশে জুটে গিয়েছিল ‘বিস্ময় বালক’ উপাধি। গতি আর আক্রমণাত্মক মনোভাবের জন্য নির্বাচকদের খুব প্রিয় কামিন্স। ব্রেট লি এবং শন টেইটের পর পরবর্তী গতি তারকা হয়ে ওঠার কথা ছিল তাঁরই। কিন্তু দলে আসার পর থেকেই চোটের সঙ্গে লড়তে হচ্ছে তাঁকে। দুই একটি ম্যাচ খেলেই চোটগ্রস্ত হয়ে মাঠ ছেড়েছেন বারবার। এবারের ইংল্যান্ড সফরে অবশ্য অসাধারণ বল করেছেন তিনি। তার পুরস্কার স্বরূপ বাংলাদেশ সফরে টেস্ট দলের মূল অস্ত্রের একজন হিসেবেই ভাবা হচ্ছিল তাঁকে। মিশেল স্টার্কের সঙ্গে জুটি গড়ে তাঁর বোলিংয়ের দৃশ্যের কথা চিন্তা করে শিহরিত হচ্ছিলেন ক্রিকেট সংশ্লিষ্টরা। কিন্তু সবাইকে হতাশ করে আবারও চোটে আক্রান্ত হয়ে মাঠের বাইরে।
ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার এক সূত্র জানায়, ‘ইংল্যান্ডে সিরিজের শেষ ওয়ানডেতে পিঠে ব্যথা পায় কামিন্স। অস্ট্রেলিয়াতে ফিরে আসার পরও এই চোট সারেনি। এম আর আই করে তাঁর মেরুদণ্ডের হাড়ে হালকা চিড় পাওয়া গেছে। তাই বাংলাদেশে তাঁর আর যাওয়া হচ্ছে না। তাঁকে এখন দীর্ঘমেয়াদি পুনর্বাসন প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যেতে হবে।’
কামিন্স নিজের প্রথম টেস্ট খেলেছিলেন চার বছর আগে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে। সেটিই এখনো পর্যন্ত ক্যারিয়ারের একমাত্র টেস্ট হয়ে আছে কেবল চোটের কারণেই। চোটের সঙ্গে মিতালি এড়াতে না পারলে পুরো খেলোয়াড়ি জীবনের একমাত্র টেস্টও হয়ে উঠতে পারে সেটি। কামিন্স নিশ্চয় তা চাইবেন না। পুনর্বাসন প্রক্রিয়া তাই এবার গুরুত্বের সঙ্গেই নেওয়া উচিত তাঁর।
এদিকে কামিন্সের পরিবর্তে দলে ডাক পেয়েছেন অলরাউন্ডার জেমস ফকনার। সে হিসেবে বাংলাদেশ সফরে আগের মতোই চারজন পেস বোলার নিয়ে আসছে অস্ট্রেলিয়া। সূত্র: ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া
No comments:
Post a Comment