ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর রেকর্ডটা নিয়ে বিতর্ক ছিল। রাউল গঞ্জালেসের রেকর্ডটা অফিসিয়ালভাবে পাননি নিজের করে। তবে রিয়াল মাদ্রিদের হিসেবে রেকর্ডটা করছেন রোনালদো। স্প্যানিশ ক্লাবটির হয়ে সর্বোচ্চ গোলের রেকর্ডের কথা বলা হচ্ছে। ওটার জন্য রোনালদোকে পুরস্কৃতও করেছে রিয়াল। কিন্তু অফিসিয়ালভাবে রেকর্ডটা শনিবার হলো রোনালদোর। আর তার রেকর্ড গড়া দিনে স্প্যানিশ লিগে রিয়াল মাদ্রিদ ৩-০ গোলে হারালো লেভান্তেকে।
ক্লাবের হয়ে রাউলের রেকর্ডটা ছিল ৩২৩ গোলের। তার সমান গোল ছিল রোনালদোর। লেভান্তের বিপক্ষে মার্সেলো লিড এনে দেন রিয়ালকে। তার মিনিট তিনেক পরে রোনালদো রিয়ালের হয়ে তার ৩২৪তম গোলটি করেছেন। গড়েছেন ইতিহাস। রজার ও ডিভারসন পরীক্ষা নিয়েছেন গোলকিপার কিলর নাভাসের। কিন্তু নিজেদের মাঠে নাভাস এতটাই ভালো ছিলেন যে প্রতিপক্ষ লক্ষ্যভেদ করতে পারেনি একবারও। ম্যাচের তৃতীয় গোলটি করেছেন হেসে। এই জয়ে রিয়াল পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষে উঠে গেলো। অবশ্য রবিবার সেল্টা ভিগোকে হারাতে পারলে ভিয়ারিয়াল উঠে যাবে শীর্ষে।
ম্যাচের শুরুতে রোনালদো ভক্ত সমর্থকদের সামনে দেখান তার গোল্ডেন বুট। যেটি তিনি জিতেছেন ইউরোপিয়ান লিগের সর্বোচ্চ গোলদাতা হিসেবে। আর ম্যাচের ২৭ মিনিটে এগিয়ে যায় রিয়াল। রোনালদোর সাথে ওয়ান টু করে এগিয়ে যান মার্সেলো। এর পর শক্তিশালী শটে লক্ষ্যভেদ করেন। ডিভারসনের মাধ্যমে দ্রুতই গোল শোধ করার সুযোগ পেয়েছিল লেভান্তে। কিন্তু নাভাস ঠেকিয়ে দিয়েছেন সেই চেষ্টা।
নিজেদের গোলবারের সামনে দুর্বলতা ছিল লেভান্তের। তার মাশুলও দিতে হয়েছে তাদের। টনি ক্রুস দূর থেকে বল দিয়েছিলেন রোনালদোকে। ৩০ মিনিটের সময়ের ঘটনা। রোনালদোর দারুণ শট ঠেকাতে পারেননি প্রতিপক্ষ গোলরক্ষক। রেকর্ডের পাতায় উঠে যান রোনালদো। ৩৪ মিনিটে রজার গোলের কাছাকাছি গিয়েছিলেন। কিন্তু নাভাস ছিলেন প্রস্তুত। তার কারণে রিয়ালের বিপদ হয়নি।
দ্বিতীয় গোলের সুযোগ পেয়েছিলেন রোনালদো। বিপজ্জনক এলাকায় ফ্রি কিক পায় রিয়াল। কিন্তু লক্ষ্যহীন শট নেন রোনালদো। ৭০ মিনিটে ডিভারসনের গোল পাওয়া উচিত ছিল। বাঁ প্রান্ত থেকে নিচু হয়ে আসা একটি ক্রস পেয়েছিলেন। কিন্তু ওই বল শট করার বিনিময়ে কর্নার পান। বার্নাবুতে লেভান্তের কফিনে শেষ পেরেকটা পুরে দেন হেসে। ৮১ মিনিটে লুকাসের কাছ থেকে বল পেয়ে দলের তৃতীয় গোলটি করেন তিনি।
ক্লাবের হয়ে রাউলের রেকর্ডটা ছিল ৩২৩ গোলের। তার সমান গোল ছিল রোনালদোর। লেভান্তের বিপক্ষে মার্সেলো লিড এনে দেন রিয়ালকে। তার মিনিট তিনেক পরে রোনালদো রিয়ালের হয়ে তার ৩২৪তম গোলটি করেছেন। গড়েছেন ইতিহাস। রজার ও ডিভারসন পরীক্ষা নিয়েছেন গোলকিপার কিলর নাভাসের। কিন্তু নিজেদের মাঠে নাভাস এতটাই ভালো ছিলেন যে প্রতিপক্ষ লক্ষ্যভেদ করতে পারেনি একবারও। ম্যাচের তৃতীয় গোলটি করেছেন হেসে। এই জয়ে রিয়াল পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষে উঠে গেলো। অবশ্য রবিবার সেল্টা ভিগোকে হারাতে পারলে ভিয়ারিয়াল উঠে যাবে শীর্ষে।
ম্যাচের শুরুতে রোনালদো ভক্ত সমর্থকদের সামনে দেখান তার গোল্ডেন বুট। যেটি তিনি জিতেছেন ইউরোপিয়ান লিগের সর্বোচ্চ গোলদাতা হিসেবে। আর ম্যাচের ২৭ মিনিটে এগিয়ে যায় রিয়াল। রোনালদোর সাথে ওয়ান টু করে এগিয়ে যান মার্সেলো। এর পর শক্তিশালী শটে লক্ষ্যভেদ করেন। ডিভারসনের মাধ্যমে দ্রুতই গোল শোধ করার সুযোগ পেয়েছিল লেভান্তে। কিন্তু নাভাস ঠেকিয়ে দিয়েছেন সেই চেষ্টা।
নিজেদের গোলবারের সামনে দুর্বলতা ছিল লেভান্তের। তার মাশুলও দিতে হয়েছে তাদের। টনি ক্রুস দূর থেকে বল দিয়েছিলেন রোনালদোকে। ৩০ মিনিটের সময়ের ঘটনা। রোনালদোর দারুণ শট ঠেকাতে পারেননি প্রতিপক্ষ গোলরক্ষক। রেকর্ডের পাতায় উঠে যান রোনালদো। ৩৪ মিনিটে রজার গোলের কাছাকাছি গিয়েছিলেন। কিন্তু নাভাস ছিলেন প্রস্তুত। তার কারণে রিয়ালের বিপদ হয়নি।
দ্বিতীয় গোলের সুযোগ পেয়েছিলেন রোনালদো। বিপজ্জনক এলাকায় ফ্রি কিক পায় রিয়াল। কিন্তু লক্ষ্যহীন শট নেন রোনালদো। ৭০ মিনিটে ডিভারসনের গোল পাওয়া উচিত ছিল। বাঁ প্রান্ত থেকে নিচু হয়ে আসা একটি ক্রস পেয়েছিলেন। কিন্তু ওই বল শট করার বিনিময়ে কর্নার পান। বার্নাবুতে লেভান্তের কফিনে শেষ পেরেকটা পুরে দেন হেসে। ৮১ মিনিটে লুকাসের কাছ থেকে বল পেয়ে দলের তৃতীয় গোলটি করেন তিনি।
No comments:
Post a Comment